You are on page 1of 40

ইলুমিনাতি পর্ব-১

ইলুমিনাতি শব্দের অর্থ যারা বিশেষ কোন বিষয়ে কিংবা ধর্মীয় কোন বিষয়ে অভিজ্ঞ। অনেকগুলো সেক্রেট সোসাইটি বা
গুপ্ত সংঘ নিয়ে ইলুমিনাতি গঠিত। প্রথম সেক্রেট সোসাইটি এর প্রবর্ত ক বা প্রটিষ্ঠাতা হচ্ছেন এডাম হুইশাপ্ট। তিনি
একজন জেসুইট বাক জেসাস অনুসারী। তিনিই সর্ব প্রথম বাভারিয়ান সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন। ইলুমিনাটী এর আরোও
কয়েকটি গুপ্ত সংঘ আছে, এর মধ্যে gnomes of zurich ,mi6, ufo,Bavarian, barmuda triangle, area
51,discordian society, sanghai la,cthulu etc. .এদের লক্ষ্য হচ্ছে new world order বা নতু ন বিশ্ব ব্যাবস্থা গড়ে
তোলা। যার মাধ্যমে স্থাপিত হবে টোটালাইসমের যা একটা নতু ন শাষন ব্যাবস্থা। এবং এই সেক্রেট সোসাইটি হবে এর
অধিপতি। যারা ড্যান ব্রাউনের এঞ্জেল এন্ড ডেমনস বইটা পড়েছেন তারা হয়তো ব্রাদারহুড এবং সেক্রেট সোসাইটীর
সম্পৃক্ততার কথা আগে থেকেই জানেন। এই ইলুমিনাতি নিয়েই আমরা পরবর্তীতে আলোচনা করবো। যেখানে উঠে
আসবে বিশ্ব রাজনীতিতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনা।সে সাথে থাকবে বিভিন্ন সেইব্রেটিদের ভাগ্যে ঘটে যাওয়া কাহিনী,
বাজিকরদের এবং পাপারাজ্জিদের দৌরাত্ব সম্পর্কে নানা তথ্য। যেগুলোর ভবিষ্যত বানী করা হয়েছে অনেক আগেই
ইলুমিনাতি কার্ড গেইমে। আর আমাদের আলোচনার মূল কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে এই ইলুমিনাতী কার্ড গেইম। স্টিভ জ্যাকসন এই
গেইমের প্রচলন করেন বা বলতে পারেন আবিষ্কারক। এই গেমের খেলোয়াড় হতে পারে ২ থেকে ৮ জন। দুটি ডাইস থাকে।
খেলার মূল লক্ষ্য হচ্ছে বিশ্বের উপর কর্তৃ ত্ব প্রতিষ্ঠা করা, বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে। এই খেলার মূল উপাদান হচ্ছে
কতগুলো কার্ড , যেগুলোতে বিভিন্ন ধরনের ছবি থাকে। এই গেইম আলোচনায় আসার মূল কাড়ন হচ্ছে এর কয়েকটা
ঘটনা বিশ্বে ঘটে যাওয়া আলোরঙ্কারী ঘটনার ভবিষ্যতবানী করে গেছে অনেক আগে। যা ঘটে গেছে অনেক আগে বা এখন
ঘটোছে। যাই হোক, এই গেইমের জন্য স্টিভকে অনেক কাঠ খর পুড়াতে হয়েছে। পুলিশের হাতে তিনি গ্রেপ্তার হন, পুলিশ
তার কম্পিউটার সিজ করে যেটাতে ছিলো এই গেইমের আরো তথ্য।আদালতে জরিমানা হয় এবং সবচেয়ে মজার
ব্যাপার হচ্ছে সেই জরিমানার কোন কারণ আদালত দেখাতে পারেনি। এবং এর পরিমান এতোই ছিলো যে পুরো কোম্পানী
প্রায় দেওলিয়া হওয়ার পথে ছিলো। কোন রকম তা পরিশোধ করে আবার শুরু করেন তিনি কিন্তু তা আর পুরো উদ্যমে
হতে পারেনি। আপনি বলতে পারেন তিনি এই ঘটনার ভবিষ্যত বানী কি করে কার্ডে সাংকেতিক ভাষায় লিখে গেলেন। এর
উত্তর হচ্ছে, হতে পারেন তিনি একজন ‘ইনসাইডার’।মূলতঃ ইলুমিনাতী গেমের যে কার্ড গুলো সেগুলো আসলে সেক্রেট
সোসাইটি এর প্লট গুলোর সাথে মিলে যায়। এবং এটা হতে পারে কাকতালীয়। এটা নিয়ে আলোচনা একসময় স্তিমিত হয়ে
পড়ে কিন্তু ড্যান ব্রাউনের এঞ্জেল এন্ড ডেমন্স বের হওয়ার পর এটা আবার আলোচনায় আসে। রবার্ট এলটন উইলসন
এবং রবার্ট শিয়া এর ইলুমিনাটাস ট্রায়োলজি এর উপর ভিত্তি করে তিনি এই গেইমটি তৈরী করেন।

আমার পরবর্তী পর্বে বিভিন্ন সময় আলোচনায় উঠে আসবে এই কার্ড গুলো। স্তিভ জ্যাকসন মেটাগেইমের উপর অনেক
পড়ালেখা করেছেন যা তাকে এইসব বিষএ অভিজ্ঞ করে তোলেন। এই ইলুমিনাটাস বা এলিট সম্প্রদায়ে রয়েছেন অনেক
সেলিব্রেটি যারা বিভিন্ন ক্ষেত্র পরিচালনা করছেন খুব দক্ষতার সাথে। এরা নিয়ন্ত্রন করছেন রাজনীতি, মুভি ইন্ডাস্ট্রি,
সংগীত ইন্ড্রাস্টি, খেলা, শিক্ষা, ধর্ম , বিজ্ঞান সহ বিভিন্ন ক্ষেত্র।

ইলুমিনাটি সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান অর্জ নের জন্য এতোটু কু আলোচনাই যথেষ্ট। পরবর্তী পর্বে আমরা কার্ড গুলো নিয়ে
আলোচনা করবো এবং বোঝার চেষ্টা করবো ইতিহাসে ঘটে যাওয়া ঘটোনা গুলোর সাথে এদের সম্পৃক্ততা কোথায় ছিলো
বা থাকবে। সেই সাথে আমরা আরোও জানবো শয়তানের পূজারীদের সম্পর্কে ।

ইলুমিনাতী গেমটি কার্যক্রম শুরু করে ১৯৯৩ সালে। এটা তৈরী হয় ১৯৮৩ সাল থেকে। আমার নোটে খুব সহজ ভাবে
আমরা প্রতিটা বিষয় আলোচনা করবো। সব বিষয়ে আলোচনা সম্ভব হবেনা। যেগুলো সম্পর্কে সঠিক তথ্য আছে শুধু
সেগুলৈ আলোচনা হবে। তাছাড়া আরোও কিছু যদি কারোও জানার থাকে আমাকে প্রশ্ন করে নেবেন। আমি চেষ্টা করবো
উত্তর দেয়ার।

সে সাথে জানিয়ে রাখি এদের কিছু আইন বা আদেশ আছে যেটা নিয়ে আমি পরে আলোচনা করবো। তার আগে একটা
তথ্য দেই, রিক ক্লে নামক এক ব্যাক্তি লন্ডোন অলিম্পিক নিয়ে ভবিষয়ত বানী করায় তার মৃত্যু হয়েছিলো। মৃত্যুর প্রকৃ ত
কারন জানা যায়নি। তিনি তার নিজেস্ব ওয়েব সাইটে পরিকল্পনা ফাঁস করে দেন। যদিও আমার মতে লন্ডোন অলিম্পিক্সে
আমার মতে কিছু হবার সম্ভবাওনা নেই, এর কারন সেটা যিয়োনিস্ট সোসাইটি করতৃ ক আয়োজিত। যেটা একটা সেক্রেট
সোসাইটির। অলিম্পিকের বিভিন্ন প্রতীক দেখে এই ধারনা করা হয়। আমি শিওর হয়ে বলছি না, এটা শুধুই আমার ধারনা।

এলুমিনাতী বা এই এলিট শ্রেনীদের কথা আমাদের কোরান শরীফেও বলা আছে। যেটা আমি পরে আলোচনা করবো।
আজ আপাতত এটু কই।

