You are on page 1of 6

বাংলাদেশের পদমর্যাদা, সম্মাননা ও পদক

বাংলাদেশি জাতীয় পুরস্কার ও পদক প্রথাটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে তৈরি হয়েছিল। সর্বাধিক
স্বীকৃ ত নাগরিক পুরস্কার হলো - স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার এবং একু শে পদক। প্রতি বছর এসব পুরস্কার
দেওয়া হয়। শিক্ষা, কলা, সিভিল সার্ভি স, বা সমাজসেবা এবং মুক্তিযুদ্ধের মতো ক্ষেত্রে বিস্তৃ ত
কৃ তিত্বের জন্য পুরস্কারগুলি মূলত বেসামরিক পুরস্কার। কখনো কখনো এসব পুরস্কার মরণোত্তর
হিসেবেও প্রদান করা হয় এবং প্রথম দিকে বিদেশী নাগরিকদের জন্য এগুলি না দেয়া হলেও ২০১১
সাল থেকে কয়েকজন বিদেশি নাগরিক ও প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ স্বাধীনতা সম্মাননা দেয়া হয়েছিলো।

সর্বাধিক স্বীকৃ ত ও সম্মানিত বীরত্বের পুরস্কারগুলি যা বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম এবং বীর
প্রতীক। ১৯৭১ সালের মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানিত করা হয় যারা অত্যন্ত সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছিল
এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল। এই সমস্ত পুরস্কারগুলি
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পরপরই চালু হয়েছিল।

নাগরিক খেতাব
সাধারণ পুরস্কার
স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার ; সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার
একু শে পদক ; দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার
সাহিত্য পুরস্কার
বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে অবদানের জন্য বাংলা একাডেমি পুরস্কার।
কিশোর সাহিত্যের ক্ষেত্রে অবদানের জন্য শিশু একাডেমি পুরস্কার।
বিশেষ পুরস্কার
জাতীয় অধ্যাপক ; শিক্ষার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য।
শিল্পকলা পদক ; বাংলাদেশী শিল্পকলা, থিয়েটার, সংগীত, নৃত্য, উপকরণ সংগীত, লোক
সংগীত এবং চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে অবদানের জন্য
বেগম রোকেয়া পদক ; লিঙ্গ সমতা এবং মহিলাদের অধিকারের অবদানের জন্য।
জাতীয় কৃ ষি পুরস্কার ; কৃ ষিক্ষেত্রে গবেষণার ক্ষেত্রে যথেষ্ট অবদানের স্বীকৃ তি প্রদান
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ; সিনেমা শিল্প প্রচারে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য।
জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার ; গেম এবং ক্রীড়া ক্ষেত্রে নির্দি ষ্ট অবদানের জন্য।
সামরিক খেতাব
নিচে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন বীরত্ব, পরিষেবা এবং যুদ্ধ পদক রয়েছে।
যুদ্ধকালীন বীরত্ব পুরস্কার
বীর শ্রেষ্ঠ - সর্বোচ্চ বীরত্বের পুরস্কার। যুদ্ধক্ষেত্রে অতু লনীয় সাহস ও আত্মত্যাগের নিদর্শন স্থাপনকারী
যোদ্ধার স্বীকৃ তিস্বরূপ এই পদক দেয়া হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ ৭ জন মুক্তিযোদ্ধাকে এই
পদক দেয়া হয়েছে ।
বীর উত্তম - দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বীরত্বের পুরস্কার। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৬৮ জনকে উপাধিতে ভূ ষিত করা হয়েছে।
সর্বশেষ বীর-উত্তম পদক পেয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিল আহমেদ (২০১০) মরণোত্তর সহ মোট বীর-উত্তম ৬৯ জন। বঙ্গবন্ধু কে
১৯৭৫ সালের আগস্টে বাঁচানোর চেষ্টার জন্য তাকে ২০১০ সালে মরণোত্তর বীর-উত্তম পদক প্রদান করা হয়।

বীর বিক্রম - তৃ তীয় সর্বোচ্চ বীরত্বের পুরস্কার। মোট ১৭৫ জনকে এই উপাধিতে ভূ ষিত করা হয়।
বীর প্রতীক - চতু র্থ সর্বোচ্চ বীরত্বের পুরস্কার। মোট ৪২৬ জনকে এই উপাধিতে ভূ ষিত করা হয়।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পরই এই পদকগুলো দেয়া হয়। ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ
গেজেটের একটি অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই পদকপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা
হয়।

মাসিক ভাতা
খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা প্রদান নীতিমালা ২০১৩ অনুসারে বীর-উত্তমদের ভাতা ১৫০ টাকা
থেকে বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা, বীরবিক্রমদের ভাতা ১২৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮ হাজার টাকা ও
বীরপ্রতীকদের ভাতা ১০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৬ হাজার টাকা করা হয়।

