You are on page 1of 17

সুশাসনের উপাদান কতটি ?

১. UNDP এর মতে ? ৯ টি
২. জাতিসংঘ এর মতে ? ৮ টি
৩. বিশ্বব্যাংকের মতে? ৬ টি
৪. UNHCR এর মতে? ৫ টি
৫. AFDB এর মতে? ৫ টি
৬. IDA এর মতে ? ৪ টি
৭. ADB এর মতে ? ৪ টি
৮."শাসক ও উন্নয়ন"শীর্ষক প্রতিবেদন প্রথম প্রকাশ করে ? 
~বিশ্বব্যাংক[১৯৯২]
৯. "শাসন ও ক্রমবর্ধমান মানবিক উন্নয়ন "শীর্ষক প্রতিবেদন প্রথম প্রকাশ করে ? 
~জাতিসংঘ[১৯৯৭]
১০. বৈশ্বিক মানব উন্নয়ন সূচক প্রকাশ করে কে ? 
~UNDP
১১. সুশাসন নিশ্চিত করতে White paper প্রকাশ করে কে ?
~EEC

১। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান কী?


উত্তরঃ সততা ও নিষ্ঠা
২। নৈতিকতাকে মানবজীবনের কী বলা হয় ?
উত্তরঃ নৈতিক আদর্শ।
৩। একজন যোগ্য প্রশাসক ও ব্যবস্থাপকের অত্যাবশ্যকীয় মৌলিক গুণাবলির মধ্যে শ্রেষ্ঠ কোনটি?
(ক) দায়িত্বশীলতা (খ) নৈতিকতা (গ) দক্ষতা (ঘ) সরলতা
উত্তরঃ (খ) নৈতিকতা।
৪। নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয় কী?
উত্তরঃ সমাজে বসবাসকারী মানুষের আচরণের আলোচনা ও মূল্যায়ন।
৫। মানুষের কোন ক্রিয়া নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয়?
উত্তরঃ ঐচ্ছিক ক্রিয়া।
৬। মূ্ল্যবোধ কী?
উত্তরঃ মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতি ও মানদণ্ড।
৭। মূল্যবোধ শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে-
উত্তরঃ সামাজিক অবক্ষয় রোধ করা।
৮। সামাজিক মূল্যবোধের ভিক্তি কী?
উত্তরঃ আইনের শাসন, সাম্য ও নৈতিকতা।
৯। আমাদের চিরন্তন মূল্যবোধ কোনটি?
উত্তরঃ সত্য ও ন্যায়।
১০। ব্যাক্তিগত মূল্যবোধ লালন করে
উত্তরঃ স্বাধীনতার মূল্যবোধকে
১১। একজন জনপ্রশাসকের মৌলিক মূল্যবোধ হলো-
উত্তরঃ জনকল্যাণ।
১২। ‘সুশাসন’ শব্দটি সর্বপ্রথম কোন সংস্থা সুস্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করে?
উত্তরঃ বিশ্বব্যাংক। ১৯৮৯ সালে।
১৩। UNDP সুশাসন নিশ্চিতকরণে কয়টি উপাদান উল্লেখ করেছে?
উত্তরঃ ৯ টি।
১৪। ‘‘সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সঙ্গে সুশীল সমাজের, সরকারের সাথে শাসিত জনগণের, শাসকের সঙ্গে শাসিতের সম্পর্ক বোঝায়’’
– উক্তিটি কার?
উত্তরঃ ম্যাককরনী।
১৫। সুশাসন হচ্ছে এমন এক শাসন ব্যবস্থা যা শাসক ও শাসিতের মধ্যে -
উত্তরঃ আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলে।
১৬। জনগণ, রাষ্ট্র ও প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠ প্রত্যয়ের নাম কী?
উত্তরঃ সুশাসন।
১৭। সুশাসনের পূর্বশর্ত কী?
উত্তরঃ মত প্রকাশের স্বাধীনতা।
১৮। সুশাসনের অন্যতম পূর্বশর্ত হচ্ছে-
উত্তরঃ অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন।
১৯। নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী গণমাধ্যমের অনুপস্থিতি কিসের অন্তরায়?
উত্তরঃ সুশাসনের।
২০। সুশাসনের পথে অন্তরায়-
উত্তরঃ স্বজনপ্রীতি।
২১। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জ নে সুশাসনের কোন দিকের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে?
উত্তরঃ সুশাসনের অর্থনৈতিক দিক।
২২। সরকারি সিদ্ধান্ত প্রণয়নে কোন মূল্যবোধটি গুরুত্বপূর্ণ নয়?
(ক) বিশ্বস্ততা (খ) সৃজনশীলতা (গ) নিরপেক্ষতা (ঘ) জবাবদিহিতা
উত্তরঃ সৃজনশীলতা।

১। বিশ্বব্যাংক সর্বপ্রথম ‘সুশাসনের’ ধারণা দেয় – ১৯৯৪ সালে। [৩৫ তম বিসিএস]


২। ‘সার্বিক উন্নয়নের লক্ষে একটি দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সম্পদের ব্যবস্থাপনার জন্য ক্ষমতা প্রয়োগের পদ্ধতিই হলো
গভার্নেন্স’ – বিশ্বব্যাংক।
৩। বিশ্বব্যাংক ২০০০ সালে সুশাসনের ৪ টি স্থম্ভের কথা প্রকাশ করে।
৪। বিশ্বব্যাংকের সুশাসনের স্থম্ভ চারটি হল: ক. দায়িত্বশীলতা খ. স্বচ্ছতা গ. আইনি কাঠামো ও ঘ. অংশগ্রহণ।
৫। UNDP সুশাসনের ৯ টি উপাদানের কথা বলেছে। [৩৭ তম বিসিএস]
৬। বর্ত মান রাষ্ট্রসমূহের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলো – সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
৭। প্রাচীনকালে নগররাষ্ট্র গড়ে উঠেছিলো – গ্রিসের এথেন্সে ও স্পার্ট ায়।
৮। জাতীয় রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে – আধুনিক যুগে।
৯। ‘শাসক যদি ন্যায়বান হয় তাহলে আইন অনাবশ্যক, আর শাসক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হয় তাহলে আইন নিরার্থক’ – বলেছেন
প্লেটো।
১০। সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের উদ্ভব ঘটে – ১৯১৭ সালে রাশিয়ায়/
সোভিয়েত ইউনিয়নে।