ইলুমিনাতি- পর্ব ২ ( 18 and half


miniute gap)
আমাদের আজকের ইলুমিনাতি পর্বে আমরা জানাবো 181/2 miniute gap সম্পর্কে যেটা ইলুমিনাত কার্ডে র আরেকটই
উল্লেখযোগ্য প্রেডিকশান। তার আগে আপনাদের কিছু মনে করিয়ে দেয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছি।
ফেব্রুয়ারী ১৯৭১ সাল, আমেরিকান প্রেসিডেন্ট রিচার্ড এম নিক্সন হোয়াইট হাউসে মাইক্রোফোন বসানোর সিদ্ধান্ত নিলেন।
যেটার উপস্থিতি সম্পর্কে অবগত আছেন শুধু প্রেসিডেন্ট এর পি এস এবং হোয়াইট হাঊসের উর্ধতন কর্মকর্তারা।
মাইক্রোফোন পুরো হোয়াইট হাউসের প্রত্যেকটি কক্ষে বসানো। এই মাইক্রোফোন এর বিশেষ একটি বৈশিষ্ট্য ছিলো, তা
হচ্ছে মাইক্রোফোনটি তে একটা সেন্সর লাগানো থাকে যেটা ভয়েস এক্টিভেটেড অর্থাৎ কারোও গলারে আওয়াজ শুনলে
সেটা আপনা আপনি চালু হয়ে যায়। আর টেপ রক্ররডারটি ছিলো সনি tc 800B মডেলের। যেটা থাকতো তার
পারসোনাল সেক্রেটারী রোজ মেরী উডসের কক্ষ এ। কথা রেকর্ড করার একটাই উদ্দেশ্য ছিলো আর তা হচ্ছে ভবিষ্যতে
তারই কোন কর্মী যদি বিদ্রোহ ঘোষনা করে তাহলে তার বিরুদ্ধে এটা একটা প্রমাণ হিসেবে কাজ করবে। ঘটনা এ পর্যন্ত
সীমাবদ্ধ থাকলে কিছুই হতোনা কিন্তু না ঘটনা মোড় নেয় নাটকীয় রূপে।

নিক্সন ছিলেন ডেমোক্রেটিক দলের। তিনি তার সহকারী মিঃ হারবেল্ডের সাথে মিটিং করে সিদ্ধান্ত নিলেন রিপাবলিকান
দলের প্রধান কার্যালয়ে কিছু মাইক্রোফোন বসাবেন যেনো তাদের পরিকল্পনা এবং কোন গোপন তথ্য রেকর্ড করে রাখা যায়।
তিনি তখন এ কাজের জন্য বেছে নেন ৫ জন হোয়াইট হাউসের শ্রমিককে যারা পানির পাইপ, গ্যাসের পাইপ, কারেন্টের
কাজ করে থাকে। তাদেরএ নির্দে শ দেন যে হেড কোয়ার্টারের রুমগুলোতে মাইক্রোফোন বসিয়ে আসতে হবে, তাহলে তার
বিনিময়ে বিশাল অংকের টাকা পুরষ্কার থাকবে। আর এর প্রধান ঘোষোনা করা হয় আমেরিকার ডেমোক্রাটিক দলের
প্রেসিডেন্ট প্রচারনা কমিটির একজন লোককে।

কথামতো সেই ৫ জন শ্রমিক ওয়াটার গেটে অবস্থিত রিপাবলিকান হেডকোয়ার্টারের গেট ভেঙ্গে রাতের আধারে প্রবেশ
করে কার্যালয়ে। গিয়ে একটা দরজায় তা লাগাতে সক্ষম হয়। ওই সময় প্রহরি তার রুটিন পাহাড়া দিচ্ছিলো। তিনি সে
মাইক্রোফোনটি দরজায় দেখতে পায় এবং সেটা সংগ্রহ করেন। এরই মধ্যে পাশের দরজায় আরোও একটী লাগানো হয়।
প্রহরী সেটা ও নিয়ে নেন কিন্তু এর মধ্যে তিনি কিছু unauthorized activity লক্ষ্য করেন এবং সব্বাইকে এলার্ট থাকতে
বলেন। কিছুক্ষন পরে সেই ৫ জনকে ধরে ফেলে ওয়াটার গেটের সিকিউরিটি গার্ড রা। ব্যাস সারা আমেরিকায় চোখের
পলকে ছড়িয়ে গেলো ঘটনা। স্রা বিশ্বে তোলপাড় পরে যায় এই আড়ি প[আতার ঘটনা। কাঠগড়ায় দাড়াতে হয়
প্রেসিডেন্টকে, তিনি অস্বীকার করলেও একটি ট্যাপে তার আর হেল্ড ম্যানের গোপন বৈঠকের রেকর্ড পেয়ে যায় পুলিশ।
আদালতের কাছে সব রেকর্ড হ্যান্ডওভার করতে হয়। আদালত ১৯৭৩ সালে সব টেপ রেকর্ডার নিষিদ্ধ করে দেয়। কিন্তু
সমস্যা বাঁধে হেল্ডম্যানের সাথে গোপন বৈঠকের কিছু অংশ নিরব। পুরো ৩৩ মিনিটের সে ট্যাপে সাড়ে আঠারো মিনিট
গায়েব! কোন কথা নেই কিছুক্ষন পর আবার শুরু। শুরু হয় তোলপাড়। সবার একটাই প্রশ্ন। মিঃ প্রেসিডেন্ট সেই সাড়ে
আঠারো মিনিট কোথায়? প্রেসিডেন্ট স্বীকারই করলেন না। অবশেষে পুলিশ বাধ্য হয় মিটিং এর নোট কালেক্ট করতে, যেটা
নিক্সন হ্যাল্ডম্যানকে বলেছিলেন নোট রাখতে (সব মটিং এর নোট রাখার প্রচলন আছে) কিন্তু সেই নোটও পাওয়া যায়না।
অবশেষে পুলিশ বাধ্য হয় সেই প্যাড উদ্ধার করতে যেটার কাগজে নোট করা হয়েছিলো। কিন্তু সে কাগজ গায়েব। কিন্তু তার
পরের পৃষ্ঠায় লেখার কিছু ছাপ পড়ে, সেটাই আলামত হিসেবে উদ্ধার করে পুলিশ। ব্যাপক সমালোচনার মুখে পদতায়াগ
করেন নিক্সন। প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়, জয়লাভ করেন রিপাবলিকান প্রার্থী সিনিয়র বুশ। আর এটাই ওয়াটার গেট
কেলেঙ্কারী নামে পরচিত।

এবার আসি সেই সাড়ে আঠারো মিনিট কোথায় গেলো- এই প্রশ্নে, মিটিং রেকর্ড হবার পরে প্রেসিডেন্টের সহকর্মীর কাজ
হচ্ছে তা রিভিউ করা। তিনি তাই করছিলেন। হঠাত একটা ফোন আসে তার কাছে সেটা রিসিভ করে কথা বলতে বলতে
তিনি তেপ রেকর্ডার স্টপ করতে গিয়ে আবার রেকর্ডিং বাটনে চাপ দিয়ে ফেলেন ভু লবশত। যার ফলে রি রেকর্ড হওয়া
শুরু করে এবং ৩৩ মিনিটের মধ্যে মাঝখানে পুনরায় রেকর্ড হওয়ায় শেষের সাড়ে আঠারো মিনিট মুছে যায়। প্রেসিডেন্ট
নিক্সনও এটা জানতেন না, জানতেন না কেউই। পরে সহকর্মী সেটা আদালতে বলেন,। এর ফলে চাকরী হারান হোয়াইট
হাউসের উর্ধতন কর্মকর্তারা। এটার ওয়াটার গেট কেলেংকারী আর আমেরিকার ইতিহাসে প্রেসিডেন্ট পদত্যাগের এটাই
একমাত্র ঘটনা।

এর সাথে ইলুমিনাতির সম্পর্ক কোথায়? এই ঘটোনা ঘটে ১৯৭৩ সালে আর গেইম টা বাজারে ছাড়ে ১৯৯০ বা ৯৩ সালে।
তাহলে? হ্যা এটা দিয়ে হয়তো কোন প্রেডিক্ট করা হয়নি, কিন্তু বিশেষজ্ঞ দের মতে এটা হয়তো কোন ইঙ্গিত ভবিষ্যতে
ইলুমিনাতিদের দ্বারা হয়তো আবারোও কোন প্রেসিডেন্ট এর একই কাহিনী ঘটতে পারে।

তবে অনেকে আবার এটাকে চেরনোবিল দুর্ঘটনাত কারণ বলে ভাবেন কারন চেরনোবিলের পরমানূ চু ল্লী বিস্ফোরণের পর
সরকার সাড়ে আঠারো মাইল এলাকা (চু ল্লী থেকে) এলিয়েন এলাকা বা area of alienization হিসেবে ঘোষনা করেন
কারন অনেক এলাকা থেকে পরমানুর রেডিয়েশন কমে গেলেও সেই সাড়ে আঠারো মেইল বা ৩০ কিমি এলাকায়
রেডিয়েশনের মাত্রা কমে নি এতোটু কু ও। আজ এ পর্যন্ত আগামী পর্বে আলোচনা করবো পপ তারকা হুইটনি হুস্টনকে নিয়ে।
ইলুমিনাতি পর্ব ৩ রেকর্ডিং ইন্ডাস্ট্রি
আমাদের আজকের বিষয় মার্কি ন পপ তারকা হুইটনি হউস্টনকে নিয়ে। মার্কি ন পপ গানের রানী বলা হয় তাকে। মারা যান
ফেব্রুয়ারীর ১১ তারিখ,২০১২। মারা যাওয়ার কারন হিসেবে দেখানো হয় অতিরিক্ত নেশাগ্রস্ত হয়ে বাথটাবে ডু বে মারা যান।
যেটা নিহত সব সেলিব্রেটিদের মৃত্যুর কারন!

