বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ছেলেকে নিয়ে দুটি বেশ রমরমা গল্প আছে বাজারে।
=======================================
১। মেজর ডালিমের স্ত্রীকে অপহরন।
২। ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়ে গুলি খাওয়া।
১। মেজর ডালিমের স্ত্রীর অপহরনের ঘটনাঃ
=======================
মেজর ডালিমের স্ত্রীর অপহরন করেছিল তৎকালীন আওয়ামীলিগের প্রভাবশালি নেতা গাজী গোলাম মোস্তফা ও তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা। শেখ কামাল নয়।
একথা খোদ মেজর ডালিমের নিজের লিখা বই "যা দেখেছি যা বুঝেছি যা করেছি " - বইটিতে উনি লিখেছেন। যার অনলাইন সংস্করন পাবেন এখানে ঃ http://web.archive.org/web/20100209025234/http://www.majordalimbangla.net/71.html
এবং একি কথাই উল্লেক আছে মেজর জেনারেল মইনের “এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য : স্বাধীনতার প্রথম দশক বইটিতে (পৃষ্ঠা ঃ ৬৩-৬৪) যা নিচের ছবিতে দেখতে পারবেন।
২। ব্যাংক ডাকাতি প্রসঙ্গে ঃ
================
থিঙ্ক লজিক্যালি, প্রেসিডেন্টের ছেলের বন্দুক হাতে করে ব্যাংক ডাকাতি করতে যেতে হয় টাকা বানাইতে? আমাদের তারেক-কোকো ম্যাজিক দিয়ে যদি ভাঙ্গা সুটকেস আর ছেড়া গেঞ্জি থেকে কোটি কোটি টাকা বানাতে পারে, শেখ কামালরে কি যেতে হবে ব্যাংক লুট করতে, তাও নিজে? :D
মেজর জেনারেল মইনের “এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য : স্বাধীনতার প্রথম দশক বইটিতে (পৃষ্ঠা ৬৫-৬৬) উনি লিখেছেন, ১৯৭৩ সালের বিজয় দিবসের আগের রাতে ঢাকায় গুজব ছড়িয়ে পড়ে, সিরাজ শিকদার তার দলবল নিয়ে এসে শহরের বিভিন্নস্থানে হামলা চালাতে পারেন। এ অবস্থায় সাদা পোশাকে পুলিশ গাড়ি নিয়ে শহরজুড়ে টহল দিতে থাকে। সর্বহারা পার্টির লোকজনের খোঁজে শেখ কামালও তার বন্ধুদের নিয়ে মাইক্রোবাসে করে ধানমন্ডি এলাকায় বের হন। সিরাজ শিকদারের খোঁজে টহলরত পুলিশ মাইক্রোবাসটি দেখতে পায় এবং আতংকিত হয়ে কোনো সতর্ক সংকেত না দিয়েই গুলি চালায়। শেখ কামাল ও তার বন্ধুরা গুলিবিদ্ধ হন। গুলি শেখ কামালের কাঁধে লাগে। তাকে তখনকার পিজি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
প্যারেড শেষে মইন পিজিতে যান শেখ কামালকে দেখতে। হাসপাতালে বেগম মুজিব শেখ কামালের পাশে বসেছিলেন। মইন লিখেন, প্রধানমন্ত্রী তার ছেলের ওই রাতের অবাঞ্ছিত ঘোরাফেরায় ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন এবং শেখ কামালকে হাসপাতালে দেখতে যেতে প্রথমে অস্বীকৃতি জানান। পরে ১৬ ডিসেম্বর বিকেলে বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে যান।
জেনারেল মইন এখানে লিখেন, “এদিকে স্বাধীনতাবিরোধী ও আওয়ামী লীগ বিদ্বেষীরা এই ঘটনাকে ভিন্নরূপে প্রচার করে। ‘ব্যাংক ডাকাতি’ করতে গিয়ে কামাল পুলিশের হাতে গুলিবিদ্ধ হয়েছে বলে তারা প্রচারণা চালায় এবং দেশ-বিদেশে ভুল তথ্য ছড়াতে থাকে। যদিও এসব প্রচারণায় সত্যের লেশমাত্র ছিল না।”
এছাড়াও এই কথার স্বপক্ষে চার জন স্বাক্ষী রাখলাম।
