Professional Documents
Culture Documents
Cö - G Aa VQ: Cöviw K 1.1 F WGKV
Cö - G Aa VQ: Cöviw K 1.1 F WGKV
cÖviw¤¢K
1.1 f~wgKv:
জাতিসংঘ বিশ্বের জাতিসমূহের একটি সংগঠন, যার লক্ষ্য হলো
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আইন, নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন,
সামাজিক অগ্রগতি এবং মানবাধিকার বিষয়ে পারস্পরিক
সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করা। ১৯৪৫ সালে ৫১টি রাষ্ট্র
জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষর করার মাধ্যমে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়।
এটি ১৯২০ সালে প্রতিষ্ঠিত এবং পরবর্তীতে লুপ্ত লীগ অব
2
1.2 wel‡qi wee„wZt
RvwZmsN ev (United Nations) n‡”Q GKwU AvšÍ©RvwZK ms¯’v| hy³iv‡óªi
wbDBq©K kn‡i G ms¯’vi m`i `dZi Aew¯’Z| kvLv Awdm i‡q‡Q †R‡bfv,
wf‡qbv I bvB‡Rwiqv‡Z| c„w_exi cÖvq cÖwZwU ¯^vaxb †`k G ms¯’vi m`m¨|
RvwZmsN bvgwUi aviYv w`‡qwQ‡jb hy³iv‡óªi †cÖwm‡W›U d«v¼wjb wW.
iæR‡fë| G ms¯’vwUi eqm B‡Zvg‡a¨ lvU eQi AwZµg K‡i‡Q| AvšÍ©RvwZK
D‡ËRbv n«vm I wewfbœ iv‡óªi gv‡S we‡iva wggvsmvq RvwZmsN GKwU
¸iæZ¡c~Y© f‚wgKv cvjb K‡i Avm‡Q|
wØZxq wek¦hy× cieZ©x mg‡q RvwZms‡Ni Rb¥ n‡jI g~jZ cÖ_g wek¦hy‡×i ci
MwVZ mw¤§wjZ RvwZcyÄ ev League of Nations Gi e¨_©Zv‡K †K›`ª K‡i
wØZxq wek¦hy‡×i ci wek¦ †bZ…e„›` G ai‡bi GKwU AvšÍR©vwZK ms¯’v
MV‡bi cÖ‡qvRbxqZv Abyfe K‡ib| wØZxq wek¦hy‡×i ci hy‡×i e¨vcK
aŸsmjxjv I fqvenZvi Kvi‡Y hy‡×i cÖwZ gvby‡li N„Yv I weZ…òvi Rb¥ nq|
†mB mv‡_ e¨vcKfv‡e kvwšÍcÖwZôv I wewfbœ †`‡ki g‡a¨ mn‡hvwMZv I ˆgÎx
e„w× Kivi cÖ‡qvRbxqZv Abyf‚Z nq| GB cÖ‡qvRbxqZv‡K mvg‡b †i‡LB
ZrKvjxb wek¦ †bZ…e„›` GKwU AvšÍ©RvwZK ms¯’v MVb Kivi D‡`¨vM †bb|
1941 mv‡ji ci †_‡K 1945 mvj ch©šÍwek¦ †bZ…e„›` we‡k¦ D‡ËRbv Kgv‡Z
†hme kxl© ˆeV‡K wgwjZ n‡qwQ‡jb, †hLv‡b G ai‡bi GKwU AvšÍ©RvwZK
ms¯’v MV‡bi K_v ejv n‡qwQj|
3
mg_©‡bi K_v e¨³ K‡iwQ‡jb hv ÒUnited Nations DeclarationÓ ev RvwZmsN
†NvlYv bv‡g cwiwPZ| c‡i 2 Rvbyqvix AviI 22wU ivóª G †NvlYvi cÖwZ
mg_©b Rvbvq| RvwZmsN MV‡bi †cÖ¶vcU wn‡m‡e g‡¯‹v †NvlYv, †Znivb
m‡¤§jb, Wz¤^viUb IKm m‡¤§jb I Bqvëv m‡¤§j‡bi K_v D‡jøL Kiv cÖ‡qvRb|
1943 mv‡ji A‡±vei gv‡m hy³ivóª, †mvwf‡qZ BDwbqb, weª‡Ub I Px‡bi ciivóª
gš¿xiv g‡¯‹v‡Z GK ˆeV‡K wgwjZ n‡q GKwU Bk‡Znvi cÖKvk K‡ib, hv g‡¯‹v
†NvlYv ev ÒMoscow DeclarationÓ bv‡g cwiwPZ| g‡¯‹v †NvlYvq GKwU
AvšÍR©vwZK ms¯’v MVb Kivi K_v ejv n‡qwQj| D³ †NvlYvq ejv n‡qwQj †h,
G ms¯’v mKj kvwšÍwcÖq †`‡ki mve©‡fŠg I mgZvi bxwZi Dci cÖwZwôZ n‡e|
wek¦ kvwšÍI wbivcËv i¶vi Rb¨ †QvU eo kvwšÍwcÖq mKj †`‡ki Kv‡QB G