এ প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গেলে হিউস্টনের ব্যাকগ্রাউন্ড নিয়ে আলোচনা করতে হবে।

হিউস্টনের পরিবারই হচ্ছে গায়কী পরিবার। ছোটবেলা থেকেই গান ভালোবাসতেন। তার আগ্রহ দেখে তার মা তাকে গানের
একটা স্কু লেই ভর্তি করে দেন। নিউজার্সির মেয়ে তিনি। ছোটবেলায় মায়ের সাথে গির্জায় গান করতেন দেখে সেই ছোট্ট
শহরে ভালোই ছিলো তার নামডাক। হিউস্টনের বুঝতে বাকী ছিলো না যে খ্যাতি তার দরজার কড়া নাড়ছে। হলিউডের
বিভিন্ন এজেন্টের সাথে তাদের পরিবারের যোগাযোগ ছিলো। বিভিন্ন ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে ছিলো তার ছবি, অভিনয়
করেছিলেন হলিউডেও। কেউ কেউ মনে করেন হুইটনি হচ্ছেন ক্লাইভ ডেভিসের আবিষ্কার । ক্লাইভ ডেভিস এর পরিচয়
হচ্ছে, তিনি মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির প্রডিউসার এবং রক পরিবারে সদস্য, এক্সিকিউটিভ ৫ বার গ্রামি পুরষ্কার জয়ী। হিউস্টন
যখন খ্যাতির চূ ড়ায় উঠতে শুরু করলেন তখন তার পরিবার এবং ক্লাইভ ডেভিসের নজর পড়ে তার উপর। এমনকি
হিউস্টনের বাবা মামলা ঠু কে দেন আদালতে যেনো হুস্টনের আয়ের একটা বিরাট অংশ তাকে দেয়া হয়। হুস্টনের বাবার
সাথে ক্লাইভ ডেভিসের জানাশোনা ছিলো। ব্রিটনী স্পেয়ার্সের কথা মনে আছে নিশ্চই। একজন দূর্নীতিগ্রস্ত বিচারক ব্রিটনীর
সম্পত্তি তার বাবার হাতে তু লে দেন আর পরিবার থেকেই তার খাবারের সাথে দেয়া হতো ড্রাগ যেটা একপর্যায়ে তাকে
মাদকাসক্ত করে তোলে। এরপর যেখানেই যেতেন সেখানেই কোন না কোন কান্ড করে জেলে যেতে হতো তাকে।
ইলুমিনাতি বা সেক্রেট সোসাইটির ব্যাপারটাই এমন। ড্রাগে আসক্ত হয়ে চরম পর্যায়ে যাওয়ার পর তারা আপনাকে খুন
করে বলবে আপনি ড্রাগে আসক্ত হয়ে মারা গেছেন।
মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে নাম করা শুরু করলেই আপনাকে ইলুমিনাতিদের সাথে কনট্রাক্ট সাইন করতে হবে। আপনি না
চাইলেও তারা আপনাকে বাধ্য করবে। যেটা করা হয়েছিলো হিউস্টনের সাথে। ধারনা করা হয়ে থাকে মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি
নিয়ন্ত্রন করে সি আই এ নামক সেক্রেট সোসাইটি। এই সি আই এ এর সাথে চু ক্তি না করলে তারা আপনাকে ড্রাগ
কেলেঙ্কারিতে ফাসাবে এবং সেই খবর ছড়িয়ে দিবে TMZ.com ওয়েব সাইটে , যেটা সেক্রেট সোসাইটি এর একটা সাইট।
আমেরিকার বিখ্যাত রেপার কেনি ওয়েস্টকে সবাই চেনেন। তিনি একদিন মিডিয়াতে বলেই ফেলেছিলেন যে তারা
আপনাকে সব করতে দিবে কিন্তু আপনি আপনার র‍্যাপে জেসাস সম্পর্কে কিছু বলতে পারবেন না। এর পরপরই বুশ
প্রশাসন রেসিজমের ধোয়া তু লে তাকে তার কমেন্ট তু লে নিতে বলেন এবং অনেকটা বাধ্য হয়েই তিনি তা করতে রাজি
হন। অনেক মেধাবী শিল্পী আছেন মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে কিন্তু কয়েকজনই পারে নাম করতে আর বাকীরা পারে তাদের
গানের ভিডিও শুধু মাত্র ইউটিউবে ছাড়তে, এর বেশী কিছু না। কয়েকবার মৃত্যুর হাত থেকে বেচে যাওয়া ক্যানিকে এখন
গে প্রপাগান্ডার বোঝা নিয়ে বেড়াতে হচ্ছে, এর কারন তিনি একবার ইলুমিনাতিদের সাথে তার চু ক্তির কথা স্টেজে
জনসমুক্ষে বলে দিয়েছিলেন। http://www.youtube.com/watch?v=1gfbyeqxywU

http://www.stylelist.com/2012/02/21/kanye-west-womens-fashion-_n_1290350.html
হিউস্টনএর কাছে প্রস্তাব আসে হলিউডের ছবিতে অভিনয়ে। বর্ডি গার্ড মুভি। তিনি সয়ারাসরি সে প্রস্তাব নাকচ করে দেন
এবং সে এর মধ্যে সাক্ষাতকারে বলেন যে তার পরিবারের সাথে ইলুমিনাতিদের বাক বিতন্ডা হচ্ছে তারও হয়তো মৃত্যু
ছাড়া আর কোন পথ খোলা থাকবে না। ক্লাইভের সাথে হইটনির সম্পর্কে টানা ওড়েন থাকলেও এই ক্লাইভই তাকে অনেক
দিন পর্যন্ত রক্ষা করে ছিলেন। এরপপর হিউস্টনের বয় ফ্রেন্ড ববি ব্রাউন তার কাছে বডিগার্ড মুভির প্রস্তাব নিয়ে আসেন
এবং বলেন এ ছবিতে অভিনয় করলে তার খ্যাতি তাকেও ছাড়িয়ে যাবে এবং তিনি আয় করতে পারেন বিশাল অঙ্কের
টাকা। কিন্তু হিউস্টইনের ভয় ছিলো ইলুমিনাতি কারন ছবিটা যে তাদেরই। হলিউডে এর একটা কম ব্যাপার হচ্ছে নায়কই
একমাত্র তার স্ত্রীকে উঠিয়ে দিতে পারেন অনেক দূর। যেমনটা হয়েছিলো উইল স্মিথ এবং জাডা পিঙ্কের। উইল স্মিথ তার
স্ত্রী জাডা পিংককে এডি মারফির সাথে নাটি প্রফেসর মুভিতে অভিনয় করতে বলেন যেটা পিংককে এনে দেয় অনেক
নাম আর জশ। এদিকে ইলুমিনাতির সাথে যোগাযোগের খবর হিউস্টনের পরিবারে জানাজানি হয়ে গেলে পরিবার থেকে
চাপ আসতে থাকে মুভিতে সাইন না করার যার কারনে পরিবারকেও হুমকি দেয়া হয় যেনো হিউস্টনকে নিষেধ না করে এবং
এও বলে যে বাড়াবাড়ি করা হলে মামলা ঠু কে দিবে, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হবে এবং হত্যার হুমকিও দেয়া হয়। আরোও বলা
হয় হউইটনি অভিনয় না করলে তার বিরুদ্ধে স্ক্যান্ডাল ছড়ানো হবে। হুইটনি কোন বিখ্যাত অভিনেত্রী ছিলেন না তবুও
তাকে অভিনয় করতে হয় বিখ্যার অভিনেতা কেভিন কোনস্টারের সাথে , না এটা কোন দুর্ঘটনাবশত কিংবা পরিচালকের
কোন ভু ল নয়, এটাই ছিলো এলুমিনাতিদের প্লান।
এই মুভিতে সাইন করার সময় তাকে আরেকটা বিষয়ে সাইন করতে হয়েছিলো আর তা হচ্ছে ব্লাক ডিস্ফাঙ্কসন বা
শয়তানকে সন্তুষ্ট করা যার জন্য তাকে করতে হতে পারে নেশা, যাপন করতে হতে পারে নিম্ন রুচির সেক্স লাইফ। হলিউডে
আপনি নাম করতে পারেন কিন্তু আনর্জাতিক পর্যায়ে উঠতে গেলে আপনাকে ইলুমিনাতিদের সাথে কনট্রাক্ট করতেই হবে
যেমনটা করেছেন লেডি গাগা, ম্যাডোনা, জে যে, বিয়ন্স ক্যানি ওয়েস্ট, মাইকেল জ্যাকসন।
ছবিতে অভিনয়ের পর খ্যাতির সাগরে কেবলই ভাসতে শুরু করলেন হউইটনি, কিন্তু সেটা আসল না, নকল, সেটা ছিলো
ইলুমিনাতিদের বদৌলতে! অনেক ছবির অফার আসতে থাকলো হুইটনির কাছে। যা ছিলো অপ্রত্যাশিত!!
হিউস্টন এসব থেকে বেড়িয়ে আসতে চাইলেন, তার সলো এলবাম বের হলো, যেখানে তিনি “Jesus Loves
Me” গআনটির পরিবর্তে গান গাইলেন I always love you-যেটা ছিলো একটা গসপেল সং। কিন্তু তিনি জানতেন না
যে এই চক্র থেকে বের হোয়া মানেই মৃত্যু। তিনি জানতেন না জন লেননের কাহিনী, তিনি জানতেন না পল ম্যাক কার্ট নী
তার থেকেও নিম্ন মানের শিল্পী হয়েও দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি! মিউজিক ইন্ডাসড়িতে সবাই জানে যে
হলিউডের দেবতা মানা হয় শয়তান লুসিফারকে। যার পূজারী হচ্ছে জে জে , যিনি ক্যানি ওয়েস্টকে তার নিজের ব্যান্ডে
আনতে চেয়েছিলো।
আসুন এখানে একটু দেখি, ওবামার অরেঞ্জ সিটিতে (যেখানে হিউস্টন থাকতেন) পরিদর্শনের আগের দিন একটা ড্রাগের
শিপমেন্ট ধরা পড়ে যেটা ভু লক্রমে ওবামার বিমানে উঠানো হচ্ছিলো, মিডিয়াতে বলা হয় সেগুলো মারিজুয়ানা কিন্তু তা
ছিলো কোকেইন। (কোকেন এর শাস্তি মারিজুয়ানা থেকে বেশী)। যাই হোক পুলিশ সেটা সিজ
করে http://latimesblogs.latimes.com/lanow/2012/02/100-million-in-pcp-seized-in-los-angeles-.html ht
tp://www.latimes.com/news/local/la-me-long-beach-shooting-20120217,0,3324042.story এরপর এই
কোকেই পুলিশের হেফাজতেই বেভারলি হিলসের শেরিফের কাছে পৌছে যায় এবং তিনি তা ছড়িয়ে দেন Beverly Hills
PD, Sony Music, Universal Music and Warner Bros Studio তে । http://shar.es/gtvgP
কেউ যদি ইলুমিনাতির দাস হয় তার কাছে বোইধ অবৈধ অনেক রকমের ড্রাগের সাপ্লাই যায়, যখন কেই এই ইলুমিনাতিদের
চু ক্তি ভং করে তার মৃত্যু হয় আর প্রচার করা হয় অতিরিক্ত আসক্তির কারনেই মৃত্যু হয়েছে। হিউস্টনের বয় ফ্রেন্ড ব্রাউনকে
ড্রাগ সাপ্লাই দেয়াহতোযাহিউস্টনকে অভিনয়েনামায় এবং হিউস্টন যখন এই ইলুমিনাতিদের থেকে বের হয় তখন তার
ড্রাগ ছাড়তেহয়, কোকেইন ছাড়া খব কঠিন আর ছাড়লেও সে আপনাকে মোহ গ্রস্ত করে রাখবে, হিউস্টন তা-ই
করছিলেন কিন্তু পুলিশ থাকে বেসামাল অবস্থায় একবার আটক করে ফেলেন হাওয়াই এয়ারপোর্টে । হিস্টনকে এও বলা হয়
তিনি যদি চু ক্তি ভং করেন তাহলে পরবারের জন্য খারাপ হবে এবং এবং তার ব্রাজিলিয়ান জেলে আটক তার কাজিন কে
গ্যাং রেপ করার হুমিকিও দেয়া হয়।