১। ‘সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সাথে সুশীল সমাজের, সরকারের সাথে শাসিত জনগণের, শাসকের সাথে শাসিতের সম্পর্ক কে
বোঝায়’—বলেছেন—ম্যাককরনী। [৩৭ তম বিসিএস]
২। সুশাসনের একটি বড় সমস্যা হলো—জবাবদিহিতার অভাব।
৩। সুশাসন বাধগ্রস্ত হয়—আইনের শাসন না থাকলে।
৪। ‘সুশাসন’ ধারণাটি বিশ্বব্যাংক কর্তৃ ক উদ্ভাবিত হয়। [৩৫ তম বিসিএস]
৫। ১৯৮৯ সালে বিশ্ব ব্যাংক সুশাসন (Good Governance) প্রত্যয়টি ব্যবহার করেন।
৬। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় প্রতিবন্ধকসমূহ হলো—জবাবদিহিতার অভাব, স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও দারিদ্র্য্ ।
৭। সুশাসনের পথে প্রধান অন্তরায় হলো—স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও অনিয়ম।
৮। জনগণ, রাষ্ট্র ও প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠ প্রত্যয়ের নাম - সুশাসন।
৯। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান -সততা ও নিষ্ঠা।
তৃ তীয় অধ্যায়ঃ মূল্যবোধ, আইন, স্বাধীনতা ও সাম্য
। মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতি ও মানদণ্ডকে বলে – মূ্ল্যবোধ [৩৫ তম বিসিএস]
। একজন জনপ্রশাসকের মৌলিক মূল্যবোধ হলো- জনকল্যাণ।
। মূল্যবোধ শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে - সামাজিক অবক্ষয় রোধ করা।
। সামাজিক মূল্যবোধের ভিক্তি - আইনের শাসন, সাম্য ও নৈতিকতা।
। সভ্য সমাজের মানদণ্ড—আইনের শাসন।
। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান - সততা ও নিষ্ঠা
। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা বলতে বোঝায়—অভাব হতে মুক্তি।
। স্বাধীনতার রক্ষাকবচ—গণতন্ত্র।
। গ্রেট ব্রিটেনের আইন –প্রথানির্ভ র।
। ‘আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান’ –একথা বলেছেন—অধ্যাপক ডাইসি।
। ‘Liberty’ শব্দের বাংলা অর্থ—স্বাধীনতা।

১। ইলেকট্রনিক গভার্নেন্স এর মূল লক্ষ্য হলো—সুশাসন প্রতিষ্ঠা।


২। ই-গভার্নেন্স সর্বত্র চালু হলে—স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।
৩।‘ সুশাসন’ শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ—Good Governance
৪। ই-গভার্নেন্স বলতে বোঝায়—ইলেকট্রনিক গভার্নেন্সকে।
৫। ই-গভার্নেন্স এর কার্যক্রম বিভক্ত—চার ভাগে।

। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস—১০ ডিসেম্বর।


। মানবাধিকার ঘোষিত হয়েছে—জাতিসংঘের সাধারণ পনিষদে ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর।
। মৌলিক অধিকারের রক্ষাকবচ—সংবিধান।
। সকল অধিকারের উৎস—রাষ্ট্র।
। মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য দরকার—গণতন্ত্র।
। নাগরিকের প্রধান কর্ত ব্য—রাষ্ট্র
ের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা।
। ভোটদান ও নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অধিকার হলো—রাজনৈতিক অধিকার।
। ‘খাতিলাভের অধিকার’—সামাজিক অধিকার।

১। গণতন্ত্রে ‘বিকল্প সরকার’ বলা হয়—বিরোধী দলকে।


২। যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয় ঐক্য গড়ে ওঠে—আব্রাহাম লিংকনের নেতৃ ত্বে।
৩। বাংলাদেশে নেতৃ ত্বের মূল সমস্যা হলো—সততা, দেশপ্রেম ও প্রজ্ঞার অভাব।
৪। নেতৃ ত্ব হচ্ছে—সামাজিক গুণ।
৫। বর্ত মান সময়ে গণতন্ত্রের অপর নাম—দলীয় শাসন।
৬। রাজনৈতিক দল গড়ে ওঠে –নীতি ও কর্মসূচীর ভিক্তিতে।
৭। সর্বভারতীয় জাতীয়তাবাদ গড়ে ওঠে—মহাত্মা গান্ধীর নেতৃ ত্বে।
৮। জনগণ ও সরকারের মধ্যে সেতু বন্ধনের কাজ করে—রাজনৈতিক দল।
৯। ‘স্বার্থ একত্রীকরণকারী’ বলা হয়—রাজনৈতিক দলকে।
১০। প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্রের মূলভিক্তি—রাজনৈতিক দল।

১। সরকারের বিভাগ—তিনটি। যথা: ক. আইন বিভাগ খ. শাসন বিভাগ গ. বিচার বিভাগ


২। সংবিধানের অভিভাবক—বিচার বিভাগ।
৩। আইনকে বাস্তবে প্রয়ো করা –শাসন বিভাগের কাজ।
৪। আইনসভার প্রথম কক্ষকে বলে—নিম্মকক্ষ।
৫। আইনসভার দ্বিতীয় কক্ষকে বলে—উচ্চকক্ষ।
৬। বাজেট পাস বা অনুমোদন করে—আইন বিভাগ।
৭। যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভার নাম—কংগ্রেস।
৮। যুক্তরাজ্যের আইনসভার নিম্মকক্ষের নাম—কমন্স সভা।
৯। আমেরিকার আইনসভার উচ্চকক্ষের নাম—সিনেট। নিম্মকক্ষ প্রতিনিধি সভা।
১০। বাংলাদেশের আইনসভা—এক কক্ষবিশিষ্ট।
১১। অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন—শাসন বিভাগ।
১২। বেনিটো মুসোলিনি একনায়ক ছিলেন—ইতালির।
১৩। ধর্মতান্ত্রিকসরকার ব্যবস্থায় সার্বভৌমত্বের মালিক—আল্লাহ বা সৃষ্টিকর্ত া।
১৪। ধর্মতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে—ইরান ও ভ্যাটিকান সিটিতে।
১৫। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রবক্তা—মন্টেস্কু । তিনি ফ্রান্সের অধিবাসী।
১৬।গঠনগত দিক থেকে আইনসভা বিভক্ত—দুইভাগে।
১৭। দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন করা—বিচার বিভাগের কাজ।
১৮। গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র—সাম্য, স্বাধীনতা ও ভ্রাতৃ ত্ব।
১৯। ফোয়েডাস শব্দের অর্থ—সন্ধি/
মিলন।
২০। বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি—গণতান
্ ত্রিক।
২১। আব্রাহাম লিংকন প্রেসিডেন্ট ছিলেন—যুক্তরাষ্ট্রের (১৬ তম)।
২২। কিউবার সরকার ব্যবস্থা—সমাজতান্ত্রিক।