সাহসী পুরস্কার
বীর সর্বোত্তম - সর্বোচ্চ বীরত্বের পুরস্কার
বীর মৃত্যুঞ্জয়ী - দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বীরত্বের পুরস্কার
বীর চিরঞ্জীব - তৃ তীয় সর্বোচ্চ বীরত্বের পুরস্কার
বীর দুর্জ য় - চতু র্থ সর্বোচ্চ
বিশিষ্ট সেবা পুরস্কার
অর্ডার অফ মিলিটারি মেরিট
বিশেষ খেতাব (অ-নাগরিকদের জন্য)
বাংলাদেশ স্বাধীনতা সম্মাননা - বিদেশী বা অনাগরিকদের জন্য সর্বোচ্চ পুরস্কার,
বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা - বিদেশী বা অ নাগরিকদের জন্য দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পুরস্কার
মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা - বিদেশী বা অ নাগরিকদের জন্য তৃ তীয় সর্বোচ্চ পুরস্কার
পুলিশ পদক
প্রতিবছর পুলিশ সপ্তাহের প্যারেডে পুলিশ মেডেল প্রদান করা হয়। তারা সাহসিকতা এবং সেবা
উভয় জন্য ভূ ষিত করা হয়।

বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)


বাংলাদেশ পুলিশ পদক - সাহসী (বিপিএম-বেরতো)
বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)
বাংলাদেশ পুলিশ পদক সেবা- (বিপিএম-সেবা)

স্বাধীনতা পুরস্কার
স্বাধীনতা পুরস্কার বাংলাদেশের জাতীয় এবং “ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”। দেশ ও জাতির কল্যাণে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনন্য অবদানের
স্বীকৃ তি প্রদানের উদ্দেশ্যে ১৯৭৭ সাল থেকে এই পুরস্কার প্রদাণ করা হচ্ছে

২০২১ সালে ৯ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে তাদের অসাধারণ অবদানের জন্য স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূ ষিত করা হয়।[৫]

প্রাপক ক্ষেত্র মন্তব্য


এ কে এম বজলুর রহমান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ (মরণোত্তর)
আহসানউল্লাহ মাস্টার স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ (মরণোত্তর)
খুরশিদ উদ্দিন আহমেদ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ (মরণোত্তর)
আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ (মরণোত্তর)
মৃন্ময় গুহ নিয়োগী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
মহাদেব সাহা সাহিত্য
এম আমজাদ হোসেন সমাজসেবা
আতাউর রহমান সংস্কৃ তি
গাজী মাজহারুল আনোয়ার সংস্কৃ তি
বাংলাদেশ কৃ ষি গবেষণা কাউন্সিল গবেষণা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান

একু শে পদক
একু শে পদক পুরস্কার বাংলাদেশের জাতীয় এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান । ১৯৫২ সালের মহান ভাষা আন্দোলন এর অমর
শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সাল থেকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য বিভিন্ন ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে তাদের অবদানের
স্বীকৃ তিস্বরূপ একু শে পদক প্রদান করা হচ্ছে। একু শে পদক বিজয়ী প্রত্যেককে একটি পদক, একটি সম্মাননা সনদ, একটি রেপ্লিকা
এবং পুরস্কারের অর্থমূল্য প্রদান করা হয়।
২০২১ সালে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্যে দেশের ২১ জন ব্যক্তিকে "একু শে পদক ২০২১" প্রদান করা হয়।[২]

নাম ক্ষেত্র
মোতাহের হোসেন তালুকদার (মরণোত্তর) ভাষা আন্দোলন
শামসুল হক (মরণোত্তর) ভাষা আন্দোলন
আফসার উদ্দীন আহমেদ (মরণোত্তর) ভাষা আন্দোলন
সৈয়দা ইসাবেলা (মরণোত্তর) মুক্তিযুদ্ধ
গোলাম হাসনায়েন মুক্তিযুদ্ধ
নাম ক্ষেত্র
ফজলুর রহমান খান ফারুক মুক্তিযুদ্ধ
পাপিয়া সারোয়ার শিল্পকলায় (সংগীত)
রাইসুল ইসলাম আসাদ শিল্পকলায় (অভিনয়)
সুজাতা আজিম শিল্পকলায় (অভিনয়)
আহমেদ ইকবাল হায়দার শিল্পকলায় (নাটক)
সৈয়দ সালাউদ্দিন জাকী শিল্পকলায় (চলচ্চিত্র)
ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায় শিল্পকলায় (আবৃত্তি)
অজয় দাশগুপ্ত সাংবাদিকতা
পাভেল রহমান আলোকচিত্র
সমীর কু মার সাহা গবেষণা
মাহফু জা খানম শিক্ষা
মির্জা আব্দুল জলিল অর্থনীতি
কাজী কামরুজ্জামান সমাজসেবা
কাজী রোজী ভাষা ও সাহিত্য
গোলাম মুরশিদ ভাষা ও সাহিত্য
বুলবুল চৌধুরী ভাষা ও সাহিত্য

বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার


বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ১৯৬০ সালে প্রবর্তি ত একটি বাৎসরিক সাহিত্য পুরস্কার। বাংলা সাহিত্যের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ
অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। [১] ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন শাখায় বছরে ৯ জনকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয় । ১৯৮৬
খ্রিষ্টাব্দ থেকে বছরে ২ জনকে এই পুরস্কার প্রদানের নিয়ম করা হয়। ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দ থেকে চারটি শাখায় পুরস্কার দেয়া শুরু হয়। ১৯৮৫,
১৯৯৭ এবং ২০০০ খ্রিষ্টাব্দ- এই তিনবার এই পুরস্কার দেওয়া হয়নি।

ইতিহাস
১৯৫৫ সালের ৩ ডিসেম্বর বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৬০ সাল থেকে বাংলা একাডেমি বাংলা সাহিত্যে অবদানের জন্য
পুরস্কার দিয়ে আসছে।

২০২০
২০২০ সালের ১০টি বিভাগে ১০ জন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।

 মুহাম্মদ সামাদ (কবিতা)
 ইমতিয়ার শামীম (কথাসাহিত্য)
 বেগম আকতার কামাল ( প্রবন্ধ/গবেষণা)
 সুরেশ রঞ্জন বসাক (অনুবাদ)
 রবিউল আলম (নাটক)
 আনজীর লিটন (শিশু সাহিত্য)
 সাহিদা বেগম (মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক গবেষণা)
 অপরেশ বন্দ্যোপাধ্যায় (বিজ্ঞান/কল্পবিজ্ঞান)
 ফেরদৌসী মজুমদার (আত্মজীবনী)
 মুহাম্মদ হাবিবুল্লা পাঠান (ফোকলোর)
জাতীয় অধ্যাপক

‘জাতীয় অধ্যাপক’ বাংলাদেশের বিশেষ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা যা বাংলাদেশ সরকার কতৃ র্ক শিক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান ও গবেষণার জন্যে
দেশের বিশিষ্ট পণ্ডিত, চিন্তাবিদ এবং শিক্ষকগণকে প্রদান করা হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে এই সম্মাননা প্রবর্তিত হয়। সাধারণত পাঁচ বছর
মেয়াদের জন্যে কোনো ব্যক্তি জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্তি পেয়ে থাকেন, তবে ক্ষেত্রবিশেষে দীর্ঘতর মেয়াদের জন্যেও
পুনর্নিয়োগ দেওয়া হয়।

নিয়োগপ্রাপ্ত জাতীয় অধ্যাপকরা হলেন-


1. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ইমেরিটাস অধ্যাপক আলমগীর মোহাম্মদ সিরাজুদ্দীন,
2. ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (বারডেম) সভাপতি এ কে আজাদ খান এবং
3. বাংলাদেশ গ্যাস্ট্রোএনটারোলজি সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক মাহমুদ হাসান।

বাংলাদেশ স্বাধীনতা সম্মাননা বাংলাদেশ সরকার বিদেশি নাগরিকদের জন্য প্রদত্ত সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয়


সম্মাননা। ২৫ জুলাই ২০১১-এ ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে মরণোত্তর সম্মাননা দেওয়া
হয়েছিল। এই পুরস্কার বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তার সহযোগী হিসাবে এবং এই জাতীয়
জটিল আঞ্চলিক যুদ্ধ পরিচালনা করার দক্ষতার স্বীকৃ তি দেয়। [২] একটি বাংলাদেশী জাতীয় কমিটি
"মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ এবং দেশ ছেড়ে পালিয়ে আসা লক্ষ লক্ষ মানুষকে আশ্রয় দেওয়ার এবং
বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য বিশ্ব মতামত গঠনে" অনন্য "ভূ মিকার জন্য" বিশেষ সম্মানের জন্য
তাকে মনোনীত করেছিল। [৩] ইন্দিরা গান্ধীর পুত্রবধূ ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টি র
সভাপতি সোনিয়া গান্ধী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং প্রায় এক হাজার শীর্ষ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের ঢাকায়
এক মহান অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের কাছ থেকে এই পুরস্কার পেয়েছিলেন। [৪]
এই পুরস্কারে তিন কিলোগ্রাম ওজনের ক্রেস্টকে অন্তর্ভু ক্ত করা হয়েছিল ৪০০ বছরের পুরানো
পোড়ামাটির উপর সোনার তৈরি ' কদম গাছ ' এবং একটি উদ্ধৃ তি দেওয়া হয়েছিল:[৫]
"মিসেস ইন্দিরা গান্ধী বিভিন্ন প্রতিকূ লতা সত্ত্বেও মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকেই বাংলাদেশের মানুষের পাশে
ছিলেন। তিনি প্রায় এক কোটি বাংলাদেশী শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছিলেন। তিনি বিভিন্ন কূ টনৈতিক
প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়ে মুক্তিযুদ্ধে সাহস যোগিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু কে পাকিস্তানি কারাগার থেকে
মুক্তি দিতে তিনি দুর্দান্ত ভূ মিকা পালন করেছিলেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবদান চিরকাল
স্মরণে থাকবে। "

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা পেয়েছেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী
অটল বিহারি বাজপেয়ী।

You might also like