এগুলো থেকে বাচতে তিনি গা নামক ছোট্ট শহরে নিজেকে লুকিয়ে রাখেন, কিন্তু যখন টাকা পয়সা শেষ হয়ে আসছিলো
তখন তিনি নিজেকে নিয়ে যান একটি টিভি রিয়লিটি শোতে, যেখানে দেখা যায় সুস্থ ববি ব্রাউন কিন্তু বেসামাল হিউস্টনকে।

প্রিচারস ওয়াইফ মুভিতে তা কে খুবই অসুস্থ দেখা যায়, গলা ভাঙ্গা, উস্কো খুস্কো, রোগা শরীর। এরপর তার জীবনের শেষ
দিকে ববি ব্রাউন তাকে ডীভোর্স দিয়ে দেয়, মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েন হিউস্টন । মৃত্যু কয়েকদিন আগে ওপরাহ এর
সাক্ষাতকারে তাকে খুবই বিমর্ষ দেখা যায়।
রাত কয়েকদিন পরেই বাথটাবে তার লাশ পাওয়া যায়। মৃত্যুর পর ৪৮ বছরের মহিলাটিকে দেখা যাচ্ছিলো ৬০ বছরের
মতন। মৃত্যুর কারন দেখানো হয় অতিরিক্ত ড্রাগ এর ফলে নেশা গ্রস্ত হয়ে বাথটাবে ডু বে মৃত্যু কিন্তু পোস্ট মর্টে মে তার
ফু সফু সে কোন পানি ই পাওয়া যায়নি। এই ছিলো আজকের আলোচনা।

ইলুমিনাতি পর্ব-৪ (robot sea monster)


আজকের আলোচনার বিষয় রোবট সী মনস্টার।

ইলুমিনাতি গেইমের এই কার্ড দেখে মনে হচ্ছে যে এরকম একটা জেলী ফিশ অথবা অক্টপাস দিয়ে পৃথিবীতে কোন
আলোচিত ঘটনা এখন পর্যন্ত ঘটেনি তাই না? কিন্তু না, এই গেইম কার্ড গুলো পৃথিবীতে আগে ঘটে যাওয়া কিংবা পরে
ঘটবে এমন কাহিনীও কোদ দ্বারা বর্ননা করবে। একটা কথা সর্বদা মনে রাখতে হবে, সেক্রেট সোসাইটি বার্তা আদান প্রদান
করে কোড বা ছবি দ্বারা যেগুলো বোঝা খুবই দুঃসাধ্য। যারা ডেসিপশন পয়েন্ট কিংবা দা দ্য ভিঞ্চি কোড পড়েছেন তারা
জানেন।
ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে এই কার্ড টির নীচে লেখা ভায়োলেশন আর আরেক পাশে লেখা সেক্রেট সায়েন্স
কম্পিউটার। তার মানে হচ্ছে এটা সম্পূর্ণ বিজ্ঞানীদের দিকে ইঙ্গিত করছে অর্থাৎ ইলুমিনাতি বা সেক্রেট সোসাইটি এদের
মধ্যেও বিদ্যমান। এ প্রসঙ্গে বলে রাখা ভালো যে CERN আর NASA এর কিংবা SETI এর অনেকেই সেক্রেট
সোসাইটির সাথে সম্পৃক্ত।

এখ আসি এই জেলী ফিস বা অক্টোপাস দিয়ে কি বুঝানো হয়েছে? নীচের ছবিটি দেখলেই সব পরিষ্কার হয়ে যাবে আশা
করি।

উপরের কার্ড টি ১৯৯৩ সালের আর জেলী ফিসটি আমেরিকা তৈরী করছে কিন্তু তার কাজ এখনোও শেষ হয়নি। জ্বী,
ভার্জি নিয়া টেক ও ইউ এস নেভী যৌথ ভাবে একটা জেলী ফিস বানিয়েছেন যেটা দেখতে হবহু সত্যিকারের জেলী ফিসের
মতো , সেটা যদি অন্যান্য জেলী ফিসের সাথে দল বেধে ঘুরে বেড়ায় তাহলে সেই জেলী ফিস গুলোও বুঝবেনা যে তাদের
সাথে একটা রোবট রয়েছে আর যে বহন করছে এমন একটা নিউক্লিয়ার বোমা যা শেষ করে দিতে পারে পুরো একটি দেশ!
হ্যা, এই ক্ষমতাও তার রয়েছে, শুধু এটাই না। সে আরোও যা করতে পারে তা হচ্ছে ঃ

১.

শত্রু পক্ষের মিসাইলের গতবিধি লক্ষ্য করা এবং তা ধ্বংস করে দেয়া

২. নিউক্লিয়ার বোমা বা অন্য যে কোন বোমা নিয়ে অন্য কোথাও স্থাপন করে আসা। (সমুদ্রের নীচ দিয়ে)

৩. এর আছে রাডার, যা দিয়ে জাহাজ বা সাবমেরিনের অবস্থান নির্নয় করে দেয়া।

৪. ভূ মিকম্প বা সুনামি হলে আগেভাগে সতর্ক করে দেয়া।


৫. মাইন সনাক্ত করতে।

এই রোবট তার নিজের শক্তি নিজেই তৈরী করতে পারবে। তার এমন ক্ষমতা রয়েছে যে সে সমুদ্রের পানি থেকে অক্সিজেন
আর হাইড্রোজেন নিয়ে প্লাটিনাম কে প্রভাবক হিসেবে ব্যাবহার করে দেহে বিক্রিয়া ঘটীয়ে তাপ সৃষ্টি করবে আমরা জানি
অক্সিজেন আর হাইড্রোজেন বিক্রিয়া একটি তাপোতপাদী বিক্রিয়া । সেই হিট টা এনার্জি হিসেবে কাজ করবে এবং সে
তাপটি দিয়ে তার রাডারকে সচল রাখবে সুতরাং কোন জ্বালানী বা ব্যাটারী লাগছে না। যেহেতু সে রোবট সেহেতু সে
সেইরকমের না হলেও হালকা একটা পালস সৃষ্টি করবে পানিতে। তবে সেই পালসটিও আসল জেলী ফিসের মতই।
তারও বর্জ্য হবে, সে গ্লাইডিঙ্গও করতে পারবে স্বাচ্ছন্দ্যে! এক্টু টেটার নামক মটরের সাহায্যে সে তার সাতার কাটা সম্পন্ন
করবে। যেটা ভার্জি নিয়া টেক নিজে আবিষ্কার করেছে। যখন সে হিট তৈরী করবে তখন সে তার আকৃ তি প্রয়ো জনীয় ভাবে
পরিবর্ত ন করতে পারবে সে যখন শক্তির অভাব বোধ করবে তখন সে তার আকৃ তি ছোট করে রাখতে পারবে।

