You are on page 1of 11

Blog

প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ: জানার আছে যা কিছু

Ayesha Pranty
One can become a hero by saving one life, I dream of saving thousand lives
everyday.
Hello good people, This is your creative nerd nextdoor, having passion
& love for humanity, Surgery,Public health, radio & TV programme presentation,
News reporting,Creativity, Art, Writing, music, travelling, Food, Culture & lots
more.

0:00 / 12:39

পুরোটা পড়ার সময় নেই? ব্লগটি একবার শুনে নাও।

বছর ঘুরে হয়ে গেল প্রতিবারের মতো মেডিকেল অ্যাডমিশন টেস্ট। সাদা এপ্রন পড়ে চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হাজার
হাজার ছেলেমেয়ে অংশ নেয় এই মেডিকেল অ্যাডমিশন টেস্টে। উদ্দেশ্য সবার একটাই, চিকিৎসক হবে। পরীক্ষায় অংশ
নেয়া অধিকাংশের টার্গেট থাকে ঢাকা মেডিকেল, সলিমুল্লাহ মেডিকেল, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল অথবা যে কোন সরকারী
মেডিকেল।
এ বছর সিট বাড়ানোর পরও ৩১টি সরকারী মেডিকেল কলেজে সিটের সংখ্যা ৩৩১৮টি। অথচ প্রত্যেক বছরে মেডিকেল
এডমিশন টেস্টে অংশ নেয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা থাকে ৩০ হাজারের উপর৷ কখনো কখনো এ সংখ্যা ৫০-৬০ হাজারেও গিয়ে
ঠেকে৷ অর্থাৎ প্রচন্ড প্রতিযোগিতামূলক এই পরীক্ষায় চান্স পেতে হলে আপনাকে হতে হবে পরিশ্রমী, কনফিডেন্ট ও সাথে
ভাগ্যটাও সহায় হতে হবে।

দুঃখজনক হলেও সত্যি অনেকের পক্ষেই তাই সম্ভব হয়ে ওঠে না সরকারী মেডিকেল অথবা ডেন্টালে চান্স পাওয়া। তাই
বলে কি আজীবনের লালিত ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন থেমে যাবে? উত্তর হলো ‘না’। কারণ সরকারী মেডিকেল ছাড়াও সারা
দেশে রয়েছে অসংখ্য প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ। যেখানে খরচটা একটু ব্যয়বহুল, কিন্তু পড়াশোনার
মান সরকারীর কাছাকাছি। কোন কোন প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ ঢাকার বাইরের অনেক সরকারী মেডিকেল কলেজের
চেয়েও ভালো পড়ালেখা করায়।

সারা দেশে বর্ত মানে প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ এর সংখ্যা সর্বমোট ৯৮টি। প্রতিনিয়ত নতু ন নতু ন মেডিকেল কলেজ
হওয়াতে এই সিটের সংখ্যা বাড়ছে। এছাড়াও আছে ৬টি মিলিটারি মেডিকেল কলেজ। এছাড়াও আছে গনস্বাস্থ্য মেডিকেল
যাতে সিট সংখ্যা ১৩০টি ও USTC medical যার সিট সংখ্যা ১৫০। বেসরকারী মেডিকেল ছাড়াও সারা দেশে ১৮ টি
বেসরকারী ডেন্টাল কলেজও রয়েছে দন্ত্যচকিৎসক (BDS) ছাত্র ছাত্রীদের জন্য।

আজ তোমাদের জানাবো প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ নিয়ে যা যা জানার আছে বিস্তারিত:

ফর্ম বিতরণ ও ভর্তি প্রক্রিয়া:


প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ এর আসন সাত হাজার ৩৫৫টি। এর বিপরীতে ভর্তিযোগ্য প্রার্থী ৪৪ হাজার ৭৫৪ জন।

১৮ অক্টোবর থেকে বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলোতে ভর্তির আবেদন করতে পারবেন ছাত্র ছাত্রীরা।
আবেদনপত্র জমার শেষ তারিখ ২৭ অক্টোবর। মেধা ও কোটা অনুসারে ভর্তিযোগ্যদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ৩০
অক্টোবর। ভর্তি শুরু ৩১ অক্টোবর।