১। আদর্শ আমলাতন্ত্রের জনক—ম্যাক্স ওয়েবার।


২। ‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য’ দেখা যায়—আমলাতন্ত্রে।
৩। অনুন্নত বিশ্বে আমলারা নিজেদের মনে করে—জনগণের প্রভু ।
৪। আমলাতন্ত্রের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো—Bureaucracy
৫। আমলাতান্ত্রিক প্রশাসনে নিয়োগ করা হয়—মেধার ভিক্তিতে।
৬। সরকারের সিদ্ধান্ত ও নীতি বাস্তবায়ন করেন—আমলা প্রশাসকগণ।
৭। কর্মকর্ত া কর্মচারিগণ জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকে—ঊর্ধ্বতন কর্মকর্ত ার নিকট।
৮। আমলাতন্ত্রে বিভিন্ন পদের শ্রেণিবিন্যাস করা হয়—পদসোপান নীতি অনুসারে।
৯। সরকার পরিবর্তি ত হলোও দায়িত্ব ও কর্তৃ ত্বে থেকে যান—আমলা প্রশাসকগণ।
১০। আমলাদের নিয়োগবিধি নির্ধারণ করা হয়—সংসদের আইন দ্বারা।
১১। আইনকে বাস্তবে প্রয়োগ করেন—আমলা প্রশাসকগণ।
১২। আমলাদের কাজ –সরকারের নীতি বাস্তবায়ন।
১৩। আদালতের সিদ্ধান্ত কার্যকর করে থাকেন—আমলা প্রশাসকগণ।
১৪। আমলাদের সাথে জনগণের সম্পর্ক —আনুষ্ঠানিক ও দাপ্তরিক।
১৫। নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন—মন্ত্রীগণ।
১৬। আমলতন্ত্র জনগণের কাছে অপ্রিয় হয়ে ওঠে--‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য’ এর কারনে।

১। জাতি রাষ্ট্রের স্বপ্নদ্রষ্টা –ম্যাকিয়াভেলি।


২। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক—বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
৩। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জ নের মূল প্রেরণা—বাঙালি জাতীয়তা।
৪। বাংলাদেশের জনগণের নাগরিক পরিচয় বা জাতীয়তা – বাংলাদেশি।
৫। ফরাসি বিপ্লব হয়—১৭৮৯ সালে।
৬। মার্টি ন লুথার কিং আন্দোলন করেন—পোপের বিরূদ্ধে।
৭। জাতীয়তার মাত্রা –২ টি।
৮। ম্যাকিয়াভেলি—ইতালিয়ান নাগরিক।
৯। ভার্সাই চু ক্তি সম্পাদিত হয়—১৯১৯ সালে।
১০। পরাধীনতা শৃঙ্খলে আবদ্ধ ছিলো—১৭৪ টি দেশ।
১১। জাতীয়তার চূ ড়ান্ত রূপ হলো—জাতি।
১২। বাংলাদেশের জনগণের নৃতাত্বিক জাতীয়তা—বাঙালি।
১৩। হিটলার ও মুসোলিনির সরকার ব্যবস্থা –একনায়কতান্ত্রিক।
১৪। জাতীয়তাবাদের চেতনার ফসল—জাতি।

। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক – অ্যারিস্টটল।


। ‘ম্যাগনাকার্ট া’ সনদ স্বাক্ষরিত হয় ইংল্যান্ডের রাজা জন কর্তৃ ক -১২১৫ সালে।
। বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন পদ্ধতি হচ্ছে – আলাপ-আলোচনার মধ্যমে প্রণীত সংবিধান।
। লেখার ভিক্তিতে সংবিধান দুই প্রকার। যথাঃ ক. লিখিত সংবিধান খ. অলিখিত সংবিধান
। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রে সংবিধান লিখিত সংবিধান। ব্রিটিশ সংবিধান অলিখিত।
। সংশোধনের ভিক্তিতে সংবিধান দুই প্রকার। যথাঃ- ক. সুপরিবর্ত নীয় সংবিধান খ. দুষ্পরিবর্ত নীয় সংবিধান।
। ব্রিটিশ সংবিধান সুপরিবর্ত নীয়। বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান দুষ্পরিবর্ত নীয়।
। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে সংবিধান প্রণয়নের জন্য ৩৪ সদস্যবিশিষ্ট খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠন
করা হয়। এর সভাপতি ছিলেন –ড. কামাল হোসেন।
। খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির প্রথম বৈঠক বসে – ১৯৭২ সালের ১৭ এপ্রিল।
। ১২ অক্টোবর ১৯৭২ সালে খসড়া সংবিধান গণপরিষদে উত্থাপিত হয়। [১৪ তম বিসিএস]
। খসড়া সংবিধান গণপরিষদে উত্থাপন করেন ড. কামাল হোসেন।
। ৪ নভেম্বর ১৯৭২ সালে খসড়া সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয়।
। বাংলাদেশের সংবিধান প্রবর্তি ত / কার্যকর করা হয়- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ সাল। [১০ ম বিসিএস]
। বাংলাদেশের সংবিধানে ১৫৩ টি অনচ্ছেদ, ১১ টি ভাগ, একটি প্রস্তাবনা ও ৭ টি তফসিল রয়েছে।
। বাংলাদেশের সংবিধান দুষ্পরিবর্ত নীয়। তবে পরিবর্ত ন বা সংশোধন করতে দুই তৃ তীয়াংশ সদস্যের সম্মতি লাগবে
। রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি ৪ টি। যথাঃ- ক. জাতীয়তাবাদ, খ. সমাজতন্ত্র. গ. গণতন্ত্র ঘ. ধর্মনিরপেক্ষতা।
। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন হলো – সংবিধান।
। সংবিধান অনুযায়ীএদেশের নাগরিকরা ভোটাধিকার লাভ করতে পারবে --১৮ বছর বয়স হলে ।
। বাংলাদেশের সংবিধানে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা বা মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার ব্যবস্থা প্রবর্ত ন করা হয়।
। বাংলাদেশ একটি এক কেন্দ্রিক রাষ্ট্র। বাংলাদেশের আইনসভা এক কক্ষবিশিষ্ট। আইনসভার নাম জাতীয় সংসদ
। জাতীয় সংসদে ৩৫০ টি আসন রয়েছে। মহিলাদের জন্য ৫০ টি আসন সংরক্ষিত রয়েছে।
। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ—এককক্ষবিশিষ্ট। [৩৬ তম বিসিএস]
। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন হলো- সংবিধান। জাতীয় সংসদের মেয়াদ ৫ বছর।
। সংবিধান অনুযায়ী আপীল বিভাগের মোট বিচারক হবে—১১ জন।
। কোনো ব্যক্তির ভোটাধিকার পাওয়ার ন্যূনতম বয়স—১৮ বছর।

২। বাংলাদেশের শাসন বিভাগের সর্বেচ্চ ব্যক্তি—রাষ্ট্রপতি।


৩। বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের নিয়োগ দেন –রাষ্ট্রপতি।
৪। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কাজের সমন্বয় করেন—প্রধানমন্ত্রী।
৫। জাতীয় স্বার্থের রক্ষক বলা হয়—প্রধানমন্ত্রীকে।
৬। দেশের প্রতিরক্ষা বাহিনী গঠনের দায়িত্ব—মন্ত্রিসভার।
৭। বর্ত মানে বাংলাদেশে বিভাগ আছে—৮টি।
৮। সর্বশেষ বিভাগ—ময়মনসিংহ।
৯। প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু –সচিবালয়।
১০। বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো—দুই স্থর বিশিষ্ট্।