তার মেমোরী চিপ টা তৈরী নিকেল আর টাইটেনিয়াম দিয়ে যেটাকে আবৃত করে রাখবে একটা ন্যানো প্লাটীনাম দ্বারা তৈরী
ন্যানো কার্বন শীট। যখন হিট তৈরী হবে তখন তার সেই তাপ মেমোরীতে যাবে আর তা এক্টিভেট হবে। প্লাটিনাম এই তাপকে
ত্বরান্বিত করবে। আর কার্বনের ন্যানো শীট তাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রন করতে সহায়তা করবে। এই রোবটের সেট আপ এমনই হবে
যেটার জন্য তাকে আসল জেলী ফিস থেকে আলাদা করা খুবই কঠিন হয়ে পড়বে। তার থাকবে মাংস পেশীর মতো অংগ
যেটা দিয়ে সে পানিকে নিজের মাথার ভেতর নিয়ে খুবই জোরে বের করে দিতে পারবে এবং অনেক দ্রুত বেগে সামনে
এগিয়ে যাবে।

বর্ত মানে সাগরের নীচে মাইন খোজার কাজে ট্রেনিং প্রাপ্ত ডলফিন ব্যাবহার করে থাকে ইউ এস নেভী। কিন্তু তাদের
প্রত্যাশা এই রোবট আবিষ্কারের পর তাদের কাজ আরোও সহজ হবে।

অনেকের মতে ইলুমিনাতিরা এটা সৃষ্টি করছে তাদের নিজেদের জন্য। কে জানে ? হতেও পারে!
ইলুমিনাতি পর্ব -৫ callifornia
ক্যালিফোর্নিয়া, নামটা শুনলেই হোটেল ক্যালিফোঋনিয়ার নামটা চলে আসে কিন্তু আমেরিকান দের কাছে সবচেয়ে আগে
আসে যে ব্যাপারটা সেটা হচ্ছে ‘সবচেয়ে ঘৃনিত শহর’। কি বলে! এতো সুন্দর চোখ জুড়ানো আবহাওয়া যে শহরে সেটা
কেনো ঘৃনিত হবে? ব্যাপারটা আসলেই আশ্চর্যের। না আশ্চর্য হবার কিছু নেই। এটা কারোও মুখে মুখে ছড়ায় নাই যে
ক্যালিফোর্নিয়া ভালোনয়। বরং একটি সাম্প্রতিক জরিপে এটাই দেখা গেছে। জরিপে সবচেয়ে বেশী ভোট পেয়েছে
কলোরাডো। আর সবচেয়ে কম কে? অবশ্যই ক্যালিফোর্নিয়া।

জরিপের ফলাফলটি নীচে দেয়া হলঃ

Colorado (44 percent positive to 9 percent negative)

-Tennessee (48-14)

-South Dakota (42-8)


-Virginia (45-13)

-Montana (39-7)

-Alaska (46-17)

-Oregon (43-14).

-North Carolina and Pennsylvania (each 40-11).

তো যাই হোক কিছু আমেরিকানকে মেইলের মাধ্যমে জিজ্ঞাসা করেছিলাম সম্পূর্ণ নিজ উদ্যেগে যে কেনো আপনি
ক্যালিফোর্নিয়াকে পছন্দের তালিকায় রাখতে চান না? উত্তরে তারা এমন সব কারন বললো যে গুলো আমাদের কাছে
অজানা।

কয়েকজনের মতে ক্যালিফোর্নিয়াতে প্রাকৃ তিক দূর্যোগ বেশি হয় । কারোও মতে ট্যাক্সের পরিমান বেশী, কারোও মতে সারা
আমেরিকায় যত প্রস্টিটিউট আছে ক্যালিফোর্নিয়াতে তার থেকেও বেশি আছে। অনেকে আবার বললেন্ অপরাধ বেশী
সঙ্ঘটিত হবার কথা। আরেকটা জিনিস যেটা বেশী চোখে পড়বে সেটা হচ্ছে সেখানকার মানুষের ফ্যাশান ভাবনা। ট্যাটু ,
পিয়ার্সিং ছাড়া মানুষ খুব কম দেখা যায় সেখানে। অনেকে বললেন জায়গাটা ওভার পপুলেটেড। থাকা খাওয়ার খরচ
অনেক বেড়ে যাওয়া, অনেকে আবার দুষলেন ম্যাক্সিকানদের। হ্যা ক্যালিফোর্নিয়াতে গেলে ল্যাটিন লোকজন চোখে পড়বে
বেশী, দেখে মনে হবে আমেরিকার বুকে ছোট্ট একটু করা মেক্সিকো! আর অনেকে বলেছেন সেখানে ড্রাগ, নেশাজাতীয়
দ্রব্যের দৌরাত্ন বেশী। যেটা আপনাকে বিপথগামী করতে যথেষ্ট। হাত বাড়ালেই নাকি মারিজুয়ানা কোকেইন পাওয়া যায়,
এতোটাই সহজল্ভ্য।

তবে অবাক করার বেশী কারন যেটা অনেকেই বলেছেন সেটা হচ্ছে নর্থ ক্যালিফোর্নিয়াতে অনেকেই দেখেছেন একদল
লোককে বিশেষ প্রার্থনা করতে এবং একটা বিশেষ দিনে। তাদের ধারনা এটা বোহেমিয়ান সংঘ যারা সেক্রেট সোসাইটি এর
অংশ। সেখানে একটি চির সবুজ বন রয়েছে নাম বোহেমিয়ান গ্রুভ সি এ সেখানেই করা হয় এই বিশেষ প্রার্থনা। জ্বী আমি
স্যাটানিস্টদের কথাই বলছি। এই প্রার্থনাটা তারাই করে থাকে। এলেক্স জোনস একজন রেডিও টক শো এর হোস্ট। তিনি
তার শো এ এগুলো অনেককেই বলতে শুনেছেন যার কারনে তিনি একটা টিম নিএ সেখানে যেয়ে নিজেই এটা প্রত্যক্ষ
করেছেন। ১৫ ইনভেম্বর ২০০০ সালে তিনি দেখতে পান সেখানে আসলেই এ ধরনের কর্ম কান্ড হয়েছে তবে ব্যাপারটি
তাদের জন্য ছিল ভয়ঙ্কর কারন তাদের পরে আরোও কয়েকটা ইনভেস্টিগেশান টীম গিয়ে তাদের চোখে পড়ায় আর ফিরে
আসতে পারেননি। আর সেই স্যাটানিস্ট্রা জঙ্গলটা অনেকটা নিজেদের দখলে নিয়ে নিয়েছেন। অনেকেই সে জঙ্গলে গেলে
পথ হারিয়ে ফেলে আর সেখান থেকে বের হতে পারেনা এমনটাও দেখা গেছে। সেটা এখন আমি আলোচনা করবো না
কারণ আমার লেখা তাহলে আরোও দীর্ঘ হবে। আমার কাজ শুধু কার্ড গুলোর ব্যাখা।

এবার আমি আমার উপসঙ্ঘারে আসি , ইলুমিনাতিদের লক্ষ্য এক বিশ্ব ব্যাবস্থা গড়ে তোলা। তারা এ পথে অনেকটাই
সফল। হয়তো তাদেরনিজেদের স্বার্থে তারা ক্যালিফোর্নিয়াকে বেছে নিয়েছে। নাহলে আমেরিকার মতো এতো উন্নত দেশ
যেখানে কঠোর আইন ব্যাবস্থা সেখানে এই শহরে কেনো আইন এতো শিথিল সেটা আপনার মতো আমারোও প্রশ্ন!
That’s all about callifornia. এবার আসুন হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া গানের লিরিক্সে চোখ বুলাই। যেই গানটা কভার
করেছিল ইগলস ব্যান্ড যারা রক স্যাটানিস্ট হিসেবে পরিচিত।

Hotel California – the lyrics (Don Henley, Glenn Frey, Don Felder)
On a dark desert highway, cool wind in my hair

Warm smell of colitas, rising up through the air

Up ahead in the distance, I saw a shimmering light

My head grew heavy and my sight grew dim

I had to stop for the night

There she stood in the doorway;

I heard the mission bell

And I was thinking to myself,

’this could be heaven or this could be hell’

Then she lit up a candle and she showed me the way


There were voices down the corridor,

I thought I heard them say…

Welcome to the hotel california

Such a lovely place

Such a lovely face

Plenty of room at the hotel california

Any time of year, you can find it here

Her mind is tiffany-twisted, she got the mercedes bends

She got a lot of pretty, pretty boys, that she calls friends

How they dance in the courtyard, sweet summer sweat.

Some dance to remember, some dance to forget

So I called up the captain,

’please bring me my wine’

He said, ’we haven’t had that spirit here since nineteen sixty nine’
And still those voices are calling from far away,

Wake you up in the middle of the night

Just to hear them say…

Welcome to the hotel california

Such a lovely place

Such a lovely face

They livin’ it up at the hotel california

What a nice surprise, bring your alibis

Mirrors on the ceiling,

The pink champagne on ice

And she said ’we are all just prisoners here, of our own device’

And in the master’s chambers,

They gathered for the feast

The stab it with their steely knives,

But they just can’t kill the beast


Last thing I remember, I was

Running for the door

I had to find the passage back

To the place I was before

’relax,’ said the night man,

We are programmed to receive.

You can checkout any time you like,

But you can never leave!