msMV‡bi m`m¨c` Db¥y³ _vK‡e| 1943 mv‡ji b‡f¤^i gv‡m †Zniv‡b wek¦
ivRbxwZi wZb kxl© †bZv, iæR‡fë (hy³ivóª), ó¨vwjb (†mvwf‡qU BDwbqb) I
PvwP©j (weª‡Ub) Aci GK kxl© ˆeV‡K wgwjZ nb| GK †hŠ_ wee„wZ‡Z Zuviv
Rvbvb †h, GKwU AvšÍ©RvwZK ms¯’vq †hvM`v‡bi Rb¨ we‡k¦i mKj †QvU I
eo †`k‡K Avgš¿Y Rvbvb n‡e| Zuviv Av‡iv Rvwb‡qwQ‡jb †h, wek¦ kvwšÍi¶vq
Zuv‡`i D‡`¨vM mdj n‡e| Ges kvwšÍcÖwZôvi g‡a¨ w`‡q we‡k¦i mKj RvwZ
hy‡×i fqvenZv KvwU‡q DV‡Z cvi‡e|
4
1.3 M‡elYvi D‡Ïk¨mg~nt
Av‡jv‡P¨ As‡k Ò¶z`ª ¶z`ª †RvU MVb RvwZms‡Ni ¸iæZ¡‡K ¤øvb K‡i‡Q
gšÍ‡e¨i ¯^c‡¶ hzw³Ó kxl©K M‡elYv cÎwU‡Z M‡elYvi D‡Ïk¨mg~n Av‡jvPbv
Kiv n‡jv:
5
wØZxq Aa¨vq
aviYvMZ cÖZ¨qmg~n
2.1 cÖZ¨qmg~‡ni msÁvt
জাতিসংঘ:
জাতিসংঘ বিশ্বের জাতিসমূহের একটি সংগঠন, যার লক্ষ্য হলো
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আইন, নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন,
সামাজিক অগ্রগতি এবং মানবাধিকার বিষয়ে পারস্পরিক
সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করা।
1945 mv‡j gvÎ 51wU †`k wb‡q †h cÖwZôvbwUi hvÎv ïiæ n‡qwQj, †mB
cÖwZôvbwUi eqm AvR Pzqvbœ eQi| GB Pzqvbœ eQ‡i m`m¨fz³ iv‡óªi msL¨v
51 †_‡K 186‡Z G‡m `uvwo‡q‡Q| RvwZms‡Ni BwZnv‡m mvdj¨ †hgbwU
i‡q‡Q, ‡Zgwb i‡q‡Q e¨v_©Zv| Z‡e RvwZms‡Ni cÖ‡qvRbxqZv †hgb AZx‡Z
wQj, GLbI wVK †Zgb i‡q †M‡Q| RvwZms‡Ni G `xN© hvÎvc‡_ RvwZms‡Ni
e¨_©Zvi cvkvcvwk RvwZms‡Ni mvdj¨I i‡q‡Q| Z‡e e¨_©Zvi †P‡q
RvwZms‡Ni mvdj¨B †ekx| RvwZms‡Ni MV‡bi D‡Ïk¨ wQj AvšÍR©wZK
kvwšÍI wbivcËv wbwðZ Kiv| G D‡Ï‡k¨ `yB ev Z‡ZvwaK iv‡óªi g‡a¨ we‡iva
wb¯úwˇZ I ‡mLv‡b GKwU kvwšÍc~Y© cwi‡ek m„wó‡Z RvwZmsN GKwU
¸iæZ¡c~Y©f‚wgKv cvjb K‡i Avm‡Q| AvdMvwb¯Ívb, K‡¤^vwWqv I Gj
mvjfv`‡i kvwšÍcÖwZôvq RvwZms‡Ni f‚wgKv GLv‡b D‡jø¨L Kiv †h‡Z cv‡i|
1979 mv‡ji wW‡m¤^‡i AvdMvwb¯Ív‡b †mvwf‡qZ mvgwiK n¯Í‡¶‡ci ci
RvwZmsN AvdMvwb¯’vb †_‡K †mvwf‡qZ ˆmb¨ cÖZ¨vnvi I †mLv‡b ivR
‰bwZK wb¯úwËi c‡¶ KvR K‡i| 1988 mv‡ji 14GwcÖj †R‡bfvq RvwZms‡Ni
D‡`¨v‡M GKwU Pzw³ mv¶wiZ nq, hv †R‡bfv Pzw³ bv‡g cwiwPZ| weev`gvb
†`k¸‡jv G‡Z mv¶i K‡i| G‡Z †mLv‡b Îvb I gvbweK mvnvh¨ cvVv‡bvi
my‡hv‡Mi m„wó nq|
6
2.2 c~e© M‡elYvi djvdj/Z_¨t
Ò¶z`ª ¶z`ª †RvU MVb RvwZms‡Ni ¸iæZ¡‡K ¤øvb K‡i‡Q gšÍ‡e¨i ¯^c‡¶
hzw³Ó wk‡ivbv‡g c~‡e© †Kvb M‡elYv Kg© ˆZix nqwb ev M‡o D‡Vwb| Avi
_vK‡j I Zv Avgvi Rvbvi evB‡i|
7
Z…Zxq Aa¨vq
Z_¨ wfwË
3.1 Z‡_¨i Drm I cÖK…wZ (Sources of Data) :
†h †Kvb AbymÜv‡b c~e© wba©vwiZ D‡Ïk¨‡K mvg‡b †i‡L Z_¨ msMÖn
Ki‡Z nq| A_©vr †Kvb wel‡q †Kvb wKQy Rvbvi Rb¨ cwimsL¨vb c×wZ‡Z Z_¨
msMÖn Ki‡Z nq| cwimsL¨vb c×wZi cÖv_wgK ¯Íi n‡”Q Z_¨ msMÖn| Z_¨