সরকারী মেডিকেলে ভর্তির পরপরই শুরু হয় প্রাইভেট মেডিকেলে ফর্ম বিতরণ। সাধারণত প্রতি বছর একটা নির্দিষ্ট মার্ক
ঠিক করে দেওয়া হয় মেডিকেলগুলো থেকে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষার মার্ক কমপক্ষে ৪০ চাওয়া হয়। বছরভেদে এ
মার্ক পরিবর্ত ন হয়। মার্ক ও আসন সংখ্যা উল্লেখ করে নোটিশ দেয়া হয় মেডিকেল কলেজগুলাতে ও তাদের ওয়েবসাইটে,
দৈনিক পত্রিকায়। শুরু হয় ফর্ম বিতরণ।

ফর্ম কেনার পর যাবতীয় তথ্যাদি পূরণ করে ফর্ম জমা দিতে হয় ঐ মেডিকেলে। ফর্মের সাথে মেডিকেল অ্যাডমিশন
রেজাল্টের কাগজ, এসএসসি, এইচএসসির মার্ক শিট, সার্টিফিকেট ও জমা দেয়া লাগে। একটি প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ
সাধারণত নির্দিষ্ট সংখ্যক ফর্ম বিক্রি করে ও তার পর শুরু হয় নির্বাচনী প্রক্রিয়া। তাই অ্যাডমিশনের মার্ক ভালো থাকলে
আমি সাজেস্ট করবো একটি না কমপক্ষে ৩-৪ টি মেডিকেল কলেজের ফর্ম কিনে এপ্লাই করতে যেখানে আপনি ভর্তি হতে
ইচ্ছু ক৷

ফর্ম জমা নেয়ার পর কয়দিন পর কলেজের নোটিশ বোর্ডে টাঙানো হয় ঐ সব ছাত্র ছাত্রীদের নাম, রোল যারা ঐ মেডিকেলে
ভর্তির জন্য নির্বাচিত হয়েছেন। ফোন করে জানানো হয় সবাইকে। এক অথবা দুই দিনের মাঝে টাকা জমা নিয়ে ভর্তি
করানো হয় যদি নির্বাচিত ছাত্র ছাত্রীদের তালিকায় আপনার নাম থাকে। ভর্তির সময় টাকার সাথে আপনার এসএসসি ও
এইচএসসির সার্টিফিকেট রেখে দেয়া হবে আপনার মেডিকেলে।  

অনেক সময়, মেডিকেল অ্যাডমিশন টেস্টের রেজাল্টের সিরিয়াল পেছনে  থাকলে আপনি ১-২টি মেডিকেলে নির্বাচিত নাও
হতে পারেন ভর্তির জন্য। এতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। যত বেশী মেডিকেলের ফর্ম তু লবেন, ভর্তির জন্য নির্বাচিত হওয়ার
সম্ভাবনা তত বেড়ে যাবে।

বেসরকারি মেডিকেল কলেজের খরচ


প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ এ পড়তে গিয়ে যে সমস্যাটা ছেলে মেয়েরা ও তাদের অভিভাবকদের সম্মুখীন হতে হয় তা হলো
প্রাইভেট মেডিকেলে পড়ার খরচ। ভর্তির সময় এককালীন একটি মোটা অংকের টাকা জমা দিতে হবে আপনাকে ভর্তি ফিস
ও মেইনটেইন খরচ হিসেবে। এ খরচটা মেডিকেল থেকে মেডিকেল ভিন্ন হয়। সাধারণত ৬  লাখ থেকে শুরু করে এ খরচ ২০
লাখ পর্যন্ত হতে পারে৷ আপনাকে খোঁজ নিতে হবে আপনি যে মেডিকেলে ভর্তি হতে ইচ্ছু ক সেখানকার খরচ কেমন। 