১। সুশাসন ধারণাটির উদ্ভাবক /সুশাসন প্রত্যয়টি উদ্ভাবক - ১৯৮৯ সালে, বিশ্বব্যাংক।


২। সুশাসন ধারণাটি উদ্ভাবনের পিছনের প্রেক্ষাপট ছিল আফ্রিকা মহাদেশে বিশ্বব্যাংকের ব্যর্থতা।
৩। সুশাসন ধারণাটি প্রথম ব্যবহার করেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট কনাবলে।
৪। সুশাসন ধারণাটির ব্যাখ্যা দেন ১৯৯৭ সালে UNDP,
৫। সুশাসন ধারণাটি সর্বপ্রথম প্লেটো দ্য রিপাবলিক গ্রন্থে পাওয়া যায়।
৬। বিশ্বব্যাংক 'শাসন ও উন্নয়ন' শীর্ষক প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে ১৯৯২ সালে।
৭। IDA সুশাসনের প্রতিবেদন প্রকাশ করে ১৯৯৮ সালে।
৮। ADB প্রকাশ করে ১৯৯৫ সালে।
৯। সুশাসন শব্দের অর্থ - Good Governance।
১০। ই-গভর্নেন্স=ই-গণতন্ত্র+ই-সরকার।
১১। সরকারি অফিস-আদালতে ও কর্মকর্ত া-কর্মচারি পারস্পরিক ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার ডিজিটাল রূপ- G2G.
১২। ই-গভর্নেন্স শব্দটির ব্যবহার শুরু হয় ১৯৯০ সালের শেষের দিকে।
১৩। আমেরিকায় ২০০২ সালে ই-গভর্নেন্স অ্যাক্ট পাস হয়।
১৪। মানবাধিকারের প্রবক্তা -জাতিসংঘ।
১৫। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মানবাধিকার গৃহীত ও ঘোষিত হয় ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর।
১৬। জাতিসংঘের মানবাধিকার সনদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে ১৯নং অনুচ্ছেদ কিন্তু বাংলাদেশর সংবিধানে
দেওয়া হয়েছে ৩৯নং অনুচ্ছেদে।
২৪। IMF -good governance এজেন্ডাটি গ্রহণ করে -১৯৯৬ সালে।
২৫। সুশাসনের বড় অন্তরায়- দুর্নীতি।
২৬। সুশাসন ধারণাটি বিমূর্ত ও বহুমুখী।
২৭। কল্যান রাষ্ট্রের ধারণা পাওয়া যায় প্লেটোর দ্যা রিপাবলিক গ্রন্থে।
২৮। সর্বপ্রথম ন্যায়পাল পদ সৃষ্টি হয় ১৮০৯ সালে সুইডেনে।
২৯। গ্রেটব্রিটেনে ১৯৬৭ সালে এবং বাংলাদেশে ১৯৮০ সালে।
৩০। বাংলাদেশে বিচারবিভাগ স্বাধীনতা লাভ করে ১ নভেম্বর ২০০৭ সালে যা সংবিধানের ২২ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে।
৩১। বাংলাদেশে স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন গঠিত হয় ২০০৪ সালে।
৩২। বাংলাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গঠিত হয় ২০০৮ সালে।
৩৩। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে ন্যায়পাল অাইন পাস হয় ১৯৮০ সালে।
৩৪। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির শ্রেষ্ঠ প্রবক্তা - মন্টেস্কু
৩৫। The Spirit of Laws- মন্টেস্কু ।
৩৬। The Spirit of Islam - সৈয়দ আমীর আলী।
৩৭। মূল্যবোধের চালিকাশক্তি - সংস্কৃ তি।
৩৮। "মূল্যবোগ হলো ব্যক্তি বা সামাজিক দলের অভিপ্রেত ব্যবহারের সুবিন্যস্ত প্রকাশ ‘‘ উক্তিটি
-- এম.ডব্লিউ পামফ্রে।
৩৯। মূল্যবোধ হলো মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতি ও মানদণ্ড।
৪০। মূল্যবোধ শিক্ষা হলো নৈতিকতা সম্বন্ধে চেতনা প্রদায়ী শিক্ষা।
৪১। মূল্যবোধ শিক্ষা শুরু হয় পরিবারে কিন্তু বিকশিত হয় সমাজে।
৪২। মূল্যবোধের অপর নাম নৈতিকতা।
৪৩। মূল্যবোধ জাগ্রত করে নীতিশাস্ত্র।
৪৪। নৈতিকতা ও ঔচিত্যবোধের বিকাশভূ মি -সমাজ।
৪৫। বিশ্বাসের অন্তর্নিহিত মূল্য -- মূল্যবোধ(Values)।
৪৬। সুশাসনের ভিত্তিতে মজবুত করতে মূল্যবোধ -সভ্যতা ,সংস্কৃ তি, ঐতিহ্য সংরক্ষণের শিক্ষা দেয়।
৪৭। মূল্যবোধের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান - নীতি ও ঔচিত্যবোধ।
৪৮। আধুনিক বিশ্ব খুব বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে -ব্যক্তিগত মূল্যবোধে।
৪৯। প্রতিটি শিশুই ব্যক্তিগত মূল্যবোধ নিয়ে জন্মায়।
৫০। প্লেটো ও এরিস্টটল বাহ্যিক মূল্যবোধের উপর গুরুত্ব দিয়েছেন।
৫১। নৈতিকতা হচ্ছে নীতিঘটিত বা নীতি সংক্রান্ত বিষয় যা মূলনীতি, সৎনীতি বা উৎকর্ষ নীতিকে ধারণ করে।
৫২। নৈতিকতা - ইংরেজি প্রতিশব্দ Morality.
৫৩। নৈতিকতা দর্শন শাস্ত্রের শাখা।
৫৪। নৈতিকতা - ব্যক্তির মর্যাদা ও গুন।
৫৫। নৈতিকতার বিধান- ঐচ্ছিক।
৫৬। নৈতিকতার প্রধান উৎস- বিবেক।
৫৭। শুদ্ধাচার- শব্দের অর্থ- চরিত্রনিষ্ঠা।
৫৮। নৈতিকতা ও মূল্যবোধের যথার্থ বিকাশ ঘটায় -সুশাসন।
৫৯। বাংলাদেশের সংবিধানে জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতার বিধান সংযোজন করা হয়েছে - ১৮ নং অনুচ্ছেদে।
৬০। Virtue is knowledge - সক্রেটিস।
৬১। The elements of Ethics- Bertrand Russell
৬২। পরানীতিবিদ্যা- Metaethics.
৬৩। পরানীতিবিদ্যার সূচনাকারী - জি. ই. ম্যূর(G.E. Moore)
৬৪। G.E.Moore তাঁর Principia Ethica গ্রন্থে পরাবিদ্যার আলোচনা করেন।
৬৭। ধর্মতত্ত্ব- Theology