msMÖn Kivi mgq wKQy mZK©Zvg~jK e¨e¯’v MÖnY Ki‡Z nq hv‡Z K‡i Z_¨
wbfy©j nq| wbf©yj Z‡_¨i gva¨‡gB †KejgvÎ †Kvb wel‡qi mwVK Z_¨ cvIqv
hvq| mvaviYZ `ywU Drm †_‡K Z_¨ msMÖn Kiv nq|
C.R. Kothari Gi g‡Z ÒThe primary data are those which are collected
afresh and for the first time, and thus happen to be original in character.Ó
A_©vr cÖv_wgK Z_¨ n‡jv hv weï×fv‡e Ges cÖ_gev‡ii g‡Zv msM„nxZ Ges
‰ewk‡ó¨ †gŠwjKZvi Qvc _v‡K|Õ
G cÖm‡½ C.R. Kothari e‡jb ÔThe secondary data are those which have
already been collected by someone else and which have already been passed
through the statistical process.Õ
10
Avi AcÖKvwkZ Z‡_¨i Drm n‡Z cv‡i wewfbœ M‡elK ev weØvb e¨w³, evwYR¨
ms¯’v, kÖg ms¯’v, wewfbœ miKvwi ev †emiKvwi e¨w³ ev cÖwZôv‡bi
Wv‡qwi, wPwVcÎ, AcÖKvwkZ AvZœRxebx BZ¨vw`|
cÖv_wgK I gva¨wgK Z‡_¨i Drm wPwýZ Kiv mnR| wKš‘ G `yB Dr‡mi
g‡a¨ cv_©K¨ wbY©q Kiv KL‡bv KL‡bv †ek KwVb n‡q c‡o| gva¨wgK Z_¨
e¨env‡ii †ÿ‡Î M‡elK‡K jÿ¨ ivL‡Z n‡e †h, wZwb †h Z_¨ e¨envi Ki‡Z Pvb, Zv
Zvi M‡elYvi D‡Ï‡k¨i mv‡_ m½wZc~Y© wKbv| hw` Z‡_¨i ¸YMZ gvb
MÖnY‡hvM¨ nq, †m‡ÿ‡Î A_©, mgq I kÖg mvkÖ‡qi Rb¨ gva¨wgK Drm n‡Z
Z_¨ e¨envi Kiv †kÖq|
cÖv_wgK Drm n‡Z Z_¨ msMÖ‡ni wewfbœ c×wZ Av‡Q| †m¸‡jv n‡jv :
(K) ch©‡eÿY c×wZ (Observation method)
(L) mvÿvrKvi c×wZ (Interview method)
(M) cÖ‡kœvËwiKv gva¨g (Through questionnaires)
(N) Abym~wPKiY gva¨g (Through schedules)
(O) Ab¨vb¨ c×wZ (Other methods)
Z‡_¨i we‡kølYt
Z_¨ msMÖ‡ni ci Z_¨‡K we‡køl‡Yi gva¨‡g Uvg© †ccvi ‰Zix nq| wb‡b¥
Uvg© †ccvi we‡kølY c×wZ mg~n Av‡jvKcvZ Kiv n‡jv|
(i) KvW© e¨envi (Use cards)
12
PZz_© Aa¨vq
বিষয়ের বিবরণ
৪.১ বিভিন্ন ক্ষু দ্র ক্ষু দ্র জোটের আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে গুরুত্ব:
বিভিন্ন দেশ নিজেদের সুবিধার্থে এবং একে অপরের সাহায্য করার জন্য দুই বা তথাধিক দেশের সাথে জোট
গঠন করে এবং এই দেশগুলো বিভিন্ন ক্ষেত্রে একে অপরকে সাহায্য করে। বিভিন্ন ক্ষু দ্র ক্ষু দ্র জোট রয়েছে
যেমন:- এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন, ওপেক, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা,
সার্ক । এই জোট গুলো একে অপরকে সাহায্যের মাধ্যমে বিশ্বে
বিশ্বকে আরো উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূ মিকা পালন করছে।
নিচে এর মধ্যে কিছু ক্ষু দ্র ক্ষু দ্র জোটের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা
করা হলো:-
জাতিসংঘের এশিয়া অঞ্চলের অর্থনীতি ও সামাজিক কমিশন (ইসক্যাপ)-এর উদ্যোগে ডিসেম্বর ৯, ১৯৭৪ সালে আকু
প্রতিষ্ঠিত লাভ করে। ১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে অনুষ্ঠিত ইসক্যাপ-এর চতু র্থ মন্ত্রিসভা