এছাড়া হোস্টেলে থেকে পড়তে হলে হোস্টেল খরচ হিসেবে মাস শেষে ৫-১০ হাজার টাকা রাখতে হবে। মাসিক বেতন হিসেবে
দিতে হতে পারে ৬-৮ হাজার টাকা। এছাড়া পরীক্ষার সময়গুলাতে পরীক্ষার ফি বাবৎ আপনাকে দিতে হতে পারে একটি
নির্দিষ্ট টাকা। বিশেষ করে প্রফ পরীক্ষার আগে। এ খরচটাও বিভিন্ন কলেজে বিভিন্ন যদিও বোর্ড এর ফি নির্দিষ্ট। বাকীটা
কলেজের খরচ বাবদ নেয়া হয়।
ভর্তির জন্য নির্বাচিত ছাত্র-ছাত্রীদের নির্ধারিত তারিখে সকাল ৮টা থেকে ১০টার মধ্যে কলেজের স্টুডেন্ট সেকশন থেকে
নির্ধারিত ফর্ম সংগ্রহ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ জমা দিতে হবে। আবেদনপত্রে যেসব তথ্য ও সনদপত্রের উল্লেখ
আছে, তার মূল কপি ভর্তির সময় জমা দিতে হবে। লাগবে অনলাইন আবেদনপত্রের স্টুডেন্ট কপি, অনলাইনে ডাউনলোড
করা প্রবেশপত্র, চার কপি সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত রঙিন ছবি, এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান
পরীক্ষার একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট এবং সনদপত্র বা টেস্টিমোনিয়ালের মূল কপি।

মুক্তিযোদ্ধা, জেলা কোটা, উপজাতীয় প্রার্থীদের কোটার সপক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। ‘ও’ লেভেল ও ‘এ’
লেভেল বা সমমানের মার্ক শিট স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে কনভার্ট করে জমা দিতে হবে৷

প্রতি প্রফেশনাল পরীক্ষাতে খারাপ হলে (সাপ্লিমেন্টারী) আপনাকে ঐ পরীক্ষায় আবার অংশগ্রহণ করে পাশ করতে হবে।
মেডিকেলে আগে তিনটি প্রফ হতো, বর্ত মানে হয় চারটি। অর্থাৎ এই চারটি পরীক্ষায় ৬০% মার্ক পেয়ে আপনাকে পাশ
করতে হবে। কোনভাবে ৬০% এর কম পেলে আপনি ফেইল এবং সেই পরীক্ষাটি আবার দিতে হবে। প্রতিবার পরীক্ষা দিতে
ও সাপ্লিমেন্টারী দিতে নিজের খরচ, নিজে বহন করতে হবে। এরকম চারটি প্রফ পাশ করলে তবেই আপনি ডাক্তার।  

ইদানিং অবশ্য মেডিকেলে গ্রেডিং সিস্টেম চালুর কথা বলা হচ্ছে যেখানে শুধু পাশ না, মার্কিং অনুসারে গ্রেডও দেয়া হবে
স্টুডেন্টদের৷ অর্থাৎএকটি ছেলে / মেয়ের মেডিকেল পড়তে ৫ বছরে প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ এ খরচ পড়বে ২৫-৩০
লাখ টাকা। 

‘বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে সরকার নির্ধারিত ভর্তি ফি ১৩ লাখ ৯০ হাজার। এছাড়া ইন্টার্নশিপের জন্য গুনতে
হয় এক লাখ ২০ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে ভর্তির সময় সর্বোচ্চ ১৫ লাখ ১০ হাজার টাকা নিতে পারে কোনো মেডিকেল
কলেজ। তবে কোনো প্রতিষ্ঠান চাইলে এর চাইতে কমেও ভর্তি করতে পারে।’

বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সূত্রে পাওয়া কিছু প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ এর ভর্তি ফি সহ তালিকা দেওয়া হলঃ 

1. বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজে ১৪ লাখ ৮০ হাজার


2. ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ১৫ লাখ ১০ হাজার
3. হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজে ১৫ লাখ
4. শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ১৬ লাখ
5. ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজে ১৫ লাখ
6. নর্দান ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ১৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা
7. ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজে ১৫ লাখ
8. শিকদার উইমেন্স মেডিকেল কলেজে ১৬ লাখ ৭২ হাজার
9. ইস্ট ওয়েস্ট মেডিকেল কলেজে ১৩ লাখ
10. এনাম মেডিকেল কলেজে ১৪ লাখ
11. আদ-দ্বীন মেডিকেল কলেজে ১১ লাখ ৯৮ হাজার
12. উত্তরা উইমেন্স মেডিকেল কলেজে ১৩ লাখ ২৫ হাজার
13. কমিউনিটি মেডিকেল কলেজে ১১ লাখ ৯৫ হাজার 

ক্যাম্পাসের উন্নয়ন, টিউশন, অ্যাফিলিয়েশন ফি, বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রেশন, বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন, মার্ক শিট
ভেরিফিকেশন, কেন্দ্র ফি, কলেজ ম্যাগাজিন ফি, গেমস, স্পোর্টস ও অন্যান্য বিনোদন ফি, পরিচয়পত্র, কশন, লাইব্রেরি
চার্জ , বিবিধ, সেশন, লাইব্রেরি, জেনারেল ল্যাব ফি, কম্পিউটার ল্যাব, মার্ক শিট ভেরিফিকেশন, আবাসিক সুবিধা থাকা-
খাওয়া বাবদ শিক্ষার্থীদের ফি জমা দিতে হয়। এসব ফি আবার জমা দিতে হয় প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব নিয়মে। কোনো কোনো
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অগ্রিম সব খরচ নিয়ে নেয়। কোথাও আবার মাসিক ফি দিতে হয়।
ভর্তি হওয়ার সময় লক্ষণীয় বিষয়:
– কোন মেডিকেলে ভর্তি হবেন তা আগে থেকেই খোঁজখবর নিয়ে রাখবেন। প্রয়োজনে মেডিকেল পড়ুয়া পরিচিত বন্ধু
অথবা সিনিয়রদের জিজ্ঞেস করুন তাদের মেডিকেল নিয়ে। জেনে নিন জানার আছে যা কিছু ।

– খরচের ব্যাপারটা আগে থেকেই মাথায় রাখা ভালো। পরিবারকে বুঝিয়ে বলুন এবং মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকু ন।

– যে প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ এ ভর্তি হবেন ঐ জায়গার টিচার ও ফ্যাকাল্টিদের ব্যাপারে খোঁজ খবর নাও, ল্যাব ও
সুযোগ সুবিধা আছে নাকি খোঁজ নেন।

– আরেকটা জরুরি জিনিস হলো প্রফের রেজাল্ট। কোন প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ এ পড়াশোনার মান কেমন তা  জানার
আরেকটি উপায় তাদের প্রফের রেজাল্ট। প্রতি প্রফে কতজন বসে, কতজন পাশ করে এই ব্যাপারগুলা জেনে নেয়া ভালো৷।

– মেডিকেল কলেজের রেজিস্ট্রেশন আছে কিনা ও ভ্যালিড কিনা এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

– ঢাকার বাইরে থেকে যারা পড়তে আসবে, তাদের আগে থেকেই হোস্টেল ফ্যাসিলিটি ও থাকার বন্দেবস্ত করাটা দরকারী৷

– এটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার৷ সরকারী ও প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ একই সাথে একই প্রশ্নে প্রফ পরীক্ষায় অংশ নেয়
ও পাশ করে। তাই পড়াশোনার মানটা কাছাকাছি থাকে৷ কিন্তু পাশ করার পর সরকারী মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা ইন্টার্ন
চিকিৎসক হিসেবে প্রচুর রোগী পায়৷