নৈতিকতা মূল্যবোধ ও সুশাসন


১. সুশাসন হচ্ছে এমন এক শাসন ব্যবস্থা যা শাসক ও শাসিতের মধ্যে -- আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলে।
২. Johannesburg Plan of Implementation সুশাসনের সঙ্গে যে বিষয়টিকে অধিকতর গুরুত্ব দেয়
-- টেকসই উন্নয়ন।
৩. দায়িত্বশীলতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হলে প্রতিষ্ঠিত হবে -- সুশাসন।
৪. নৈতিকতা হলো -- সমাজ কর্তৃ ক স্বীকৃ ত আচরণবিধি।
৫. নৈতিক শিক্ষা শুরু হয় -- পারিবারিক ভদ্রতা, শিষ্টাচার, সততা, ন্যায়পরায়ণতা, নিয়ম-নিষ্ঠা, সহনশীলতা ইত্যাদি দ্বারা।
৬. আইনের সাফল্য নির্ভ র করে মূলত -- নীতিবোধের ওপর।
৭. মূল্যবোধ শিক্ষা (Values Education) হলো
-- নৈতিকতা সম্বন্ধে চেতনা প্রদায়ী শিক্ষা।
৮. 'কারাগার' যে ধরনের শিক্ষা প্রদান করে
-- মূল্যবোধ।
৯. নৈতিক উন্নয়নের শিক্ষা দান করে -- মূল্যবোধ শিক্ষা।
১০. মূল্যবোধ শুরু হয় -- নৈতিকতার মাধ্যম।
১১. 'মূল্যবোধ হলো ব্যক্তি বা সামাজিক দলের অভিপ্রেত ব্যবহারের সুবিন্যস্ত প্রকাশ' উক্তিটি --
এম. ডব্লিউ. পামফ্রে।
১২. মূল্যবোধ যে ধরনের বিষয় -- মানসিক।
১৩. 'কোনো সত্তা বা বিশ্বাসের অন্তর্নিহিত মূল্য হলো
মূল্যবোধ।' সংজ্ঞাটি -- অ্যান্থনি জি ক্যাটান্স।
১৪. স্টু য়ার্ড সিডড হলেন -- একজন সমাজবিজ্ঞানী।
১৫. নৈতিকতা যে শাস্ত্রের শাখা -- দর্শন।
১৬. সামাজিক মূল্যবোধের অন্যতম শক্তিশালী ভিত্তি
-- সহনশীলতা।
১৭. শারীরিক মূল্যবোধকে সৌন্দর্যবোধ হিসেবে অাখ্যায়িত করেছেন -- এডওয়ার্ড স্পেন্সার।
১৮. ভদ্রতা, সততা, একতা যে ধরনের মূল্যবোধের উদাহরণ --সুষ্পষ্ট।

১. কতকগুলো মনোভাবের সমন্বয়ে গঠিত অপেক্ষাকৃ ত স্থায়ী বিশ্বাসকে কী বলে?