সম্মেলনে আকু প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ১৯৭৪ সালের ডিসেম্বরে ইসক্যাপ-এর সদরদপ্তর ব্যাংককে ভারত, ইরান,
নেপাল, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং এই দেশগুলোর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিনিধিরা একটি খসড়া
চু ক্তি চূ ড়ান্ত করে এবং সেইসাথে দেশগুলোর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিনিধিরা চু ক্তিতে স্বাক্ষর করে। পরবর্তীতে ওই বছরই
বাংলাদেশ ও মিয়ানমার এই চু ক্তির ষষ্ঠ ও সপ্তম স্বাক্ষরকারী হিসেবে সদস্য হয়। ১৯৯৯ সালে ভু টান এবং ২০০৯ সালে
মালদ্বীপ আকু চু ক্তিতে স্বাক্ষর করে।
আকু র সার্বিক তত্ত্বাবধান ও দিকনির্দে শনার জন্য সদস্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও আর্থিক কর্তৃ পক্ষ একজন পরিচালক এবং একজন
বিকল্প পরিচালক নিয়োগ দেয়। সাধারনত পরিচালক হিসেবে সদস্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরগন দায়িত্বপ্রাপ্ত হন এবং
গভর্নরদের সমন্বয়ে একটি পরিচালনা পর্ষদ গঠিত হয়। উক্ত পর্ষদের প্রধান হচ্ছে চেয়ারম্যান যিনি পর্ষদের সদস্যদের দ্বারা
13
নির্বাচিত হয়। বছরে কমপক্ষে একবার পরিচালনা পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরিচালনা পর্ষদ তাদের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব
পালনের জন্য একজন মহাসচিব নিয়োগ করে। সংস্থাটির বর্ত মান চেয়ারম্যান নেপাল রাষ্ট্র ব্যাংকের গভর্নর দাশো পেনজোর
এবং মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন লিডা বোরহান-আজাদ। ২০০৮ সালে মায়ানমারে অনুষ্ঠিত আকু র ৩৭তম
সভায় লেনদেনের একক হিসেবে আকু ডলার এবং আকু ইউরো সমন্বিত "এশিয়ান মানিটারি ইউনিট (এএমইউ)" বা
এশিয়ান মুদ্রা ইউনিট গৃহীত হয়। সেই থেকে, অংশগ্রহণকারী সদস্যরা লেনদেন নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে এএমইউ পদ্ধতিতে মার্কি ন
ডলার বা ইউরোতে লেনদেন নিষ্পত্তির করছে।
২. জি-৭:
জি৭ (গ্রুপ অব সেভেন) হচ্ছে জাপান, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র নিয়ে গঠিত
একটি সংঘ। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জি৭ এ প্রতিনিধিত্ব করে। এই সাতটি দেশ হচ্ছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল স্বীকৃ ত বিশ্বের
সাতটি মূল উন্নত অর্থনীতির দেশ। এরা বৈশ্বিক সম্পদের শতকরা ৬৪ ভাগের প্রতিনিধি ($২৬৩ ট্রিলিয়ন)। ২০১৪ সালের
ক্রিমিয়া সংকটে রাশিয়ার সংশ্লিষ্টতার কারণে ২০১৪ এর ২৪ মে রাশিয়াকে জি৮ থেকে বাদ দেয়া হয়। এখন তাই এই জোটটি
জি-৭ নামে পরিচিত। ২০১৪ সালে রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করে নিয়ে সেই অঞ্চলকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে যুক্ত করে নিলে
পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার বিরুদ্ধে এককাট্টা হয়ে প্রতিবাদ জানাতে শুরু করে এবং সেই উষ্মার জের হিসেবে সেই একই বছর
রাশিয়াকে জি-৮ থেকে খারিজ করে দেওয়া হলে জোট আবারও স্নায়ুযুদ্ধের সময়ের জি-৭ জোট নামে আগের পরিচিতি ফিরে
পায়। জি৭ মানে হল 'গ্রুফ অব সেভেন'। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল কর্তৃ ক স্বীকৃ ত সাতটা (৭) মূল উন্নত
অর্থনীতির দেশ নিয়ে গঠিত হয়েছে এ গ্রুফ। এ দেশগুলো বিশ্বের সম্পদের ৫৮ ভাগ প্রতিনিধিত্ব করে।
এ গ্রুফটি জি৮ নামে পরিচিত ছিল কিন্তু ক্রিমিয়া দখলের পর রাশিয়াকে বাদ দিয়ে এ গ্রুফ জি৭ নামে পরিচিতি
লাভ করে। জি৭ (গ্রুপ অব সেভেন) হচ্ছে জাপান, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র নিয়ে
গঠিত একটি সংঘ। জি-৭ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সদস্য দেশগুলোর পারস্পারিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা।
বিশ্বের অর্থনৈতিক চ্যালেন্জ মোকাবেলার জন্য এ সংঘটি নিজেদের মধ্যে আলাপ আলোচনা করে এবং এরা প্রতি
বৎসর একত্রে মিলিত হয়ে সামাজিক, অর্থনৈতিক, নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়।
৩. ওপেক:
ওপেক (ইংরেজি: Organization of the Petroleum Exporting Countries, OPEC) হচ্ছে পেট্রোলিয়াম
রপ্তানিকারক দেশগুলির একটি আন্তঃসরকারি সংস্থা। এর সদস্য মোট ১৩ টি দেশ। ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ সালে বাগদাদে
প্রথম পাঁচ সদস্য (ইরান, ইরাক, কু য়েত, সৌদি আরব এবং ভেনেজুয়েলা) এই সংস্থাটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৬৫ সাল থেকে
অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় এর সদর দপ্তর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে, যদিও অস্ট্রিয়া ওপেক সদস্যভু ক্ত দেশ নয়। সেপ্টেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত,
১৩ টি সদস্য দেশ বিশ্বব্যাপী তেল উৎপাদনের আনুমানিক ৪৪ শতাংশ এবং বিশ্বের "প্রমাণিত" তেলের রিজার্ভে র ৮১.৫
শতাংশের মত সংগ্রহে ছিল। ফলে ওপেক বিশ্বব্যাপী তেলের দামের উপর একটি বড় প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছিল। ১
জানুয়ারী ২০১৯ এ কাতার এবং ১ জানুয়ারী ২০২০ এ ইকু য়েডর সদস্য পদ ছেড়ে দেয়ার দরুন এর সদস্য সংখ্যা বর্ত মানে ১৩
টি।
14
এ সংস্থার লক্ষ্য [২]হল "এর সদস্য দেশগুলির পেট্রোলিয়াম নীতিগুলির সমন্বয় ও একীকরণ করা এবং তেলের বাজারের
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা, যাতে ভোক্তাদের কাছে পেট্রোলিয়ামের একটি দক্ষ, অর্থনৈতিক এবং নিয়মিত সরবরাহ নিশ্চিত
করার পাশাপাশি তেল উৎপাদনপকারী দেশের একটি স্থিতিশীল আয়ের উৎস তৈরি হত এবং পেট্রোলিয়াম শিল্পে
বিনিয়োগকারীরা যেন তাদের মূলধনের উপর ন্যায্য রিটার্ন পায়।"
১৯৬০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর ওপেক গঠিত হয়। ওপেক এর বর্ত মানে এর সদস্য.১৩টি দেশ