কারো যদি আমার কথায় সন্দেহ হয়, দয়াকরে এই চার জনকে জিজ্ঞাসা করলে আমার কথার সত্যতা পাওয়া যাবে। চারজন হলেন-
১) তৎকালীন পুলিশ সুপার মাহাবুব আলম (বীরবিক্রম)। যাকে এক নামে সবাই এসপি মাহবুব নামে চিনে। যার নেতৃত্বে সেদিন পুলিশ দুষ্কৃতকারীদের ধরতে এসেছিল।
২) সেই সময়কার ‘দৈনিক মর্নিং নিউজ’ এর সম্পাদক প্রবীন সাংবাদিক এ.বি.এম মুসা। যিনি ঘটনার পরদিন পত্রিকায় সত্য ঘটনাটি তুলে ধরেছিলন।
৩) বর্তমানে বিএনপির নেতা ইকবাল হাছান টুকু। যে জিপটিতে কামালরা দুষ্কৃতকারীদের ধরতে গিয়েছিলেন সেটা ছিল টুকুর এবং সেদিন জিপটি টুকুই ড্রাইভ করেছিলেন।
তৃতিয় স্বাক্ষী নিয়ে একটা কথা: গত কিছু আগে খালেদা জিয়া ঢাকার এক জনসভায় ভাষনে আ:লীগকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন ‘’ব্যাংক ডাকাতিতো তাদের রক্তে মিশে আছে।“ ম্যাডাম আর কত মিথ্যা বলবেন? একটু নিজের দলে বিএনপির নেতা ইকবাল হাছান টুকুর কাছে খোজ নেন সত্যটা আপনার চোখের সামনে প্রতিনিয়ত।
৪) জাপা'র প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ। যিনি কামালদের সিনিয়র হলেও, কামালদের সাথে প্রায় বন্ধুর মতো চলাফেরা করতেন এবং সেদিন তিনিও ঐ জিপে ছিলেন।
অনেক কস্ট করে বইটির pdf সংগ্রহ করে মূল অংশ গুলি কেটে নিয়ে নিচের ছবিটি দিচ্ছি। দয়া করে পড়লে সত্য ইতিহাস জানতে পারবেন।
আশাকরি এই দুই বিকৃত ইতিহাসের সরূপ জানাতে পেরেছি আপনাদেরকে প্রমান সহকারে, অতএব আর বিভ্রান্ত হবেন না।
ধন্যবাদ...
Original Title
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ছেলে শেখ কামালকে নিয়ে মিথ্যাচারের জবাব...
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ছেলেকে নিয়ে দুটি বেশ রমরমা গল্প আছে বাজারে।
=======================================
১। মেজর ডালিমের স্ত্রীকে অপহরন।
২। ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়ে গুলি খাওয়া।
১। মেজর ডালিমের স্ত্রীর অপহরনের ঘটনাঃ
=======================
মেজর ডালিমের স্ত্রীর অপহরন করেছিল তৎকালীন আওয়ামীলিগের প্রভাবশালি নেতা গাজী গোলাম মোস্তফা ও তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা। শেখ কামাল নয়।
একথা খোদ মেজর ডালিমের নিজের লিখা বই "যা দেখেছি যা বুঝেছি যা করেছি " - বইটিতে উনি লিখেছেন। যার অনলাইন সংস্করন পাবেন এখানে ঃ http://web.archive.org/web/20100209025234/http://www.majordalimbangla.net/71.html
এবং একি কথাই উল্লেক আছে মেজর জেনারেল মইনের “এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য : স্বাধীনতার প্রথম দশক বইটিতে (পৃষ্ঠা ঃ ৬৩-৬৪) যা নিচের ছবিতে দেখতে পারবেন।
২। ব্যাংক ডাকাতি প্রসঙ্গে ঃ
================
থিঙ্ক লজিক্যালি, প্রেসিডেন্টের ছেলের বন্দুক হাতে করে ব্যাংক ডাকাতি করতে যেতে হয় টাকা বানাইতে? আমাদের তারেক-কোকো ম্যাজিক দিয়ে যদি ভাঙ্গা সুটকেস আর ছেড়া গেঞ্জি থেকে কোটি কোটি টাকা বানাতে পারে, শেখ কামালরে কি যেতে হবে ব্যাংক লুট করতে, তাও নিজে? :D
