You are on page 1of 11

ক্যালিব্রেশন ল্যাবরেটরি (Calibration Laboratory) বা

ক্রমাঙ্ক গবেষণাগার স্থাপনে ব্যবসায়িক প্রস্তাব

সূত্র নংঃ
তারিখঃ ফেব্রুয়ারী ২৬, ২০২০
সূচিপত্র

I. প্রারম্ভ 3

II. ক্রমাঙ্ক গবেষণাগার (Calibration Laboratory) 3

A. এ্যাক্রেডিটেশন প্রক্রিয়া 4

III. মূল প্রস্তাব 4

A. বাজার 5

B. কারিগরি প্রস্তাব 5

1. ক্যালিব্রেশন ল্যাবের যন্ত্রসমূহ-এর প্রস্তুতকারক 6

C. কাজের আওতা 6

D. প্রায়োগিক মেয়াদকাল 6

E. সক্ষমতা বিশ্লেষণ (SWOT Analysis) 7

1. শক্তিমত্তা (Strength) 7

2. দুর্বলতা (Weakness) 7

3. উপযোগিতা (Opportunity) 7

4. হুমকি (Threat) 7

IV. ব্যবসা বিশ্লেষণ 7

2
I. প্রারম্ভ
এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ, এগিয়ে যাচ্ছে দুর্বার গতিতে। এই এগিয়ে যাওয়ার সাথে বাজারে নতু ন পণ্য, সেবা ও ব্যবসার চাহিদা
তৈরী হচ্ছে। নতু ন চাহিদা পূরণে নতু ন উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। ক্যালিব্রেশন ল্যাব (Calibration Laboratory) বা ক্রমাঙ্ক
গবেষণাগার এই রকমই এক উদ্যোগ যা বিদ্যুৎ খাতে ব্যবহৃত সকল পণ্যের গুণগত মান যাচাই এ প্রয়োগ করা যাবে। পণ্যের
গুণগত মান যেখানে সকল প্রকল্পের সফলতার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত, সেখানে এমন নতু ন উদ্যোগ নিঃসন্দেহে বাজারে
আলোড়ন তৈরি করবে এবং ব্যবসায়িকভাবে সফল হবে আশা করা যায়।

ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড (ডিপিডিসি) বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম বিদ্যুৎ বিতরণ প্রতিষ্ঠান।
বর্ত মানে প্রায় ১৩ লক্ষ্য গ্রাহককে নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি ২০০৭ সাল থেকে সুনামের সাথে সেবা দিয়ে আসছে। অন্যদিকে ২০১১
সালে প্রতিষ্ঠিত রিভেরি পাওয়ার এন্ড অটোমেশন ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড (রিভেরি) প্রায় ১০০০ কর্মকর্তা ও লোকবল নিয়ে
মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন ও প্রকল্প বাস্তবায়ন করে বিদ্যুৎ খাতে সুনামের সাথে ব্যবসা করছে। রিভেরির উৎপাদিত পণ্যের
মধ্যে রয়েছে ট্রান্সফরমার ও বিভিন্ন প্যানেল যা একাধিক বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থাসহ বিপুল সংখ্যক প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করছে।
এছাড়াও রিভেরি গোপালগঞ্জ ৪০০ কেভি উপকেন্দ্রের মতো উল্ল্যেখযোগ্য একাধিক রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প সময়ের মধ্যে
সম্পন্ন করেছে।

এই আবেদনের মূলবস্তু হলো ডিপিডিসি ও রিভেরির অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব আইন ২০১৫
অনুযায়ী ক্যালিব্রেশন ল্যাব স্থাপনের জন্য ব্যবসায়িক প্রস্তাব পেশ করা। উন্নত গ্রাহক সেবা উভয় প্রতিষ্ঠানের মূললক্ষ্য যা এই
অংশীদারিত্বের সাফল্যের চাবিকাঠি।