- অ্যাঙ্গোলা, আলজেরিয়া, ইরাক, ইরান, ইউএই, কু য়েত, নাইজেরিয়া, ভেনিজুয়েলা, লিবিয়া, সৌদি
আরব, গ্যাবন,ইকু য়েটোরিয়াল গিনি । ইন্দোনেশিয়া ২০০৮ সালে ওপেক থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেয় । সারা পৃথিবীতে
তেলের দাম নিধারন এবং রপ্তানি ও আমদানিতে বেশ গুরুত্ব বহন করে ।
সদস্য দেশগুলোর মধ্যে পরস্পরকে বাণিজ্যিক সুবিধা দিয়ে শুল্কমুক্ত বাণিজ্যের এক বিশাল এলাকা গড়ে তোলা। ইন্দোনেশিয়া,
ইকু য়েডর ও কাতার এর প্রাক্তন সদস্য।
ওপেকের গঠন প্রাকৃ তিক সম্পদের উপর জাতীয় সার্বভৌমত্বের দিকে মোড় ঘুরিয়েছে এবং ওপেকের সিদ্ধান্তগুলি বিশ্বব্যাপী
তেল বাজার এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কে র ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূ মিকা পালন করতে সক্ষম হয়েছে। প্রভাবগুলি বিশেষত
শক্তিশালী হতে পারে যখন যুদ্ধ বা নাগরিক ব্যাধি সরবরাহে বর্ধিত বাধা সৃষ্টি করে। 1970-এর দশকে তেল উৎপাদনে
বিধিনিষেধের ফলে তেলের দাম এবং ওপেকের উপার্জ ন ও সম্পদে নাটকীয় বৃদ্ধি ঘটে, বৈশ্বিক অর্থনীতির দীর্ঘস্থায়ী ও
সুদূরপ্রসারী পরিণতি ঘটে। ১৯৮০-এর দশকে, ওপেক তার সদস্য দেশগুলির জন্য উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ শুরু করে;
সাধারণত লক্ষ্যমাত্রা কমে গেলে তেলের দাম বেড়ে যায়। সংস্থাটির 2008 এবং 2016 সালের ওভারসপ্লাই ট্রিম করার সিদ্ধান্ত
থেকে এটি সম্প্রতি ঘটেছিল।
16
রাশিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র। বাকি ১৮ সরকারি সদস্য প্রতি তিন
বছর অন্তর সম্মেলনে নির্বাচিত হয়।
একনজরে
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯১৯
সদস্য দেশ : ১৮৭টি
18
দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য পুনরায় নিয়োগ পান, যা ২০২১ সালের ১
সেপ্টেম্বর শেষ হবে।
বর্ত মানে (সেপ্টেম্বর, ২০০১) বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা
হােল ১৩৭। শুল্ক ও বাণিজ্য সংক্রান্ত সাধারণ চু ক্তি বা গ্যাট (General
Agreements on Tariffs and Trade-GATT)-এর উরুগুয়ে পর্যায় (Uruguay Round)-এর
বৈঠকে (১৯৮৬-৯৪) বাণিজ্যিক বােঝাপড়ার ভিত্তিতে সম্পাদিত চু ক্তির
মাধ্যমে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সংস্থার প্রধান কার্যালয়
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত।
সাধারণ পর্ষদের অধীনে তিনটি পর্ষদ রয়েছে, যথা— [i] পণ্য বাণিজ্য পর্ষদ
(The Council for Trade in Goods-CTG), [ii] পরিষেবা বাণিজ্য পর্ষদ (The Council for
Trade in Services—CTS) এবং [iii] বাণিজ্য সম্পর্কি ত মেধাস্বত্ব অধিকার-
সংক্রান্ত পর্ষদ (The Council for Trade-Related Aspects of Intellectual Property
RightsTRIPS)। তাছাড়া, বাণিজ্য নীতি পুনর্বক্ষণ সংস্থার কার্যাবলী
সম্পাদনের জন্য তিনটি কমিটি রয়েছে।
৬. সার্ক :
দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সংক্ষেপে সার্ক ) দক্ষিণ এশিয়ার একটি আঞ্চলিক সংস্থা। এর সদস্য
দেশগুলো বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, নেপাল, ভু টান এবং আফগানিস্তান। চীন, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষি
ণ কোরিয়া, ইরান, মায়ানমার, মরিশাস, ও অস্ট্রেলিয়া হল সার্কে র ৮ টি পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র। সার্ক ১৯৮৫ সালের ৮ই ডিসেম্বর
বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তবে জেনারেল হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ দ্বারা
সার্কে র পথ চলা শুরু হয়েছিল।
21
দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক ) হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির একটি সংগঠন। এটি
১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত, সামাজিক এবং সাংস্কৃ তিক উন্নয়নের উপর
ভিত্তি করে এটি গড়ে উঠে। সার্কে র ৭টি প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দেশগুলো হল বাংলাদেশ, ভু টান, ভারত, মালদ্বীপ,
নেপাল, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা।
আফগানিস্তান ২০০৭ সালে সার্কে র সদস্যপদ লাভ করে। সার্কে র সদর দপ্তর নেপালের কাঠমান্ডু তে
অবস্থিত। সার্ক ১১ টি সেক্টরে পরস্পরের সহযোগিতা করে থাকে ক্ষেত্রসমূহ হল, ১. কৃ ষি, ২. শিক্ষা, ৩. সংস্কৃ তি,
৪. খেলাধুলা, ৫. স্বাস্থ্য, ৬. জনসংখ্যা এবং শিশু কল্যাণ, ৭. পরিবেশ এবং আবহাওয়া, ৮. গ্রামীণ উন্নয়ন, ৯.
পর্যটন, পরিবহন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, যোগাযোগ, ১০. নারী উন্নয়ন , ১১. এবং মাদক পাচার ও মাদকের
অপব্যবহার রোধ।
সার্কে র নীতি হবে পারস্পরিক সহযোগিতা। এছাড়া সার্বভৌম রক্ষা, আঞ্চলিক অখণ্ডতা, রাজনৈতিক
স্বাধীনতা, অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা এবং পারস্পরিক সুবিধার নীতির প্রতি শ্রদ্ধা।
সার্কে র মূলনীতি:
সার্কে র নীতি হবে পারস্পরিক সহযোগিতা। এছাড়া সার্বভৌম রক্ষা, আঞ্চলিক অখণ্ডতা, রাজনৈতিক
স্বাধীনতা, অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা এবং পারস্পরিক সুবিধার নীতির প্রতি শ্রদ্ধা।
৩. সদস্য রাষ্ট্রগুলো পরস্পরের আঞ্চলিক অখন্ডতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করবে, কেউ কারো
অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবে না। তদুপরি, তারা পারস্পরিক প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে।
৪. এ অঞ্চলের দেশগুলোর আশা-আকাঙ্খার প্রতি লক্ষ্য রেখে সার্ক ভূ মিকা পালন করবে।
সার্কে র কার্যাবলী:
কৃ ষি ও পল্লী উন্নয়ন
সামাজিক বিষয়
22
তথ্য এবং দারিদ্র্য বিমোচন
সার্কে র উদ্দেশ্য:
দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের কল্যাণ এবং তাদের জীবনমান উন্নতকরণ করা। এই অঞ্চলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি,