আসলে হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া বলতে যে হোটেলকে বুঝানো হয়েছে সেটা আগে ছিলো একটা গীর্জা যেখানে স্যাটানিস্টরা
উপাসনা করতো। স্যাটানিক বাইবেল লেখা হয় ১৯৬৯ সালে যে সালটা গানে উল্লেখ করা আছে। এই লিরেক্সে কিল দা
বিস্ট এবং দা স্পিরিট হেয়ার- এই দুইটা লাইন দিয়ে ব্লাক ম্যাজিক কেই বুঝানো হয়েছে। এখানে মার্সিডিঞ্জ বেনযের পরিবর্তে
উচ্চারন করা হয়েছে বেনড শব্দটি যার অর্থ জিনিস পত্রতে চড়া মূল্যার কারনে মানসিক ও শারীরিক অস্বস্তি বোধ। আর
গানটির এলবামের কভারের ভেতরের অংশে বিল্ডিং এর উপরের তলায় একটা ফিগার দেখা গিয়েছে , অনেকে বলছেন
এটা এন্টন লেভীকে দেখা গিয়েছে যিনি প্রথম স্যাটান গীর্জা তৈরী করেছেন (যা হোটেল ক্যলিফোর্নিয়া নামে পরিচিত)
এবং তিনি হলিওডের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি এর সাথে জড়িত ছিলেন।

http://illuminati-news.com/occult-activities-at-bohemian-grove.htm
http://synthesis.net/2007/09/27/is-hotel-california-on-some-satanic-shit-or-what/
অনেকের মতে ভবিষ্যতে লাস ভেগাসের পর ক্যালিফোর্নিয়াই হবে সবচেয়ে বড় পর্ন ইন্ডাস্ট্রি এর শহর।

বোহেমিয়ান গ্রুপের দখলকৃ ত জঙ্গল। এটা নর্থ ক্যালিফোর্নিয়াতে

অকাল্ট এক্টিভিটিস, এই জঙ্গল থেকে গোপন ক্যামেরায় তোলা। ২০০০ সালে।

ইগলস এর এলবামের কভার পেইজ

এডাম লেভী

আরেকটু ক্লোজ ভিউ

কভার পেজের ভিতরের অংশ। উপরে একটা ঘোলা বা অস্পষ্ট ফিগার দেখা যাচ্ছে, ধারনা করা হয়

এটা এডাম লেভীর আত্না অনেকের মতে হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ার অনেক গুলো কক্ষ হন্টেড
ইলুমিনাতি পর্ব -৬ (saturday
morning cartoons)

আজকের ঘটনার বিষয় Saturday morning show। আমি আগেই বলেছিলাম সেক্রেট সোসাইটির লক্ষ্য হচ্ছে নিউ
ওয়ার্ল্ড অর্ডার প্রতিষ্ঠা করা। সেই সাথে তাদের লক্ষ্য হচ্ছে ভবিষ্যত প্রজন্মের চিন্তা চেতনার ক্ষমতা, সৃষ্টিশীলতাকে ধ্বংস
করে দেয়া। যেনো এরা এদের ধর্মীয়, সামাজিক মূল্যবোধকে ভু লে যায়, নাহলে নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়।
নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার প্রতিষ্ঠা করার পূর্বশর্ত হচ্ছে সে দেশের কৃ ষ্টি কালচার ধ্বংস করে ইলুমিনাতিদের ইচ্ছা অনুযায়ী
সাংস্কৃ তিক, ধর্মীয় আচারের মাধ্যমে বেড়ে উঠে। যাই হোক আজকের যে বিষয়ে কথা বলবো তা শুনতে সাধারন মনে হলেও
সেটার ছাপ আসলে অনেক গভীরে পড়ে যেটা বর্ত মানে অনেকে প্রত্যক্ষ্য করেছেন। আর ইলুমিনাতিরা অনেক সাধারন
ব্যাপারের মধ্যে অসাধারন পরিকল্পনা করে থাকে।

স্যাটারডে মর্নিং কার্টু ন গুলো যুক্ত্রাষ্ট্র ছাড়াও অন্যান্য দেশে খুবই জনপ্রিয়। এই কার্টু নগুলোর বেশীরভাগ গুলোতে দেখা
যায় মানুষের মতো করে বিভিন্ন প্রানী কথা বলছে এবং এদের বুদ্ধির প্রখরতা মানুষেরই মতো। ( নার্নিয়া মুভিতে আমরা যা
দেখি)। দেখা যায় যে বাচ্চারা সে সময়টাতে স্কু লে যেতে চায়না। টিভি সিরিয়াল বা কার্টু ন গুলো ইলুমিনাতিদের একটা
হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে। একটা গবেষনায় দেখা যায় যে টিভি দেখার সময় মানুষের মস্তিষ্কের যে বিদ্যুৎ প্রবাহ, সেটা
সবচেয়ে ধীর গতিতে চলে যেটাকে বলা হয় আলফা স্টেট। এই স্টেট এ আপনি তখনই যাবেন যখন আপনি খুব রিলাক্সে
থাকেন। আপনাতা নিশ্চই দেখেছেন যে অনেকক্ষন ধরে টিভি দেখার পর মানুষের চেহারায় একটা জড়তার ছাপ দেখা যায়।
এটা আলফা স্টেট এর কারনেই হয়ে থাকে।

কার্টূ ন গেইম সিরিয়াল, নাটক মুভি এগুলো দেখার নেশা অনেকেরই আছে, অতিরিক্ত মাত্রায়, এটা নতু ন নয়। কিছু কিছু
কার্টু ন এর জন্য বাচ্চারা অতিমাত্রায় আগ্রহী থাকে যেমন ডোরিমন, পোকেমন। পোকেমন কার্টু নে একটা ইলুমিনাতি সাইন
লক্ষ্য করা যায়, তা হচ্ছে কার্টু নের চরিত্র গুলো রেগে গেলে তাদের চোখ লাল হয়ে যায়। অনেক কার্টু নই তো আমরা দেখেছি
কিন্তু ডোরিমনের জন্য বাচ্চারা কেনো পাগল তা কি কেউ ভেবে দেখেছেন? কি এমন আছে এই কার্টু নে?! অনেক বাচ্চারা
এই কার্টু ন দেখতে দেখতে সেটাকে ভালো করে রপ্ত করে ফেলেছে। যে তার এই অবচেতন মনে ডু য়েল রোল প্লে করে
চলেছে। আমদের বইমেলাতেও ডরিমনের ছড়াছড়ী। একটা কথা জানা উচিত যে একটা এক বিশ্ব প্রতিষ্ঠা করতে হলে সে
দেশের সাংস্কৃ তি তে প্রভাব ফালানোটা জরুরী। যা আমাদের মধ্যে খুব স্পষ্টত দেখা যায়। একটু ভেবে দেখুন যে ডরিমন
বিপ্লবের আগে বইমেলায় বাচ্চাদের জন্য কি বই মেলাতে থাকতো আর এখন কোণ বই গুলো থাকে? সে সাথে একটা
গবেষনায় বিজ্ঞানীদের দোহাই দিয়ে টিভি দেখাও বাচ্চাদের জন্য নিরাপদ বলে প্রমান করা হয়েছে যেনো অভিভাবকরা
বাচ্চাদের টিভি দেখতে নিষেধ না করতে পারে।

http://www.variety.com/article/VR1117974404?refCatId=14
Study: Some cartoons are bad for children's brains

কিছু টিভি শো যেগুলো সেক্রেট সোসাইটি এর বলে ধারনা করা হয়ঃ

পোকেমন

ডোরিমন

টম্ব রাইডার

Xxx

মর্ডান ওয়ারফেয়ার

মেট্রিক্স

ফাইট ক্লাব
মেটাল গেয়ার সলিড

নার্নিয়া এছাড়াও আরোও অনেক রয়েছে।

একটা সময় আসবে বাচ্চারা নিজেদের কল্পনা করবে একটা কার্টু ন চরিত্র হিসেবে। তারা নিজেদেরকে সব ধরনের
সাংস্কৃ তিক, ধর্মীয়, সামাজিক কর্মকান্ড থেকে গুটিয়ে নিয়ে আসবে। নিজেদের আবদ্ধ করবে থ্রি ডি গেইমের ভার্চু য়াল
জগতে। এই লক্ষন গুলো এখোনোও অনেক দেখা যায়। একমাত্র ভবিষ্যত প্রজন্মকে খোঁড়া প্রজাতিতে পরিনত করে
নিজেদের মতো করে বিশ্ব প্রতিষ্ঠা করাই সেক্রেট সোসাইটির লক্ষ্য। বই থেকে সরিয়ে তারা নিজেদের নিয়ে যাবে চারকোনা
মনিটরের পর্দায়, যারা জানতে পারবে না কোন কিছু, শুধুমাত্র ডোরিমনের চৌর্যবৃত্তি ছাড়া। সেক্রেট সোসাইটি মনে করে যদি
তারা ভবিষ্যত প্রজন্মকে বশে আনতে পারে তাহলে দেশের সংস্কৃ তি সমাজ পরিবর্ত ন করা হবে সবচেয়ে সহজ কারন
তখন তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার আর কেউ থাকবে না।

ইলুমিনাতি পর্ব-৭ (terrorist nuke)