উ : মূল্যবোধ
২. সুনাগরিক হবার শিক্ষাদান করে জ্ঞানের কোন শাখা?
উ : পৌরনীতি ও সুশাসন
৩. মূল্যবোধ শিক্ষার ধারণা মানব মনে কোন দিকটির উদ্ভব ঘটায়?
উ : বিবেকবোধ
৪. “মূল্যবোধ হচ্ছে ব্যক্তি বা সামাজিক দলের অভিপ্রেত ব্যবহারের সুবিন্যস্ত প্রকাশ।” -উক্তিটি কার?
উ : এম. ডব্লিউ. পামফ্রে
৫. চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী নিচের কোনটির কার্যক্রমকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে?
➢ উ : শাসন বিভাগ
➢ ৬. প্রশাসনের ওপর পূর্ণ কর্তৃ ত্ব কার হতে ন্যস্ত থাকে?
➢ উ : জনগণের
➢ ৭. বিশ্বব্যাংক সুশাসনের জন্য কয়টি সূচক চিহ্নিত করেছে?
➢ উ : ৬টি
➢ ৮. তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কোনটিকে নিশ্চিত করা যায়?
➢ উ : জনগণের ক্ষমতায়ন
➢ ৯. সুশাসনের মূল চাবিকাঠি কোনটি?
➢ উ : জবাবদিহিতা
➢ ১০. আইনের শাসন না থাকলে থাকে না-
➢ উ : গণতন্ত্র
➢ ১১. মানবাত্মার অনুভূতিকে কী বলা হয়?
➢ উ : দেশাত্মবোধ
➢ ১২. কত সালে, কে সুশাসন প্রত্যয়টি সর্বপ্রথম ব্যবহার করে?
➢ উ : ১৯৮৯, WB
➢ ১৩. মূল্যবোধ কীসের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়?
➢ উ : নৈতিকতা
➢ ১৪. কোন মূল্যবোধের ব্যক্তিরা সহজেই মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও প্রীতির সম্পর্ক গড়ে তু লতে পারে?
➢ উ : সামাজিক
➢ ১৫. সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন কোনটি?
➢ উ : গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীক
রণ
➢ ১৬. ই-গভর্ন্যান্সের প্রয়োগ ক্ষেত্র মূলত কয়টি?
➢ উ : ৩টি
➢ ১৭. শাসন বিভাগকে চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠীসমূহ কীভাবে সাহায্য করে?
➢ উ : তথ্য দিয়ে
➢ ১৮. একটি দেশের প্রকৃ ত সুশাসন কোনটির ওপর নির্ভ র করে গড়ে ওঠে?
➢ উ : রাজনৈতিক কর্ত ব্য
➢ ১৯. ‘Red Tapism‘ বা ‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য’ এর সাথে সম্পর্কি ত-
➢ উ : আমলাতন্ত্র
➢ ২০. মূল্যবোধের ইংরেজি প্রতিশব্দ-
➢ উ : Values
➢ ২১. সহনশীলতা কার গুণ?
➢ উ : সুনাগরিকের
➢ ২২. কীসের মাধ্যমে মূল্যবোধ দৃঢ় হয়?
➢ উ : শিক্ষার মাধ্যমে
➢ ২৩. “সামাজিক মূল্যবোধ ঐ সমস্ত রীতিনীতির সমষ্টি যা ব্যক্তি সমাজের নিকট হতে আশা করে এবং সমাজ ব্যক্তির নিকট
হতে লাভ করে” -উক্তিটি কার?
➢ উ : স্টু য়ার্ট সি. ওড
➢ ২৪. ই-গভর্ন্যান্সের মাধ্যমে সুশাসন প্রতিষ্ঠার বিষয়টি কার ওপর নির্ভ র করে?
➢ উ : নাগরিক
➢ ২৫. কি সমুন্নত রাখা সরকারের অতি পবিত্র দায়িত্ব?
➢ উ : সংবিধান
➢ ২৬. ই-গভর্ন্যান্সের একমাত্র লক্ষ্য কী?
➢ উ : সুশাসন প্রতিষ্ঠা
➢ ২৭. কোন পদ্ধতির মাধ্যমে সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে সুষ্ঠু বণ্টন করা যায়?
➢ উ : ই-শাসন
➢ ২৮. গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র কী?
➢ উ : সাম্য, স্বাধীনতা ও ভ্রাতৃ ত্ব
➢ ২৯. সুশাসন বাক ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে কোনটির দ্বারা?
➢ উ : গণমাধ্যমের স্বাধীনতা
➢ ৩০. সততা, শিষ্টাচার, ন্যায্যতা, সাধুতা এগুলো কী ধরনের গুণ?
➢ উ : নৈতিক গুণ
➢ ৩১. “ন্যায়ধর্ম জ্ঞান সমতু ল্য এবং রাষ্ট্রে ভিত্তি” -উক্তিটি কার?
➢ উ : প্লেটো
➢ ৩২. সামাজিক মূল্যবোধকে কী হিসেবে ব্যবহার করা যায়?
➢ উ : সামাজিক মাপকাঠি
➢ ৩৩. বাংলাদেশের সামাজিক মূল্যবোধের প্রয়োজনীয়তা বেশি কেন?
➢ উ : ঘুষ ও দুর্নীতি দূর করার জন্য
➢ ৩৪. কোনটি নাগরিকের বড় গুণ?
➢ উ : সচেতনতা
➢ ৩৫. গণমাধ্যমের স্বাধীনতা অর্থ কী?
➢ উ : জনস্বার্থের বিষয়গুলো তু লে ধরা
➢ ৩৬. কোনটি সরকার ও জনগণের মধ্যে যোগাযোগ সহজতর করে তোলে?
➢ উ : ই-গভর্ন্যান্স
➢ ৩৭. ই-গভর্ন্যান্স বাস্তবায়নের পথে অন্যতম বাধা কী?
➢ উ : সমন্বয়হীনতা
➢ ৩৮. শাসন বিভাগের মূল কাজ হলো-
➢ উ : আইন প্রয়োগ
➢ ৩৯. হরতাল ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণ কি?
➢ উ : রাজনৈতিক ঐক্যমত্যের অভাব
➢ ৪০. বাংলাদেশকে স্বাধীন করার ক্ষেত্রে কোন অনুভূতি বেশি কাজ করেছে?
➢ উ : জাতীয়তাবোধ
➢ ৪১. ‘Good Governance’ এর বাংলা প্রতিশব্দ-
➢ উ : সুশাসন
➢ ৪২. মূল্যবোধ মানুষের কোন আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করে?
➢ উ : আত্মিক
➢ ৪৩. সুশাসন বাধাগ্রস্ত হয়-
➢ উ : আইনের শাসন না থাকলে
➢ ৪৪. সুশাসন কার্যকর করার দায়দায়িত্ব কার ওপর বেশি থাকে?
➢ উ : সরকারের
➢ ৪৫. সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভূ মিকা পালন করতে পারে কে?
➢ উ : সরকার
➢ ৪৬. পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশে কোন ক্ষেত্রে দক্ষ লোকের অভাব রয়েছে?
➢ উ : তথ্যপ্রযুক্তিতে
➢ ৪৭. কোন প্রক্রিয়া আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভ র এবং সরকারের কর্ম সম্পাদনে ব্যাপক পরিবর্ত ন ও সংস্কার আনয়নে সক্ষম?
➢ উ : ই-গভর্ন্যান্স
➢ ৪৮. অধ্যাদেশ জারি করতে পারে কোন বিভাগ?
➢ উ : শাসন বিভাগ
➢ ৪৯. সমাজে সামাজিক সেতু বন্ধন হিসেবে ভূ মি
১। "সুশাসন মানবাধিকার ও আইনের শাসনকে নিশ্চিত করে , জনপ্রশাসনে দক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে
গণতন্ত্রের ভিতকে শক্তিশালী করে " কার উক্তি ? 
২। "সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সাথে সুশীল সমাজের , সরকারের সাথে শাসিত জনগণের , শাসকের সাথে শাসিতের সম্পর্কে
বুঝায়।"
৩।শাসক যদি ন্যায়বান হয় তাহলে আইন অনাবশ্যক, আর শাসক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হয় তাহলে আইন নিরার্থক’ – বলেছেন
কে ?
৪। ‘সার্বিক উন্নয়নের লক্ষে একটি দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সম্পদের ব্যবস্থাপনার জন্য ক্ষমতা প্রয়োগের পদ্ধতিই
হলো গভার্নেন্স’ – ???। 
৫।আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান’ –একথা বলেছেন—

উত্তর : 
১। কফি আনান
২। ম্যাককরনী
৩।প্লেটো
৪।বিশ্বব্যাংক
৫।অধ্যাপক ডাইসি। 
।======
১। সুশাসন প্রত্যয়টি উদ্ভাবন করে কে ? 
২। সুশাসন প্রত্যয়টিকে প্রথম সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয় কে ? 
৩।সুশাসনের মূলনীতি প্রকাশ করে কে ? 
উত্তর : 
১। বিশ্ব ব্যাংক(1989)। ধারণা দেয় ১৯৯৪।
২। বিশ্ব ব্যাংক
৩। ইউএনডিপি ( ১৯৯৭)
=======
১। WB সুশাসনকে এজেন্ডা হিসেবে গ্রহণ করে কবে ? 
২। IMF সুশাসনকে এজেন্ডা হিসেবে গ্রহণ করে কবে ? 
উত্তর : 
১। আশির দশকের দ্বিতীয়ার্ধে
২।১৯৯৬

১। "শাসক ও উন্নয়ন"শীর্ষক প্রতিবেদন প্রথম প্রকাশ করে ? 


২। "শাসন ও ক্রমবর্ধমান মানবিক উন্নয়ন "শীর্ষক প্রতিবেদন প্রথম প্রকাশ করে ? 
৩।বৈশ্বিক মানব উন্নয়ন সূচক প্রকাশ করে কে ? 
৪।সুশাসন নিশ্চিত করতে White paper প্রকাশ করে কে ?
উত্তর 
১। বিশ্বব্যাংক ( ১৯৯২)
২। জাতিসংঘ ( ১৯৯৭)
৩। ইউএনডিপি 
৪। EEC
==
১।সুশাসন প্রতিষ্ঠার অপরিহার্য বিষয় হলো>> ??
২।সুশাসনের মানদন্ড হল>>??
৩।সুশাসনের পূর্বশর্ত --??
৪।সুশাসনের অন্যতম প্রতিবন্ধক হলো>>??
৫। জনগণ ও সরকারের Win Win Game বলা হয় 
6, Johannesburg Plan of Implementation সুশাসনের সঙ্গে যে বিষয়টিকে অধিকতর গুরুত্ব দিয়েছে ? 
৭।দুটি চরম পন্থার মর্ধবর্তী পন্থা হলো ' সুবর্ণ মধ্যক' এই ধারণার প্রবর্ত ক কে ?
8! Power : A New Social Analysis' গ্রন্থটি কার লেখা ?
৯।সুশাসন হচ্ছে এমন এক শাসন ব্যবস্থা যা শাসক ও শাসিতের মধ্যে -
উত্তর 
১.গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
২।জনগণের সম্মতি ও সন্তুষ্টি বা জনগণের মত প্রকাশের স্বাধীনতা 
৩।জবাবদিহিতা/ মত প্রকাশের স্বাধীনতা / অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন
৪।দুর্নীতি/ স্বজনপ্রীতি 
৫। সুশাসনকে 
৬। টেকসই উন্নয়ন
৭।এরিস্টটল
৮। বার্ট্র ান্ড রাসেল 
৯।আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলে।