II. ক্রমাঙ্ক গবেষণাগার (Calibration Laboratory)


পরিমাপকরণের মাধ্যমে যেকোনো পণ্যের গুণগত মান যাচাই করা যায়। বিভব (Voltage), প্রবাহ (Current), রোধ
(Resistance), তাপমাত্রা, লস ইত্যাদি ভৌত রাশি বিভিন্ন যন্ত্রের মাধ্যমে পরিমাপ করা যেতে পারে। যে সকল যন্ত্রের মাধ্যমে
পরিমাপগুলো করা হয় ক্রমাঙ্ক গবেষণাগারে সেসব যন্ত্রের সঠিকতা (Accuracy) পরিমাপ করা যায়। ক্যালিব্রেশন একটি
প্রক্রিয়া যা নিয়মিত বিরতিতে সম্পাদন করা উচিত।
ক্যালিব্রেশন ল্যাবের সকল যন্ত্রের সঠিকতা (Accuracy) ঠিক রাখার জন্য এই যন্ত্রগুলোকেও প্রতিবছর অথবা প্রস্তুতকারকের
নির্দে শনা অনুযায়ী ক্যালিব্রেশন করতে হয়। যেসকল যন্ত্র দ্বারা সঠিকতা পরিমাপ করা হয়, সে সকল যন্ত্র আরো accurate হতে
হয়, যা মূলে গিয়ে absolute accuracy তে পরিমাপ করা হয়। এই পুরো প্রক্রিয়ার একটি দালিলিক ভিত্তি থাকে যাকে
traceability বলে।
এই traceability এর প্রক্রিয়া সঠিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে কিনা, এটা নিশ্চিত করার জন্য এই ধরণের ক্যালিব্রেশন ল্যাবের
এ্যাক্রেডিটেশন প্রয়োজন। এ্যাক্রেডিটেশন হচ্ছে সাযুজ্য নিরূপনকারী প্রতিষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমের তৃ তীয় পক্ষ দ্বারা

3
প্রত্যয়ন করা। টেস্টিং এন্ড ক্যালিব্রেশন পরীক্ষাগার, সনদ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান, পরিদশন সংস্থা, প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান এবং
ব্যক্তিকে সচরাচর এ্যাক্রেডিটেশন সনদ প্রদান করা হয়। এটি একটি সনদের সারা বিশ্বে গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করে। দাপ্তরিক
মান অনুসারে যে সব প্রতিষ্ঠান প্রত্যয়ন পত্র প্রদান করে বা তৃ তীয় পক্ষকে সনদ প্রদান করে, তারা নিজেরাই এ্যাক্রেডিটেশন
সংস্থা দ্বারা আনুষ্ঠানিক ভাবে এ্যাক্রেডিটেড হয়ে থাকে। যেমন: NABL, UKAS, NATA, ইত্যাদি । এ সব প্রতিষ্ঠানকে বলা
হয় এ্যাক্রেডিটেড সনদপ্রদানকারী সংস্থা।

A. এ্যাক্রেডিটেশন প্রক্রিয়া
এ্যাক্রেডিটেড সনদপ্রদানকারী সংস্থাসমূহের এর তালিকা International Laboratory Accreditation Cooperation
(ILAC) এর ওয়েবসাইট এ পাওয়া যায়। বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড ILAC এর অনুমোদিত এ্যাক্রেডিটেড
সনদপ্রদানকারী সংস্থা। এই সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, এ্যাক্রেডিটেশন প্রক্রিয়া নিম্নরুপঃ
ধাপ ১: আবেদনপত্র গ্রহণের পর যাচাইপূর্বক রেজিস্ট্রেশন ও কেইস অফিসার নিয়োগ প্রদান
ধাপ ২: এ্যাডিকোয়েসি অডিট/ পর্যাপ্ততা যাচাইকরন
ধাপ ৩: অ্যাসেসমেন্ট টিম কর্তৃ ক আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানে প্রি অ্যাসেসমেন্ট
ধাপ ৪: অ্যাসেসমেন্ট টিম কর্তৃ ক আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানে অ্যাসেসমেন্ট সম্পন্নকরণ
ধাপ ৫: এ্যাক্রেডিটেশন কমিটি কর্তৃ ক অ্যাসেসমেন্ট প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও এ্যাক্রেডিটেশনের চূ ড়ান্ত মূল্যায়ন
ধাপ ৬: এ্যাক্রেডিটেশন কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে এ্যাক্রেডিটেশন সনদ স্বাক্ষর।

এ্যাক্রেডিটেশন সনদ ৩ বছরের জন্য দেয়া হয়। প্রতিবছর এই সনদ হালনাগাদ করতে হয় এবং ৩ বছর পর পর পুরো
পর্যাপ্ততা পুনযাচাইকরন করা হয়।