ইলুমিনাতি পর্ব ৭
আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় ৯/১১ অর্থাৎ টু ইন টাওয়ার হামলা। আমরা সবাই জানি ২০০১ সালের ১১ ই
সেপ্টেম্বর টু ইন টাওয়ার হামলায় দুটি ভবন পুরোপুরি ভেঙ্গে পড়ে যায়। মারা যায় হাজার হাজার মানুষ। আমরা সবাই দেখেছি
বিমান হাইজাক করে সেটার নিয়ন্ত্রন নিয়ে ফেলে হাইজ্যাকাররা এবং সেই বিমান সহ যাত্রী নিয়ে তারা আছঁ ড়ে পড়ে টু ইন
টাওইয়ারের উপর। মিডিয়াতে প্রচার করে এটা আল কায়েদার কাজ কিন্তু অনেকেই এটার পেছনে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পান।
অনেকে এটাও জোর দিয়ে বলে থাক্লেন যে এটা পরিকল্পিত ভাবে ঘটিয়েছে বুশ প্রসাশন আবার অনেকে এখানে সেক্রেট
সোসাইটির হাত খুজে পান।

কি হয়েছিল আসলে সেখানে ? সেই উত্তর পেতে হলে কিছু প্রমান সহ তথ্য এখানে উপস্থাপন করা হলঃ

বিমানে সঙ্ঘর্ষ হওয়া পর্যন্ত আমেরিকার মানুষ ব্যাপারটি মেনে নিয়েছিলেন কিন্তু ঘটনা বিভীষিকায় রূপ নেয় যখন সবার
সামনে দুটি বিশাল স্থাপনা মিনিটের মধ্যে পড়ে যায় সোজা মাটিতে । তখন থেকেই ভ্রূ কু চকাতে শুরু করে আমেরিকানরা।
যাই হোক সন্দেহ করার কারণ গুলোই আলোচনা করবো এর বেশী কিছু না।

Ground Zero, New York City, N.Y. (Sept. 17, 2001) Ground Zero, New York City, N.Y.
(Sept. 17, 2001) — An aerial view shows a small portion of where the World Trade Center collapsed
following the Sept. 11 terrorist attack. Surrounding buildings were heavily damaged by the debris
and massive force of the falling twin towers. Clean-up efforts are expected to continue for months.
U.S. Navy photo by Chief Photographer’s Mate Eric J. Tilford.

অনেকে মনে করেন একটা বিমানের পক্ষে বিশাল একটা বিল্ডিং ভেঙ্গে ফেলা সম্ভব নয়, এর একটাই কারন তা হচ্ছে টু ইন
টাউয়ারের গায়ে লাগানো ছিলো এমন কতগুলো ডিভাইস যেগুলো বিস্ফোরনের সাথে সাথে পড়ে যেতে থাকে পুরো
দালানটা। এই ডিভাইসগূলোকেন বলা হয় থার্মাইট

বালি দ্বীপের কথা আমাদের নিশ্চই মনে আছে। সেই বালি দ্বীপে যখন নাইট ক্লাবে বিস্ফোরন ঘটানো হয় তখন পুরো হোটেল
ভেঙ্গে পড়ে যায়। স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড ইনভেস্টিগেশানে উল্লেখ করে যে শক্তিশালী ডিভাইস রাখা ছিলো। টু ইন টাউয়ারেও সেই
একই কাহিনী ঘটানো হয়েছে। যখন বিমান এসে আঘাত হানে তার পরই দেখা যায় ধোয়ায় ভরে যায় সব। এর মধ্যে নিচে যারা
চিলো তারা শুনতে পায় বিস্ফোরনের শব্দ। আসুন একে একে আলোচনা করি। ঃ

ভালো করে লক্ষ্য করুন, ইলুমিনাতি গেম কার্ডে কিন্তু টেরোরিস্ট নিউক কথাটি লিখা আছে, সেখানে কিন্তু টেররিস্ট এটাক
কথাটা লেখা নেই। নিউক বলতেই বুঝানো হয়েছে এই ছোট অথচ শক্তিশালী ডিভাইসকে।
ডিভাইসগুলোআগের থেকে পরিকল্পনামাফিক ভাবেই রাখা ছিলো। কারন সেখানে৫০০০০ মানুষ কর্মরত থাকে ২৪ঘন্টা
পাহাড়া দেয়া হয়। আর তাছারা ৪০০০০ স্কয়ার ফু টের একটা ফ্লাট এবং তার আসবাব পত্র এরকম সেকেন্ডের মধ্যে পুড়ে
যাওয়া অসম্ভব।

New York, NY, September 18, 2001 — Ohio Task Force workers anchored this heavy beam from
the World Trade Center lodged in a nearby building. Photo by Michael Rieger/ FEMA News Photo

একটি রিসার্চে বলা হয় ৯/১১ এর আগে এভাবে আগুনে পুড়ে কোন দালান ধসের ঘটনা শোনা যায়নি। ১৩ ই মে ২০০৮ এ
হল্যান্ডের একটা বিশ্ববিদ্যালয় ভবন পুরোটা পুড়ে যায়। কিন্তু সেই ভাঙ্গা চোড়া কঙ্কাল নিয়ে বিল্ডিং টা এখনোও দাঁড়িয়ে।
এমনকি পরমানু বোমায় আক্রান্ত চেরনোবিলের অনেক বিল্ডিং এখনোও দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু ধসে যায়নি। এর কারন হচ্ছে
থার্মাইট ডিভাইস গুলো বসানো ছিলো কোর কলামে। যেটা বিস্ফোরনের সাথে সাথে কলাম গুলো ভেঙ্গে দিতে থাকে যার
ফলে কলাম সরে গিয়ে পুরো বিল্ডিঙ্গটাই পড়ে যায়

আশেপাশের বিল্ডিং এর গায়ে টু ইন টাউয়ারের ভাঙ্গা অংশ গিয়ে গেথে যায়। এর কারণ বিস্ফোরনের সাথে সাথে দেড়
মিলিয়ন ঘন ফু টের বাতাস বিল্ডিং এর ভেতর থেকে ১২ তলা প্রতি সেকেন্ড গতিতে বের হয়ে যায়। যেগুলো গিয়ে আঘাত
হানে পাশের দালানগুলোতে।

তাছাড়া সেই বিল্ডিং এর রেডিও স্টেশনে কাজ করতো এক জন রেডিও জকি মাটিতে কতগুলো অবিস্ফোরিত থার্মাইট
উদ্ধার করেন। থার্মাইট ব্যাবহার করা হয় এই কারণে যে, যখন থার্মাইট বিস্ফোরিত হয় ঠিক তখন তৈরী হয় ধোয়া। যার কারনে
সবকিছু ঢেকে যায়। তাছাড়া থার্মাইট এমন একটি পদার্থ যা নিজে জ্বলে। যার কারনে সমুদ্রের নীচে গেলেও থার্মাইট জলবে।

৪৫ ডিগ্রী এঙ্গেলে কোরগুলো কাটার ফলে বিডিং সোজা নীচে পড়ে যায়।

এই দাগগুলো অয়েল্ডিং এর সাহায্যেই দেয়া সম্ভব

থার্মাইট জ্বলছে
টু ইন টাউয়ারের ধ্বংসস্তূ প অপসারনের সময় এর মেটাল কোর পিলারের গায়ে দাগ দেখা যায় যেগুলো একমাত্র ওয়েল্ডিং
এর মাধ্যমেই করা সম্ভব। সেই ওয়েল্ডিং এ ব্যবহার করা হয়ে থাকে থার্মাইট। যেগুলো আমরা প্রায়সই ওয়েল্ডিং এর
দোকানগুলোতে দেখে থাকি।

এই থার্মাইট ব্যবহারে সুবিধা হচ্ছে আপনি আপনার ইছেমতো লোহা কাটতে পারবেন। যার কারণে পুরো বিল্ডিং দুটো একই
রকম ভাবে সুন্দর করে সোজা হয়ে পড়ে যায়।

ধ্বংসস্তূ প অপসারনের সময় সেখানে হলুদ ধোয়া বের হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে সেটা হচ্ছে থার্মাইটের পরবর্তী বিক্রিয়ার ফলে
সৃষ্ট।

এবার কার্ড সম্পর্কে একটু বলে নিই। কার্ড টি বাজারে ছাড়া হয় ১৯৯৫ সালে। কার্ডে র চিত্রটি সম্পুর্নভাবে ঘটোনার প্রেডিক্ট
করে এবং কার্ডে র গায়ে বামদিকে ইলুমিনাতির চিহ্ন দেখা যাচ্ছে।

এই কার্ড টিই পুনরায় নাড়া দেয়া শুরু করে মার্কি নীদের।


এবার আসুন সেই ১১ ই সেপ্টেম্বরের ১১ সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিইঃ

WTC Facts:

▪ The date of the attack: 9/11 – 9 + 1 + 1 = 11.

▪ Each building had 110 stories.

▪ After September 11th there are 111 days left to the end of the year.

▪ September 11th is the 254th day of the year: 2 + 5 + 4 = 11.

▪ 119 is the area code for Iraq/Iran. 1 + 1 + 9 = 11,

911 – 119 are opposites – enemies?

11 11 polarity.

▪ Twin Towers – standing side by side, looks like the number 11.

▪ The first plane to hit the towers was Flight 11.

▪ State of New York – The 11th State added to the Union.

▪ “New York City” has 11 letters.

▪ “Afghanistan” – 11 letters.