মেজর জেনারেল মইনের “এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য : স্বাধীনতার প্রথম দশক বইটিতে (পৃষ্ঠা ৬৫-৬৬) উনি লিখেছেন, ১৯৭৩ সালের বিজয় দিবসের আগের রাতে ঢাকায় গুজব ছড়িয়ে পড়ে, সিরাজ শিকদার তার দলবল নিয়ে এসে শহরের বিভিন্নস্থানে হামলা চালাতে পারেন। এ অবস্থায় সাদা পোশাকে পুলিশ গাড়ি নিয়ে শহরজুড়ে টহল দিতে থাকে। সর্বহারা পার্টির লোকজনের খোঁজে শেখ কামালও তার বন্ধুদের নিয়ে মাইক্রোবাসে করে ধানমন্ডি এলাকায় বের হন। সিরাজ শিকদারের খোঁজে টহলরত পুলিশ মাইক্রোবাসটি দেখতে পায় এবং আতংকিত হয়ে কোনো সতর্ক সংকেত না দিয়েই গুলি চালায়। শেখ কামাল ও তার বন্ধুরা গুলিবিদ্ধ হন। গুলি শেখ কামালের কাঁধে লাগে। তাকে তখনকার পিজি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
প্যারেড শেষে মইন পিজিতে যান শেখ কামালকে দেখতে। হাসপাতালে বেগম মুজিব শেখ কামালের পাশে বসেছিলেন। মইন লিখেন, প্রধানমন্ত্রী তার ছেলের ওই রাতের অবাঞ্ছিত ঘোরাফেরায় ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন এবং শেখ কামালকে হাসপাতালে দেখতে যেতে প্রথমে অস্বীকৃতি জানান। পরে ১৬ ডিসেম্বর বিকেলে বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে যান।
জেনারেল মইন এখানে লিখেন, “এদিকে স্বাধীনতাবিরোধী ও আওয়ামী লীগ বিদ্বেষীরা এই ঘটনাকে ভিন্নরূপে প্রচার করে। ‘ব্যাংক ডাকাতি’ করতে গিয়ে কামাল পুলিশের হাতে গুলিবিদ্ধ হয়েছে বলে তারা প্রচারণা চালায় এবং দেশ-বিদেশে ভুল তথ্য ছড়াতে থাকে। যদিও এসব প্রচারণায় সত্যের লেশমাত্র ছিল না।”
এছাড়াও এই কথার স্বপক্ষে চার জন স্বাক্ষী রাখলাম।
কারো যদি আমার কথায় সন্দেহ হয়, দয়াকরে এই চার জনকে জিজ্ঞাসা করলে আমার কথার সত্যতা পাওয়া যাবে। চারজন হলেন-
১) তৎকালীন পুলিশ সুপার মাহাবুব আলম (বীরবিক্রম)। যাকে এক নামে সবাই এসপি মাহবুব নামে চিনে। যার নেতৃত্বে সেদিন পুলিশ দুষ্কৃতকারীদের ধরতে এসেছিল।
২) সেই সময়কার ‘দৈনিক মর্নিং নিউজ’ এর সম্পাদক প্রবীন সাংবাদিক এ.বি.এম মুসা। যিনি ঘটনার পরদিন পত্রিকায় সত্য ঘটনাটি তুলে ধরেছিলন।
৩) বর্তমানে বিএনপির নেতা ইকবাল হাছান টুকু। যে জিপটিতে কামালরা দুষ্কৃতকারীদের ধরতে গিয়েছিলেন সেটা ছিল টুকুর এবং সেদিন জিপটি টুকুই ড্রাইভ করেছিলেন।
তৃতিয় স্বাক্ষী নিয়ে একটা কথা: গত কিছু আগে খালেদা জিয়া ঢাকার এক জনসভায় ভাষনে আ:লীগকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন ‘’ব্যাংক ডাকাতিতো তাদের রক্তে মিশে আছে।“ ম্যাডাম আর কত মিথ্যা বলবেন? একটু নিজের দলে বিএনপির নেতা ইকবাল হাছান টুকুর কাছে খোজ নেন সত্যটা আপনার চোখের সামনে প্রতিনিয়ত।
৪) জাপা'র প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ। যিনি কামালদের সিনিয়র হলেও, কামালদের সাথে প্রায় বন্ধুর মতো চলাফেরা করতেন এবং সেদিন তিনিও ঐ জিপে ছিলেন।
অনেক কস্ট করে বইটির pdf সংগ্রহ করে মূল অংশ গুলি কেটে নিয়ে নিচের ছবিটি দিচ্ছি। দয়া করে পড়লে সত্য ইতিহাস জানতে পারবেন।
আশাকরি এই দুই বিকৃত ইতিহাসের সরূপ জানাতে পেরেছি আপনাদেরকে প্রমান সহকারে, অতএব আর বিভ্রান্ত হবেন না।
ধন্যবাদ...