III. মূল প্রস্তাব

ক্যালিব্রেশন ল্যাব বাংলাদেশের জন্য একটি নতু ন ধরণের উদ্যোগ। রাসায়নিক ও অন্য কয়েকটি যন্ত্রাদি পরীক্ষার জন্য
বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি গবেষনাগার আছে। তবে তড়িৎ প্রকৌশল পণ্য ও যন্ত্রাদি পরীক্ষার জন্য বাংলাদেশে তেমন কোনো
ক্যালিব্রেশন ল্যাব নাই। এছাড়া কিছু প্রতিষ্ঠান এ্যাক্রেডিটেশন সনদ ছাড়াই তড়িৎ প্রকৌশল পণ্য ও যন্ত্রাদি পরীক্ষা করে
থাকে। তবে আন্তর্জাতিক ভাবে ওই সকল পরীক্ষার ফলাফল এর কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। একটি আধুনিক ক্যালিব্রেশন
ল্যাব রাষ্ট্রীয় প্রেক্ষাপটে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ।

ডিপিডিসি ও রিভেরির অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব আইন ২০১৫ অনুযায়ী ক্যালিব্রেশন ল্যাব
স্থাপনের জন্য নিম্নলিখিত পর্যায়সমূহের মধ্যদিয়ে যেতে হবে

4
১) সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব আইন ২০১৫ অনুযায়ী এই প্রস্তাবনার ভিত্তিতে ডিপিডিসি ও রিভেরির অংশীদারিত্বের
কোম্পানী গঠন। কোম্পানীর গঠনতন্ত্র ও তদ্সংশ্লিষ্ট পলিসি তৈরিকরণ।
২) ক্যালিব্রেশন ল্যাবের স্থাপনের জায়গায় প্রয়োজনীয় নির্মাণ কাজ সম্পন্নকরণ।
৩) গবেষণাগারের যন্ত্রসমূহ স্থাপন ও চালুকরণ।
৪) প্রাথমিক অডিট
৫) এ্যাক্রেডিটেশন সনদের জন্য আবেদন এবং সকল প্রক্রিয়া সম্পন্নকরণ।

ক্যালিব্রেশন ল্যাবের কার্যক্রম চালু হবার পর, অপারেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ এর কার্যক্রম


১) বাজারজাত।
২) গ্রাহকসেবা নিশ্চিতকরণ।
৩) যন্ত্রসমূহের রক্ষণাবেক্ষণ ও রি- ক্যালিব্রেশন ।
৪) বাৎসরিক ও ত্রিবাৎষরিক অডিট।
৫) লোকবল তৈরি ও নিয়মিত প্রশিক্ষন।
৬) অন্যান্য

A. বাজার
স্বয়ং ডিপিডিসি এবং অনুরূপ কয়েকটি ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী এই সেবার অন্যতম বড় গ্রাহক। বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায়
১,৫০,০০০ (এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) তড়িৎ প্রকৌশল যন্ত্র ক্যালিব্রেশন করা সম্ভব। সরকারি কঠোর দিক নির্দে শনা এই পুরো
বাজারকে আমাদের প্রস্তাবিত উদ্যোগকে আরও বেগবান করবে।

টাকার হিসেবে পুরা বাজারের মূল্য ৭৫ কোটি।

B. কারিগরি প্রস্তাব
যেকোনো ভৌত পরিমাপকে ক্যালিব্রেশন ল্যাবের অনর্ভু ক্ত করা যায়। প্রকল্প শুরু করার উদ্দেশ্যে এই প্রস্তাবনার আকার
সীমিত রাখা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে নিম্নোক্তক ভৌত পরিমাপকে ক্যালিব্রেশন ল্যাবের আওতাভু ক্ত করার জন্য প্রস্তাব করার
হচ্ছে।

১) বিভব (ভোল্টেজ)
২) কারেন্ট
৩) রোধ (resistance)
৪) সময় (Timing )
৫) ওয়াট , VA, Var, PF ইত্যাদি

5
নিম্ন লিখিত যন্ত্রসমূহ ক্যালিব্রেশন ল্যাবে পরীক্ষা করা যাবে। উল্লেখ্য যে নিম্ন লিখিত যন্ত্রসমূহই নয় বরং সামঞ্জস্যপূর্ণ যেকোনো
যন্ত্র এই ল্যাবে পরীক্ষা করা যাবে।
১) AVO Meter
২) Clip On Meter
৩) Transformer (50 MVA পর্যন্ত)
৪) Relay Tester
৫) Current Injector/ Primary Testing Equipment
৬) এনার্জি মিটার
৭) CT , PT
৮) ব্রেকার টাইমার
৯) Contact Resistance Meter
১০) প্যানেল মিটার ইত্যাদি
1. ক্যালিব্রেশন ল্যাবের যন্ত্রসমূহ-এর প্রস্তুতকারক
স্বনামধন্য অনেক প্রস্তুতকারক ক্যালিব্রেশন ল্যাবের যন্ত্রসমূহ তৈরি করে থাকে। এর মধ্যে আছেঃ
১) Fluke
২) Extech
৩) Techne
৪) Meriam
৫) Ralston Instruments
৬) Davis
৭) Martel
৮) IET
৯) Heise
১০) GaugeCalXP
১১) Ralston ইত্যাদি
এছাড়াও আরও অনেক প্রস্তুতকারক এই যন্ত্রসমূহ তৈরি করে থাকে।