সুবিধাবঞ্চিত রোগীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় ও রোগীর চাপ বেশী থাকায় আপনি একজন নতু ন চিকিৎসক হিসেবে হাতের
কাজ, রোগীর ট্রিটমেন্ট, অপারেশন এর কাজ ইত্যাদি হাতে কলমে শিখবেন ও কনফিডেন্ট হবেন৷ এছাড়া তৃ তীয় বছর
থেকে ওয়ার্ডে ও প্রচুর রোগী থাকায় নতু ন নতু ন কেস দেখার সুযোগ পাবেন যা আপনার বই এর পড়াটাকে ফলপ্রসূ করবে৷

তাই এমন একটি প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ নির্বাচন করুন যেখানে আপনি প্রচুর রোগী পাবেন ও হাতে কলমে কাজ
শিখতে পাবেন।    

বিভিন্ন বিভাগের প্রাইভেট মেডিকেল কলেজের তালিকা:  


বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ এর নাম তোমাদের সুবিধার্থে দেয়া হলো।  এই মেডিকেল গুলার
ওয়েবসাইটে গেলেই বিস্তারিত জানতে পারবে ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য-

খুলনা বিভাগ:

– আদ-দ্বীন সখিনা মেডিকেল কলেজ

– গাজী মেডিকেল কলেজ

– খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ

– যশোর আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ

চট্টগ্রাম বিভাগ:

– বি.জি.সি. ট্রাস্ট মেডিকেল কলেজ

– সেন্ট্রাল মেডিকেল কলেজ

– চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল মেডিকেল কলেজ

– ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ

– ময়নামতি মেডিকেল কলেজ

– সাউদার্ন মেডিকেল কলেজ

– ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি

ঢাকা বিভাগ:

– আদ-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজ

– আনোয়ার খান মর্ডান মেডিকেল কলেজ

– বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ

– বিক্রমপুর Bhuiyans মেডিকেল কলেজ

– সিটি মেডিকেল কলেজ


– ডেল্টা মেডিকেল কলেজ

– ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ

– ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ

– ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ

– ড: সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ

– ইস্ট-ওয়েস্ট মেডিকেল কলেজ

– নর্দার্ন মেডিকেল কলেজ

– এনাম মেডিকেল কলেজ

– ফরিদপুর ডায়বেটিক এসিশিয়েশন মেডিকেল কলেজ

– গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ

– ইনস্টিটিউট অব অ্যাপ্লাইড হেলথ সায়েন্সেস

– গ্রিন লাইফ মেডিকেল কলেজ

– হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ

– ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ

– ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ

– ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ

– জহরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ

– কু মুদীনী ওমেন্স মেডিকেল কলেজ

– মার্ক স মেডিকেল কলেজ

– মেডিকেল কলেজ ফর উইমেন এন্ড হসপিটাল

– এম.এইস সমরিতা মেডিকেল কলেজ

– মুন্নু মেডিকেল কলেজ

– নাইটিঙ্গেল মেডিকেল কলেজ

– নর্দার্ন ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ


– পপুলার মেডিকেল কলেজ

– শাহাবুদ্দীন মেডিকেল কলেজ

– শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ

– তাইরুন্নেসা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ

– উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ

– জয়নুল হক সিকদার মহিলা মেডিকেল কলেজ

বরিশাল বিভাগ:

বরিশাল বিভাগে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় কোনো মেডিকেল কলেজ পরিচালিত হয় না।

ময়মনসিংহ বিভাগ:

– কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ, বাংলাদেশ

– জহুরল ইসলাম মেডিকেল কলেজ, বাজিতপুর কিশোরগঞ্জ

– প্রেসিডেন্ট আব্দুল হামিদ মেডিকেল কলেজ, কিশোরগঞ্জ

রংপুর বিভাগ:

– প্রাইম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

– রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ

– নর্দান প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

– কছির উদ্দিন মেমরিয়াল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

– রংপুর ডেন্টাল কলেজ

– রংপুর আর্মি মেডিকেল কলেজ

রাজশাহী বিভাগ:

– বারিন্দ মেডিকেল কলেজ

– ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ

– খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ

– নর্থ বেঙ্গল মেডিকেল কলেজ


– শাহ মখদুম মেডিকেল কলেজ

– টি.এম.এস.এস. মেডিকেল কলেজ

সিলেট বিভাগ:

– জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ

– নর্থ ইস্ট মেডিকেল কলেজ

– পার্ক ভিউ মেডিকেল কলেজ

– দুররে সামাদ রহমান উইমেন্স রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ

– সিলেট উইমেন্স মেডিকেল

মিলিটারি মেডিকেল কলেজ:

– Armed Forces Medical College (AFMC) 

– Army Medical College Bogra (AMC)

– Army Medical College Chittagong (AMC) 

– Army Medical College Comilla (AMC)  

– Army medical college Jessore (AMC)

– Army medical college Rangpur (AMC)   

আশা করি, এই ব্লগটি পড়ে তোমরা কিছু টা হলেও  জানতে পেরেছো বেসরকারী মেডিকেল কলেজের ব্যাপারে৷ সরকারী
অথবা বেসরকারী যেই মেডিকেলেই ভর্তি হও না কেন, দিন শেষে তু মি কেমন চিকিৎসক হবে, তা নির্ভ র করবে মেডিকেলে
ঢুকার পর তোমার পড়াশোনা, হাতের কাজ, দক্ষতা, মনোযোগ দিয়ে ইন্টার্নশিপ করা, রোগ ও রোগীর ব্যবস্থাপনা,
 অপারেশন এসিস্ট করার দক্ষতা, এমবিবিএস পরবর্তী ডিগ্রী এ সব কিছু র উপর। আর সরকারী ও প্রাইভেট মেডিকেল
কলেজ এর সবাইএকই বিশ্ববিদ্যালয় এর মেডিসিন অনুষদের গ্রাজুয়েট হয়। যেমন ঢাকা ইউনিভার্সিটি এর অধীনে যত
সরকারী ও বেসরকারী মেডিকেল কলেজ আছে, সব চিকিৎসক এক সাথে ঢাকা ইউনিভার্সিটির মেডিসিন অনুষদ থেকে
কনভোকেশন ও সার্টিফিকেট পায়৷

দিন শেষে যখন তু মি চিকিৎসক হিসেবে ভালো কাজ করবে, রোগীর জীবন বাঁচাবে তখন কেউ জিজ্ঞেস করবেনা কোন
মেডিকেল থেকে পাস করেছো। সবাই যোগ্যতা, দক্ষতাটাই দেখবে। তাই যদি স্বপ্ন থাকে মানবতার সেবার, তাহলে চলে আসো
এ মহান পেশায়। কারণ এই White apron টা পরার সৌভাগ্য সবার হয়না। It will coat all your youth, Sweat, hard
work, thousand of sleepless nights & tears.

 
১০ মিনিট স্কু লের ব্লগের জন্য কোনো লেখা পাঠাতে চাইলে, সরাসরি তোমার লেখাটি ই-মেইল কর এই ঠিকানায়:
write@10minuteschool.com

Related Posts:

ঘনাদা-টেনিদা: পড়া আছে ১১টি বৈশিষ্ট্য যা বলে দিবে ৪টি শখ যা অসাধারণ কিছু
তো? তোমার মাঝে অতিরিক্ত… অভ্যাস তৈরিতে সহায়তা
করবে

লেখাটি ভালো লেগে থাকলে বন্ধু দের সঙ্গে শেয়ার করতে ভু লবেন না!

https://blog.10minuteschool.com/private-medical-colle Copy Link

What are you thinking?


0 Comments Sort by Newest

Add a comment...

Facebook Comments Plugin

Company
Privacy policy
Terms of use
Refund policy
Crash Courses
HSC 21 শেষ মূহুর্তে র প্রস্তুতি কোর্স
SSC Crash Course 2022
HSC Crash Course 2021

HSC Crash Course 2022


Pre Admission Medical 2021

Popular
ঘরে বসে Spoken English
২৪ ঘণ্টায় কু রআন শিখি
English Grammar

Microsoft PowerPoint
Facebook Marketing

Others
Study
Skills
Book Store

Get The Mobile App


Blog
© 2015 - 2021 Copyright © 10 Minute School. All rights reserved.




You might also like