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ছেলেকে নিয়ে দুটি বেশ রমরমা গল্প আছে বাজারে।
=======================================
১। মেজর ডালিমের স্ত্রীকে অপহরন।
২। ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়ে গুলি খাওয়া।
১। মেজর ডালিমের স্ত্রীর অপহরনের ঘটনাঃ
=======================
মেজর ডালিমের স্ত্রীর অপহরন করেছিল তৎকালীন আওয়ামীলিগের প্রভাবশালি নেতা গাজী গোলাম মোস্তফা ও তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা। শেখ কামাল নয়।
একথা খোদ মেজর ডালিমের নিজের লিখা বই "যা দেখেছি যা বুঝেছি যা করেছি " - বইটিতে উনি লিখেছেন। যার অনলাইন সংস্করন পাবেন এখানে ঃ http://web.archive.org/web/20100209025234/http://www.majordalimbangla.net/71.html
এবং একি কথাই উল্লেক আছে মেজর জেনারেল মইনের “এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য : স্বাধীনতার প্রথম দশক বইটিতে (পৃষ্ঠা ঃ ৬৩-৬৪) যা নিচের ছবিতে দেখতে পারবেন।
২। ব্যাংক ডাকাতি প্রসঙ্গে ঃ
================
থিঙ্ক লজিক্যালি, প্রেসিডেন্টের ছেলের বন্দুক হাতে করে ব্যাংক ডাকাতি করতে যেতে হয় টাকা বানাইতে? আমাদের তারেক-কোকো ম্যাজিক দিয়ে যদি ভাঙ্গা সুটকেস আর ছেড়া গেঞ্জি থেকে কোটি কোটি টাকা বানাতে পারে, শেখ কামালরে কি যেতে হবে ব্যাংক লুট করতে, তাও নিজে? :D
মেজর জেনারেল মইনের “এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য : স্বাধীনতার প্রথম দশক বইটিতে (পৃষ্ঠা ৬৫-৬৬) উনি লিখেছেন, ১৯৭৩ সালের বিজয় দিবসের আগের রাতে ঢাকায় গুজব ছড়িয়ে পড়ে, সিরাজ শিকদার তার দলবল নিয়ে এসে শহরের বিভিন্নস্থানে হামলা চালাতে পারেন। এ অবস্থায় সাদা পোশাকে পুলিশ গাড়ি নিয়ে শহরজুড়ে টহল দিতে থাকে। সর্বহারা পার্টির লোকজনের খোঁজে শেখ কামালও তার বন্ধুদের নিয়ে মাইক্রোবাসে করে ধানমন্ডি এলাকায় বের হন। সিরাজ শিকদারের খোঁজে টহলরত পুলিশ মাইক্রোবাসটি দেখতে পায় এবং আতংকিত হয়ে কোনো সতর্ক সংকেত না দিয়েই গুলি চালায়। শেখ কামাল ও তার বন্ধুরা গুলিবিদ্ধ হন। গুলি শেখ কামালের কাঁধে লাগে। তাকে তখনকার পিজি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
প্যারেড শেষে মইন পিজিতে যান শেখ কামালকে দেখতে। হাসপাতালে বেগম মুজিব শেখ কামালের পাশে বসেছিলেন। মইন লিখেন, প্রধানমন্ত্রী তার ছেলের ওই রাতের অবাঞ্ছিত ঘোরাফেরায় ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন এবং শেখ কামালকে হাসপাতালে দেখতে যেতে প্রথমে অস্বীকৃতি জানান। পরে ১৬ ডিসেম্বর বিকেলে বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে যান।
জেনারেল মইন এখানে লিখেন, “এদিকে স্বাধীনতাবিরোধী ও আওয়ামী লীগ বিদ্বেষীরা এই ঘটনাকে ভিন্নরূপে প্রচার করে। ‘ব্যাংক ডাকাতি’ করতে গিয়ে কামাল পুলিশের হাতে গুলিবিদ্ধ হয়েছে বলে তারা প্রচারণা চালায় এবং দেশ-বিদেশে ভুল তথ্য ছড়াতে থাকে। যদিও এসব প্রচারণায় সত্যের লেশমাত্র ছিল না।”