১। 'শিক্ষা হলো মিথ্যার অপনোদন ও সত্যের বিকাশ। - এটি কার উক্তি?


উত্তরঃ সক্রেটিস।
২। শুভর প্রতি অনুরাগ ও অশুভর প্রতি বিরাগই হল নৈতিকতা- কথাটি কে বলেছেন?
উত্তরঃ জি. ই ম্যুর।
৩। কোন বিষয়কে বাস্তবিকভাবে বোঝার সামর্থ্যকে কি বলে?
উত্তরঃ বুদ্ধিবৃত্তিক মূল্যবোধ।
৪। Values are the customs, standards of conduct and principles considered by a
culture group of a people or an individuals (মূল্যবোধ হলো সেসব প্রথা, অাচরণের মানদণ্ড এবং নীতি
যেগুলো কোন একটি সাংস্কৃ তিক গোষ্ঠী, একটি দলের সাম্যে অথবা ব্যক্তি প্রকাশিত বা বাঞ্ছিত বলে বিবেচনা করে)। -
সংজ্ঞাটি কার?
উত্তরঃ সমাজকর্ম অভিধান।
৫। কত সালে অামেরিকা সমাজকর্মী সমিতির প্রতিনিধিগণের সম্মেলনে নির্ধারিত সমাজকর্মীদের অাচার-অাচরণের নিয়ন্ত্রণের
জন্য গৃহীত মূল্যবোধ ও নীতি অনুমোদিত হয়?
উত্তরঃ ১৯৬০ সালে।
৬। কয়টি মূল্যবোধ সমাজে সর্বদা বিরাজ করে এবং সমাজকে গতিশীল ও ঐক্যবদাধ করে?
উত্তরঃ ৬ টি।
৭। ধর্ম, ঐতিহ্য এবং মানব অাচরণ এ তিনটি থেকে নৈতিকতার উদ্ভব ঘটতে পারে। কথাটি কে বলেছেন?
উত্তরঃ জোনাথন হ্যাইট।
৮। মূল্যবোধ হলো অাবেগিক ও অাদর্শগত ঐক্যের বোধ। উক্তিটি কার?
উত্তরঃ ফ্রাঙ্কেল।
৯। ব্যক্তিস্বার্থ অর্জ নের বা ব্যক্তিগত লাভের উদ্দেশ্যে অর্পিত ক্ষমতার অপব্যবহারই দুর্নীতি। - এ সংজ্ঞাটি প্রদান করেছে -
উত্তরঃ দুর্নীতি দমন কমিশন।
১০। ই-গভার্ন্যান্সকে SMART সরকার ব্যবস্থা বলে অাখ্যায়িত করেছেন কে?
উত্তরঃ চন্দ্র বাবু নাইডু ।
১১। Good governance is a manner in which power is excercised in the
management of a country's economic and social reasons for development. উক্তিটি
কার? 
উত্তরঃ বিশ্বব্যাংক।
১২। বিশেষ মূল্যবোধ কোন ধরণের মূল্যবোধ?
উত্তরঃ কার্যকারিতাভিত্তিক।
১৩। মূল্যবোধকে মোটামুটি কত ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তরঃ ৬ ভাগে।
১৪। Law of the constitution গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তরঃ ডাইসী।
১৫। অামলাতন্ত্রের অবস্থানের দিক থেকে এশিয়ায় সবচেয়ে ভাল অবস্থানে অাছে - 
উত্তরঃ সিঙ্গাপুর।
১৬। একটি রাষ্ট্র কিভাবে বিচারকার্য পরিচালনা করে তার দ্বারা সে রাষ্ট্রের নৈতিকতার মান সঠিকভাবে পরিমাপ করা
যায়।- উক্তিটি কার?
উত্তরঃ লাস্কি।
১৭। বাংলাদেশের অর্থনীতির ব্যবস্থাপকদের সংজ্ঞানুযায়ী কোন বয়সসীমার নারী-পুরুষ ৮ ঘণ্টা কাজ না করলে বেকার?
উত্তরঃ ১৮ থেকে ৬৫ বছর।
১৮। দৈনন্দিন জীবনের ক্ষু দ্র ও সাধারণ বক্তব্যকে উপলব্ধি সহকারে লিখতে এবং পড়তে অক্ষম ব্যক্তিই নিরক্ষর। সংজ্ঞাটি
কার - 
উত্তরঃ ইউনেস্কোর।
১৯। দেশর শতকরা কতজন স্কু লগামী মেয়ে ইভটিজিং এর শিকার হয়?
উত্তরঃ ৬২ জন।
২০। Values are the standard used to judge behavior and to chase among various
possible goals (মূল্যবোধ হচ্ছে সম্ভাব্য বিভিন্ন থেকে পছন্দ করার এবং অাচরণ মূল্যায়ণের মানদণ্ড)- সংজ্ঞাটি
দিয়েছেন কে?
উত্তরঃ এম স্পেন্সার।
২১। কে মূল্যবোধকে মানুষের ইচ্ছার একটি মানদণ্ড বলেছেন?
উত্তরঃ M R William.
২২। জাতিসংঘ সনদে কতটি গুরত্বপূর্ণ মানবাধিকারের ঘোষণা দেয়া হয়েছে?/সার্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণাপত্রের অনুচ্ছেদ
সংখ্যা কতটি?
উত্তরঃ ৩০ টি।
২৩। Modern Moral Philosophy গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উত্তরঃ W. D. Hudson.
২৪। অামলাতন্ত্রের উপর বিশেষ গুরত্ব প্রদান করে রচিত "The Ruling Class' গ্রন্থটি কার?
উত্তরঃ গাইটানো মসকার।
২৫। অাইনের উৎস কতটি?
উত্তরঃ ৬টি।
২৬। নৈতিকতা হলো বিজ্ঞান ও দর্শনের ঐ সকল কাজ যা মানুষের নৈতিক অাচরণ, কর্ত ব্য এবং বিচার-বিবেচনা নিয়ে
বিশ্লেষণ করে। - কার উক্তি?
উত্তরঃ নিউনার ও কিলিং
২৭। মুল্যবোধ হলো ব্যক্তি বা সামাজিক দলের অভিপ্রেত ব্যবহারের সুবিন্যস্ত প্রকাশ। উক্তিটি কার?
উত্তরঃ এম ডব্লিউ পামফ্রে।
২৮। অপরাধ একটি সামাজিক ঘটনা এবং সমাজের 'স্বাভাবিক' রূপ কথাটি কে বলেছেন?
উত্তরঃ এমিল ডু র্খেইম।
২৯। ন্যায় সংরক্ষণের তাগিদে রাষ্ট্র যেসব নীতি স্বীকার করে এবং প্রয়োগ করে তাই অাইন। উক্তিটি করেছেন --
উত্তরঃ অধ্যাপক স্যালমন্ড।
৩০। The British and Irish Ombudsman Association কর্তৃ ক কার্যকর জন প্রশাসন গড়ে তোলার জন্য
যতটি নীতির কথা বলা হয়েছে -
উত্তরঃ ৬টি।