6
C. কাজের আওতা

ক্রমিক কাজের বিবরণ দায়িত্ব প্রস্তাবনা মন্তব্য

১ কোম্পানি গঠন ও তদ্সংশ্লিষ্ট ব্যয় ডিপিডিসি ও রিভেরি কোম্পানির নিজস্ব ব্যয়


কোম্পানি নিজে বহন
করবে
২ গবেষণাগারের স্থান ও অবকাঠামো ডিপিডিসি
৩ এ্যাক্রেডিটেশন সনদ এবং তদ্সংশ্লিষ্ট ব্যয় রিভেরি
৪ মিটার টেস্টিং এর যন্ত্রসমূহ ব্যাতিত উপরোক্ত অন্যসকল রিভেরি
যন্ত্রসমূহ ক্রয় এবং পুঁজি
৫ মিটার টেস্টিং এর যন্ত্রসমূহ ক্রয় এবং পুঁজি ডিপিডিসি
৬ উপরোক্ত যন্ত্রসমূহ ব্যাতিত নতু ন সম্প্রসারণ কোম্পানির নিজস্ব
৭ লোকবল প্রশিক্ষন ও এ্যাক্রেডিটেশন এর প্রশিক্ষণ রিভেরি
৮ অপারেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ কোম্পানির নিজস্ব

D. প্রায়োগিক মেয়াদকাল

ক্রমিক কাজের বিবরণ মেয়াদকাল

১ সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব আইন ২০১৫ অনুযায়ী এই প্রস্তাবনার ৬ মাস


ভিত্তিতে ডিপিডিসি ও রিভেরির অংশীদারিত্বের কোম্পানী গঠন।
কোম্পানীর গঠনতন্ত্র ও তদ্সংশ্লিষ্ট পলিসি তৈরিকরণ।
২ ক্যালিব্রেশন ল্যাবের স্থাপনের জায়গায় প্রয়োজনীয় নির্মাণ কাজ ১ মাস
সম্পন্নকরণ।
৩ ৩) গবেষণাগারের যন্ত্রসমূহ স্থাপন ও চালুকরণ। ৩ মাস
৪ প্রাথমিক অডিট ১ মাস
৫ এ্যাক্রেডিটেশন সনদের জন্য আবেদন এবং সকল প্রক্রিয়া সম্পন্নকরণ। ৩ মাস

E. সক্ষমতা বিশ্লেষণ (SWOT Analysis)


1. শক্তিমত্তা (Strength)
 বাংলাদেশে এই ধরণের বড় আকারের কোন ক্যালিব্রেশন ল্যাব স্থাপন হয়নি।
 স্বয়ং ডিপিডিসি এবং অনুরূপ কয়েকটি ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী এই সেবার অন্যতম বড় গ্রাহক।
 এধরনের আন্তর্জাতিক স্বীকৃ তি প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান সকল গ্রাহকের কাছে একবাক্যে গ্রহণযোগ্য।

7
 উন্নত গ্রাহক সেবা উভয় প্রতিষ্ঠানের মূললক্ষ্য।

2. দুর্বলতা (Weakness)
 অবকাঠামোগত ঘাটতি।

3. উপযোগিতা (Opportunity)
 নতু ন বাজার।
 গ্রাহকের চাহিদা থেকে আমরা এক ধাপ এগিয়ে
 বিশ্ববাজারের চাহিদা
 ISO সনদ সহ বিভিন্ন জায়গায় এর চাহিদা

4. হুমকি (Threat)
 একই ধরণের অন্য উদ্যোগ।

IV. ব্যবসা বিশ্লেষণ

CAPITAL INVESTMENT ANALYSIS

This calculation analyses the profitability of a capital investment using Net Present Value (NPV) and
Internal Rate of Return (IRR). Since not all profitable investments are financially feasible, the calculation
also evaluates the financial feasibility of the investment from a cash flow standpoint. The analysis
evaluates assets with a useful life of up to 20 years. It uses MACRS depreciation and loan amortization
with single annual payments.

Profitability:

A profitable investment will have a positive NPV. IRR indicates the rate of return earned by this
investment. Profitability is calculated as total receipts less expenses less income tax, discounted to the
present using the weighted cost of capital. Simply stated, it means that over time receipts exceed
expenses in today's investment.

