You are on page 1of 1

অ্যান্টিপ্রোটোজোয়াল মেডিসিন ইভারমেকটিনের সিঙ্গল ডোজের সঙ্গে অ্যান্টিবায়োটিক

ডক্সিসাইক্লিন প্রয়োগে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের মাত্র তিন দিনে ৫০ শতাংশ


লক্ষণ কমে যাওয়া আর চার দিনে করোনাভাইরাস টেস্টের রেজাল্ট নেগেটিভ আসার
বিস্ময়কর সাফল্য পেয়েছেন।

নিচের পদ্ধতিতে আপনি ২ দিন চিকিৎসা নিলে এটা পরীক্ষিত সত্য যে তৃ তীয় দিনের দিন আপনার করোনাভাইরাস পজেটিপ হয়ে
থাকলেও নেগেটিভ হতে বাধ্য। ইনশাআল্লাহ

সর্দি জ্বর, গলা ব্যথা, বা কাশি হউক নিয়ে নিন ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসাঃ
১) আদা, লেবু, তেজপাতা, এলাচি, লং, দাড়চিনি একটি পরিস্কার পাত্রে পানিতে ১৫ মিনিট ফু টাতে থাকুন। সাথে আস্তা লেবু ২টা।
২) ফু টানো চলাকালে নিরাপদ দূরত্বে থেকে কমপক্ষে ৫ মিনিট গরম বাষ্পনাক দিয়ে লম্বা টেনে মুখ দিয়ে বের করতে হবে।
দৈনিক এভাবে ৪ থেকে ৫ বার গ্রহন করুন।
৩) তারপর এই ফু টন্ত আদা, লেবু, তেজপাতা ইত্যাদির মিক্স গরম পানি চায়ের মতো করে ১ ঘন্টা পরপর পান করতে থাকুন।
৪) সাথে খেতে পারেন নাপা এক্সটেন্ড জাতীয় ঔষধ।
৫) ফু সফু সকে ভাল রাখার জন্য বাসায় বা বাসার বারান্দায় বসে মুক্ত বাতাসে শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যয়াম করুন কমপক্ষে দৈনিক
দুবার। নাক দিয়ে লম্বা নিশ্বাস গ্রহন করুন যতোবেশী নিতে পারেন নিন তারপর যতোক্ষণ আটকিয়ে রাখতে পারেন রাখুন।
তারপর আস্তে আস্তে মুখ দিয়ে দম ছাড়ুন। এভাবে ১০ বার করুন।
৬) প্লেটে আদা কেটে সামান্য লবন দিয়ে রাখুন। মুখে দিন একটু পরপর।
৭) আধা ঘন্টা পর পর গরম চা, গরম দুধ, কফি, গ্রিন টি পান করুন। গলা কোনভাবেই শুষ্ক রাখা যাবেনা।
৮)প্রতিদিন ফল,শাকসবজি, ভিটামিন সি ও বেশি বেশি পানি খাবেন।ভিটামিন সি জাতীয় খাবার পেয়ারা, লেবু, আমলকি অথবা
ভিটামিন সি ট্যাবলেট খেতে হবে। এর সঙ্গে সম্ভব হলে প্রতিদিন রাতে একটি জিঙ্ক ট্যাবলেট খাবেন। ভিটামিন সি এবং জিংক
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে সতেজ, সজীব রাখে এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।

আরেকটি হচ্ছে কেউ যদি আক্রান্ত হন, যেমন গলাব্যথা, শুকনো কফ ছাড়া কাশি, কাশি হবে কিন্তু কফ বের হবে না। এটা
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার প্রথম লক্ষণ। অন্য ইনফ্লুয়েঞ্জাতে আক্রান্তদের হাঁচি, সর্দি ও নাক দিয়ে পানি পড়ে। তবে করোনা
ভাইরাস শুকনো কাশি দিয়ে শুরু হয়।এক্ষেত্রে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে বেশি কড়া না হালকা রং চা বারবার খাওয়া,

তাই’আমি প্রতিদিন নিয়মিত দুই থেকে চারবার গরম পানিতে গারগিল করি নিয়ম করে প্রতিদিন একাধিকবার গরম পানির ভাপ
নিচ্ছি। সকালে একবার এক গ্লাস গরম পানির সাথে আধা চা চামচ ভিনেগার মিশিয়ে গারগিল করছি। বিকালে আরেকবার
করছি। একইভাবে সকালে একবার এক গ্লাস গরম পানির সাথে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে গারগিল করছি, রাতেও করেছি। দিনে
রাতে একাধিকবার গরম পানির ভাপ নিচ্ছি। ভিনেগার একটি এ্যাসিড, এতে জীবাণুর মৃত্যু ঘটে। একইভাবে গরম পানিতে লবণও
কার্যকরী।’যতক্ষন পর্যন্ত ফু সফু সে না পৌছাবে তাররআগেই যদি আপনি এগুলো নিয়মিত করে থাকেন তাহলে সুস্থ্য থাকবেন
ইনশাল্লাহ পাশাপাশি আপনার পরিবাবারের অন্যন্য সদস্যদেরও করতে উৎসাহিত করবেন তাহলে পরিবারের সবাই মিলে ভাল
থাকবেন।

প্রথমেই বলে রাখা ভাল যে, এই রোগে ৮০% সংক্রমিতরাই থাকে Asymptomatic, মানে ৮০% রোগির কোন Symptoms ই
থাকে না। তারা বুঝতে পারে না যে, তারা করোনা রোগে আক্রান্ত হয়েছে। অথবা হাল্কা কাশি আর জ্বর দিয়েই এরা সেরে যায়।
এই রোগীরা হচ্ছে খুব ভয়াবহ, কারণ এরা কখন কাকে infected করে দেয় বোঝা মুশকিল। বাকি ২০% রোগীর হয়
complication, এদের multiorgan failure হবার চান্স বেশি। এর মধ্যে ৫% এর ICU support লাগে।

এখন Symptomatic ট্রিটমেন্ট সম্পর্কে বলি:


1. Tab Paracetamol 500mg for Fever
2. Tab. Fexo 120mg 1+0+1 as a antihistamine
3. Tab. Montair 10mg 0+0+1
4. ORS and water as much as can drink to maintain hematocrit level normal
5. Tab. Vitamin C 1+1+1 to increase immunity
6. Tab. Zinc 1+0+1 to increase immunity

রিপোর্ট পজিটিভ আসার পর আরও কিছু ট্রিটমেন্ট শুরু করা হয়। এগুলো symptomatic ট্রিটমেন্ট এর বাইরে:
1. Tab. Reconil 200mg 2+0+2 on first day and then 1+1+1 on subsequent day for 10 days
2. Tab Faviparvir 8+0+8 on first day then 3+3+3 on subsequent days.
3. Cap Doxicap 100mg 1+0+1 for preventing atypical Pneumonia

You might also like