৩১। Man multiplies like mice in a bran. উক্তিটি করেছেন কে?


উত্তরঃ কনটিলন।
৩২। "সুশাসন মানবাধিকার ও আইনের শাসনকে নিশ্চিত করে , জনপ্রশাসনে দক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে
গণতন্ত্রের ভিতকে শক্তিশালী করে " কার উক্তি ? 
উত্তরঃ কফি আনান।
৩৩। "সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সাথে সুশীল সমাজের , সরকারের সাথে শাসিত জনগণের, শাসকের সাথে শাসিতের সম্পর্কে
বুঝায়।- কে বলেছেন? 
উত্তরঃ ম্যাককরনী
৩৪। শাসক যদি ন্যায়বান হয় তাহলে আইন অনাবশ্যক, আর শাসক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হয় তাহলে আইন নিরার্থক’ –
বলেছেন কে ?
উত্তরঃ প্লেটো।
৩৫। ‘সার্বিক উন্নয়নের লক্ষে একটি দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সম্পদের ব্যবস্থাপনার জন্য ক্ষমতা প্রয়োগের পদ্ধতিই
হলো গভার্নেন্স’ – ?
উত্তরঃ বিশ্বব্যাংক।
৩৬। আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান’ –একথা বলেছেন—
উত্তরঃ অধ্যাপক ডাইসি।
৩৭। সুশাসন প্রত্যয়টি উদ্ভাবন করে কে ? 
উত্তরঃ বিশ্ব ব্যাংক(1989)। ধারণা দেয় ১৯৯৪ সালে।
৩৮। সুশাসন প্রত্যয়টিকে প্রথম সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয় কে ? 
উত্তরঃবিশ্ব ব্যাংক
৩৯। সুশাসনের মূলনীতি প্রকাশ করে কে ? 
উত্তরঃ ইউএনডিপি (১৯৯৭)
৪০। WB সুশাসনকে এজেন্ডা হিসেবে গ্রহণ করে কবে ? 
উত্তরঃআশির দশকের দ্বিতীয়ার্ধে
৪১। IMF সুশাসনকে এজেন্ডা হিসেবে গ্রহণ করে কবে ? 
উত্তরঃ ১৯৯৬
৪২। সুশাসনের উপাদান কতটি ?
- UNDP এর মতে - ৯টি। 
- জাতিসংঘ এর মতে - ৮টি। 
- বিশ্বব্যাংকের মতে- ৬টি। 
- UNHCR এর মতে- ৫টি। 
- AFDB এর মতে- ৫টি। 
- IDA এর মতে - ৪টি (ক. দায়িত্বশীলতা খ. স্বচ্ছতা গ. আইনি কাঠামো ও ঘ. অংশগ্রহণ)।
৪৩। "শাসক ও উন্নয়ন"শীর্ষক প্রতিবেদন প্রথম প্রকাশ করে ? 
উত্তরঃ বিশ্বব্যাংক (১৯৯২)।
৪৪। "শাসন ও ক্রমবর্ধমান মানবিক উন্নয়ন' শীর্ষক প্রতিবেদন প্রথম প্রকাশ করে? 
উত্তরঃ জাতিসংঘ (১৯৯৭)।
৪৫। বৈশ্বিক মানব উন্নয়ন সূচক প্রকাশ করে কে? 
উত্তরঃ ইউএনডিপি।
৪৬। সুশাসন নিশ্চিত করতে 'White paper' প্রকাশ করে কে ?
উত্তরঃ EEC.
৪৭। সুশাসন প্রতিষ্ঠার অপরিহার্য বিষয় হলো?
উত্তরঃ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
৪৮। জনগণ ও সরকারের Win Win Game বলা হয় -
উত্তরঃ সুশাসনকে।
৪৯। Power : A New Social Analysis' গ্রন্থটি কার লেখা ?
উত্তরঃ বার্ট্র ান্ড রাসেল।
৫০। Something intrinsically valuable or desirable (এমন কিছু যা স্বাভাবিকভাবে মূল্যবান বা
অাকাঙ্ক্ষিত তাই মূল্যবোধ)- সংজ্ঞাটি কার?
উত্তরঃ ওয়েস্টার।
৫১। যেসব মূল্যবোধ ব্যক্তি সমাজের নিকট থেকে অাশা করে এবং যা সমাজ ব্যক্তির নিকট থেকে লাভ করে খুশি হয়, সেসব
মূল্যবোধই সমাজকর্ম মূল্যবোধ। সংজ্ঞা কে দিয়েছেন?
উত্তরঃ সমাজবিজ্ঞানী স্টু য়ার্ড সিডড।
৫২। নীতিবিদ্যার মূলধারা কয়টি?
উত্তরঃ ৪টি।
৫৩। অাইনের অনুশাসন বলতে প্রধানত দুটি ধারাকে বুঝায়। কি কি?
উত্তরঃ অাইনের প্রাধান্য এবং অাইনের দৃষ্টিতে সাম্য।
৫৪। শারীরিক মূল্যবোধকে সৌন্দর্যবোধ হিসেবে অাখ্যায়িত করেছেন কে?
উত্তরঃ এডওয়ার্ড স্পেন্সার।
৫৫। সামাজিক মূল্যবোধ হলো সমাজ জীবনে বাঞ্ছিত ও অবাঞ্ছিত বিষয়ে সমাজবাসীদের সমবেত ঐক্য। - সংজ্ঞাটি কে
দিয়েছেন?
উত্তরঃ ওলসেন।
৫৬। _______হলো সেসব রীতিনীতির সমষ্টি, যা ব্যক্তি সমাজের নিকট হতে পেতে চায় এবং যা সমাজ ব্যক্কির নিকট হতে
লাভ করে।
উত্তরঃ মূল্যবোধ।
৫৭। কারাগার যে ধরনের শিক্ষা প্রদান করে তাকে কি বলা হয়?
উত্তরঃ মূল্যবোধ শিক্ষা।

You might also like