এছাড়াও এই কথার স্বপক্ষে চার জন স্বাক্ষী রাখলাম।
কারো যদি আমার কথায় সন্দেহ হয়, দয়াকরে এই চার জনকে জিজ্ঞাসা করলে আমার কথার সত্যতা পাওয়া যাবে। চারজন হলেন-
১) তৎকালীন পুলিশ সুপার মাহাবুব আলম (বীরবিক্রম)। যাকে এক নামে সবাই এসপি মাহবুব নামে চিনে। যার নেতৃত্বে সেদিন পুলিশ দুষ্কৃতকারীদের ধরতে এসেছিল।
২) সেই সময়কার ‘দৈনিক মর্নিং নিউজ’ এর সম্পাদক প্রবীন সাংবাদিক এ.বি.এম মুসা। যিনি ঘটনার পরদিন পত্রিকায় সত্য ঘটনাটি তুলে ধরেছিলন।
৩) বর্তমানে বিএনপির নেতা ইকবাল হাছান টুকু। যে জিপটিতে কামালরা দুষ্কৃতকারীদের ধরতে গিয়েছিলেন সেটা ছিল টুকুর এবং সেদিন জিপটি টুকুই ড্রাইভ করেছিলেন।
তৃতিয় স্বাক্ষী নিয়ে একটা কথা: গত কিছু আগে খালেদা জিয়া ঢাকার এক জনসভায় ভাষনে আ:লীগকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন ‘’ব্যাংক ডাকাতিতো তাদের রক্তে মিশে আছে।“ ম্যাডাম আর কত মিথ্যা বলবেন? একটু নিজের দলে বিএনপির নেতা ইকবাল হাছান টুকুর কাছে খোজ নেন সত্যটা আপনার চোখের সামনে প্রতিনিয়ত।
৪) জাপা'র প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ। যিনি কামালদের সিনিয়র হলেও, কামালদের সাথে প্রায় বন্ধুর মতো চলাফেরা করতেন এবং সেদিন তিনিও ঐ জিপে ছিলেন।
অনেক কস্ট করে বইটির pdf সংগ্রহ করে মূল অংশ গুলি কেটে নিয়ে নিচের ছবিটি দিচ্ছি। দয়া করে পড়লে সত্য ইতিহাস জানতে পারবেন।
আশাকরি এই দুই বিকৃত ইতিহাসের সরূপ জানাতে পেরেছি আপনাদেরকে প্রমান সহকারে, অতএব আর বিভ্রান্ত হবেন না।
ধন্যবাদ...
d l
======================================= 1 st a 2 ! " " g o
1 st a %&
======================= st a
"' o p) " s+ o ", - e/ 0 i " 0
3
" - i " u
ai -!s e & http://web.archive.org/web/20100209025234/http://www.majordalimbangla.net/71.html
e! e /i ul
i e -k : s;" p/
0 i " (<= & 63-64) A
" 0"
2 ! " p- &
================ /B , p -n
n " ! " " " i"? 0 "- 0 0 ) --
E / " , " ! ", "o ? :D i e -k : s;" p/ 0 i " (<= 65-66) u
, 1973 - 0- " J g
E E, - 0 " 0 e- )ns A" e as -0 E E 0" / -M M , o " n0 ik- ; n e - 0 , " ik- 0" e! "! " -"M -!" 0i g A o " n g d g ,; " " -" ) "M Q i " 0" -" -
i , p;nt "
oi " a S" %+ k b
e! -" 0" " p/ as< " 16 -m n -" i e , e 0 s;" ; o o dQ ei % )nr pA ! " " " g d
" pAX A e! 0- 0 ) "/
E" / 0o e- pAX -" t
e
Eo ei / sk A sk 0 / -n , 0 ei A j- / -" " o A 1) "' - ( k) e -i e- A "<t - 0 d\<"0 ;" e-
2) -i - ]0 M! u e -m0 p -! 0 e. .e - % 0 t -" % " ;
3) "M e " i
" d\<"0 ;"
-
e! - 0 i _i)
"< " sk e /: "
0 J e -) )Q : ud
! "" "0 k
" / ? e 0 e " i
-" A - p " " 4) ' p - -0- + 0 0 - o, 0 -/ p n " A+ " e! - 0 " o b
a s i pdf -!g e a! g A
0 c 0 E -" i "- "