Financial Feasibility:

8
The second part of the analysis shows in which years this investment generates a negative cash flow.
The net return calculated above is adjusted for principal and interest payments, less any tax savings due to
interest. Before undertaking the investment, the operator should reasonably certain he can make up any
negative cash flows from other sources.

Net present value is calculated using the weighted cost of capital; that is, a weighted average of the after-
tax loan rate on borrowed capital and the opportunity cost on equity capital.

Cash income and cash expenses are both multiplied by the expected inflation rate for each year. Income
tax is computed as total receipts - total expenses - depreciation * the marginal tax rate.

Depreciation is computed by the appropriate MACRS method. Due to distortions inherent in the
declining balance method, the last year of depreciation may be higher than the previous year.

It is assumed that the asset is sold for "salvage value" at the end of the asset's life. Since book value is
presumably 0, the asset sale is treated as income and the proceeds taxed. Any loan on the investment is
amortized by equal annual payments. Tax savings from interest payments are computed as interest paid *
tax rate and deducted from the total payment to give an after-tax payment.

This is deducted from net receipts to compute net cash flow. The calculation is designed to analyse an
asset with a useful life of 2 to 20 years. The recovery period is associated only with asset depreciation for
tax purposes, and may well be different from the asset life.

However, the more closely the recovery period (tax depreciation) and useful life (management
depreciation) match, the more accurate the analysis. Some investments may show a "negative" income
tax. It is assumed that this tax savings can be used within the business to reduce the overall tax liability.

Name: Calibration Lab


Purchase Price (BDT): 12,00,00,000.00
Salvage Value (BDT): 20,00,000.00
Recovery Period (3,5,7,15,20 yrs): 20
Asset Life (2-20 yrs): 20
Income Tax Rate: 35.00%
Percent Financed by Loan: 70.00%
Loan Interest Rate: 9.00%
Loan Length (years): 5
Opportunity Cost: 6.00%
Cash Income Per Year: 4,00,00,000.00
Cash Expenses: 50,00,000.00
Inflation Rate: 6.00%

Financial Feasibility: Calibration Lab

Year Year Year Year Year Year Year

9
0 1 2 3 4 5 6

Net - 2,59,00,00 2,70,28,75 2,82,57,11 2,95,88,69 3,10,27,44 3,25,77,77


receipts: 3,60,00,00 0 0 9 1 7 1
0

Principal 0 1,40,35,76 1,52,98,98 1,66,75,89 1,81,76,72 1,98,12,63 0


: 6 5 4 5 0
Interest: 0 75,60,000 62,96,781 49,19,872 34,19,042 17,83,137 0
Total 0 2,15,95,76 2,15,95,76 2,15,95,76 2,15,95,76 2,15,95,76 0
payment: 6 6 6 6 6
Tax
savings
on
interest: 0 26,46,000 22,03,873 17,21,955 11,96,665 6,24,098 0
After-tax 0 1,89,49,76 1,93,91,89 1,98,73,81 2,03,99,10 2,09,71,66 0
pmt: 6 3 1 2 9

Net cash - 69,50,234 76,36,857 83,83,308 91,89,590 1,00,55,77 3,25,77,77


flow: 3,60,00,00 9 1
0

Profitability: Calibration Lab

Year Year Year Year Year Year Year


0 1 2 3 4 5 6

Receipts 0 4,00,00,000 4,24,00,00 4,49,44,0 4,76,40,6 5,04,99,0 5,35,29,02


0 00 40 78 3
Salvage 0 0 0 0 0 0 0
Value
Total 0 4,00,00,000 4,24,00,00 4,49,44,0 4,76,40,6 5,04,99,0 5,35,29,02
Receipts: 0 00 40 78 3

Expenses 12,00,00,0 50,00,000 53,00,000 56,18,000 59,55,080 63,12,385 66,91,128


00
Income 0 91,00,000 1,00,71,25 1,10,68,8 1,20,96,8 1,31,59,2 1,42,60,12
Tax 0 81 69 46 4
Total 12,00,00,0 1,41,00,000 1,53,71,25 1,66,86,8 1,80,51,9 1,94,71,6 2,09,51,25
Expenses: 00 0 81 49 31 2

Net - 2,59,00,000 2,70,28,75 2,82,57,1 2,95,88,6 3,10,27,4 3,25,77,77


Receipts: 12,00,00,0 0 19 91 47 1
00

10
NPV: $33,89,08,43
1
IRR: 25.93%

11

You might also like