সামাজিক অগ্রগতি এবং সাংস্কৃ তিক বিকাশকে ত্বরান্বিত করা। প্রতিটি নাগরিক সমান মর্যাদায় বেঁচে থাকার
এবং তাদের পূর্ণ সম্ভাবনা উপলব্ধি করার সুযোগ প্রদান করা।
দেশগুলোর মধ্যে সম্মিলিত স্বনির্ভ রতা প্রচার ও শক্তিশালী করা। পারস্পরিক বিশ্বাস, বোঝাপড়া এবং একে
অপরের সমস্যার সমাধানে অবদান রাখা। অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃ তিক, প্রযুক্তিগত এবং বৈজ্ঞানিক
ক্ষেত্রে সহযোগিতা এবং পারস্পরিক সহায়তার বৃদ্ধি করা। উন্নয়নশীল দেশ ও আন্তর্জাতিক বা আঞ্চলিক
বিভিন্ন সংস্থার সাথে সহযোগিতা জোরদার করা। সাধারণ স্বার্থের বিষয়ে আন্তর্জাতিক ফোরামে নিজেদের মধ্যে
সহযোগিতা জোরদার করা।
23
৪.২ শেষকথা:
১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর জাতিসংঘের জন্ম হয়। বিশ্বের ১৯৩টি দেশ জাতিসংঘের সদস্য।
১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ ১৩৬তম সদস্য হিসেবে জাতিসংঘের অন্তর্ভু ক্ত হয়। এর উদ্দেশ্যগুলোর
মধ্যে রয়েছে- ১. শান্তি ভঙের হুমকি ও আক্রমণাত্মক প্রবণতা ও কার্যকলাপ দূর করে বিশ্বশান্তি ও
নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ২. সব মানুষের সমান অধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের মাধ্যমে বিভিন্ন
জাতির মধ্যে সহযোগিতা ও বন্ধু ত্ব জোরদার করা, ৩. অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃ তিক ক্ষেত্রে
পুরো জাতির মধ্যে সহযোগিতা গড়ে তোলা, ৪. জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবার স্বাধীনতা ও
মৌলিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধবোধ গড়ে তোলা, ৫. আন্তর্জাতিক আইনের সাহায্যে
আন্তর্জাতিক বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান নিশ্চিত করা, ৬. প্রত্যেক জাতির আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকারের
স্বীকৃ তি এবং তা সমুন্নত রাখা, ৭. উদ্দেশ্যগুলো বাস্তবায়নের জন্য জাতিসংঘের কার্যধারা অনুসরণ
করা।
24
দেশগুলো ক্ষু দ্র ক্ষু দ্র জোট গঠনের মাধ্যমে জাতিসংঘের গুরুত্বকে
কমিয়ে দিচ্ছে।
25
cÂg Aa¨vq
¸iæZ¡c~Y© djvd‡ji mvivsk
5.1 Dcmsnvit
RvwZms‡Ni j¶¨, D‡Ïk¨ I bxwZ n‡”Q wek¦ kvwšÍI wbivcËv wbwðZ Kiv|
RvwZmsN cÖwZwU RvwZi AvZœwbqš¿Y AwaKvi ¯^xKvi K‡i Ges mgZvi
wfwˇZ cÖwZwU iv‡óªi mv‡_ m¤úK© ¯’vcb Kivi bxwZ‡Z wek¦vmx|
RvwZmsN cÖwZwU †`‡ki A_©‰bwZK I mvgvwRK Dbœq‡bi e¨vcv‡i
A½xKvive×| RvwZmsN †Kvb †`‡ki Af¨šÍixY NUbvq n¯Í‡¶c Ki‡e bv| wKš‘
hw` H ivóª wek¦ kvwšÍI wbivcËvi cÖwZ ûgwK n‡q †`Lv †`q, Zvn‡j H iv‡óªi
Af¨šÍixY NUbvq n¯Í‡¶c‡K ¯^xKvi K‡i †bqv n‡q‡Q|
26
5.2 MÖš’cyÄx Ges cwiwkó:
7. উইকিপিডিয়া
URL:
www.google.com
www.wikipedia.com
www.bn.wikipedia.com
www.shikhabatayon.com
27