▪ “The Pentagon” – 11 letters.

▪ “Ramzi Yousef” – 11 letters (convicted of orchestrating the attack on the WTC in 1993).

▪ Flight 11 – 92 on board – 9 + 2 = 11.

▪ Flight 11 had 11 crew members onboard.

▪ Flight 77 – 65 on board – 6 + 5 = 11.


Flight 11, 93, 175, 77 – If these numbers are broken down, 11 actually remains the same in
numerology, 93 becomes 12, 175 becomes 13 and 77 becomes 14. 11 – 12 – 13 – 14 Broken down
again and you have

2 – 3 = 4 – 5. Add them all up and break them all down!

11 + 93 + 175 + 77 = 356 = 14 = 5

11 + 12 + 13 + 14 = 50 = 5

2 + 3 + 4 + 5 = 14 = 5

মনে রাখতে হবে ৩,৭,১১,১৩,৩৩,৩৯ এগুলো ফ্রী মেসনারি এবং সেক্রেট সোসাইটির সঙ্কেত প্রকাশ করে ড্যান ব্রাউনের
বইয়ে আমরা এই কোড ব্রেকিং গুলো দেখতে পাই।

৮ টা ৪৫ মিনিটে প্রথম বিমানটি নর্থ টাউয়ারে আঘাত হানে। বলা হয় যারা পাগান পূজারী তাদের কাছে উত্তর দিক হচ্ছে
অন্ধকার, কু সংস্কার এবং অবহেলার বাস। মেসনারিরা সূর্য পূজারী তাই এরা পূর্ব দিকে প্রার্থনা করে থাকে। আর উত্তর
টাওয়ারে আগে হামলার উদ্দেশ্য হচ্ছে বাইবেলে আচ্ছে

God sits on His throne in the north [Isaiah 14:13] এই কারনে উত্তর দিকে আঘাতের মাধ্যমে এরা প্রতীকি ভাবে
যেনো গডকেই আঘাত করলো।

ধ্বংসাবষেশ থেকে পাওয়া থার্মাইটের টু করা


ইলুমিনাতি পর্ব ৭

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় ৯/১১ অর্থাৎ টু ইন টাওয়ার হামলা। আমরা সবাই জানি ২০০১ সালের ১১ ই
সেপ্টেম্বর টু ইন টাওয়ার হামলায় দুটি ভবন পুরোপুরি ভেঙ্গে পড়ে যায়। মারা যায় হাজার হাজার মানুষ। আমরা সবাই দেখেছি
বিমান হাইজাক করে সেটার নিয়ন্ত্রন নিয়ে ফেলে হাইজ্যাকাররা এবং সেই বিমান সহ যাত্রী নিয়ে তারা আছঁ ড়ে পড়ে টু ইন
টাওইয়ারের উপর। মিডিয়াতে প্রচার করে এটা আল কায়েদার কাজ কিন্তু অনেকেই এটার পেছনে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পান।
অনেকে এটাও জোর দিয়ে বলে থাক্লেন যে এটা পরিকল্পিত ভাবে ঘটিয়েছে বুশ প্রসাশন আবার অনেকে এখানে সেক্রেট
সোসাইটির হাত খুজে পান।

কি হয়েছিল আসলে সেখানে ? সেই উত্তর পেতে হলে কিছু প্রমান সহ তথ্য এখানে উপস্থাপন করা হলঃ

বিমানে সঙ্ঘর্ষ হওয়া পর্যন্ত আমেরিকার মানুষ ব্যাপারটি মেনে নিয়েছিলেন কিন্তু ঘটনা বিভীষিকায় রূপ নেয় যখন সবার
সামনে দুটি বিশাল স্থাপনা মিনিটের মধ্যে পড়ে যায় সোজা মাটিতে । তখন থেকেই ভ্রূ কু চকাতে শুরু করে আমেরিকানরা।
যাই হোক সন্দেহ করার কারণ গুলোই আলোচনা করবো এর বেশী কিছু না।

Ground Zero, New York City, N.Y. (Sept. 17, 2001) Ground Zero, New York City, N.Y.
(Sept. 17, 2001) — An aerial view shows a small portion of where the World Trade Center collapsed
following the Sept. 11 terrorist attack. Surrounding buildings were heavily damaged by the debris
and massive force of the falling twin towers. Clean-up efforts are expected to continue for months.
U.S. Navy photo by Chief Photographer’s Mate Eric J. Tilford.

অনেকে মনে করেন একটা বিমানের পক্ষে বিশাল একটা বিল্ডিং ভেঙ্গে ফেলা সম্ভব নয়, এর একটাই কারন তা হচ্ছে টু ইন
টাউয়ারের গায়ে লাগানো ছিলো এমন কতগুলো ডিভাইস যেগুলো বিস্ফোরনের সাথে সাথে পড়ে যেতে থাকে পুরো
দালানটা। এই ডিভাইসগূলোকেন বলা হয় থার্মাইট।

বালি দ্বীপের কথা আমাদের নিশ্চই মনে আছে। সেই বালি দ্বীপে যখন নাইট ক্লাবে বিস্ফোরন ঘটানো হয় তখন পুরো হোটেল
ভেঙ্গে পড়ে যায়। স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড ইনভেস্টিগেশানে উল্লেখ করে যে শক্তিশালী ডিভাইস রাখা ছিলো। টু ইন টাউয়ারেও সেই
একই কাহিনী ঘটানো হয়েছে। যখন বিমান এসে আঘাত হানে তার পরই দেখা যায় ধোয়ায় ভরে যায় সব। এর মধ্যে নিচে যারা
চিলো তারা শুনতে পায় বিস্ফোরনের শব্দ। আসুন একে একে আলোচনা করি। ঃ

ভালো করে লক্ষ্য করুন, ইলুমিনাতি গেম কার্ডে কিন্তু টেরোরিস্ট নিউক কথাটি লিখা আছে, সেখানে কিন্তু টেররিস্ট এটাক
কথাটা লেখা নেই। নিউক বলতেই বুঝানো হয়েছে এই ছোট অথচ শক্তিশালী ডিভাইসকে।

ডিভাইসগুলোআগের থেকে পরিকল্পনামাফিক ভাবেই রাখা ছিলো। কারন সেখানে৫০০০০ মানুষ কর্মরত থাকে ২৪ঘন্টা
পাহাড়া দেয়া হয়। আর তাছারা ৪০০০০ স্কয়ার ফু টের একটা ফ্লাট এবং তার আসবাব পত্র এরকম সেকেন্ডের মধ্যে পুড়ে
যাওয়া অসম্ভব।

New York, NY, September 18, 2001 — Ohio Task Force workers anchored this heavy beam
from the World Trade Center lodged in a nearby building. Photo by Michael Rieger/ FEMA News
Photo

একটি রিসার্চে বলা হয় ৯/১১ এর আগে এভাবে আগুনে পুড়ে কোন দালান ধসের ঘটনা শোনা যায়নি। ১৩ ই মে ২০০৮ এ
হল্যান্ডের একটা বিশ্ববিদ্যালয় ভবন পুরোটা পুড়ে যায়। কিন্তু সেই ভাঙ্গা চোড়া কঙ্কাল নিয়ে বিল্ডিং টা এখনোও দাঁড়িয়ে।
এমনকি পরমানু বোমায় আক্রান্ত চেরনোবিলের অনেক বিল্ডিং এখনোও দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু ধসে যায়নি। এর কারন হচ্ছে
থার্মাইট ডিভাইস গুলো বসানো ছিলো কোর কলামে। যেটা বিস্ফোরনের সাথে সাথে কলাম গুলো ভেঙ্গে দিতে থাকে যার
ফলে কলাম সরে গিয়ে পুরো বিল্ডিঙ্গটাই পড়ে যায়।
আশেপাশের বিল্ডিং এর গায়ে টু ইন টাউয়ারের ভাঙ্গা অংশ গিয়ে গেথে যায়। এর কারণ বিস্ফোরনের সাথে সাথে দেড়
মিলিয়ন ঘন ফু টের বাতাস বিল্ডিং এর ভেতর থেকে ১২ তলা প্রতি সেকেন্ড গতিতে বের হয়ে যায়। যেগুলো গিয়ে আঘাত
হানে পাশের দালানগুলোতে।

তাছাড়া সেই বিল্ডিং এর রেডিও স্টেশনে কাজ করতো এক জন রেডিও জকি মাটিতে কতগুলো অবিস্ফোরিত থার্মাইট
উদ্ধার করেন। থার্মাইট ব্যাবহার করা হয় এই কারণে যে, যখন থার্মাইট বিস্ফোরিত হয় ঠিক তখন তৈরী হয় ধোয়া। যার কারনে
সবকিছু ঢেকে যায়। তাছাড়া থার্মাইট এমন একটি পদার্থ যা নিজে জ্বলে। যার কারনে সমুদ্রের নীচে গেলেও থার্মাইট জলবে।

৪৫ ডিগ্রী এঙ্গেলে কোরগুলো কাটার ফলে বিডিং সোজা নীচে পড়ে যায়।

এই দাগগুলো অয়েল্ডিং এর সাহায্যেই দেয়া সম্ভব

থার্মাইট জ্বলছে
টু ইন টাউয়ারের ধ্বংসস্তূ প অপসারনের সময় এর মেটাল কোর পিলারের গায়ে দাগ দেখা যায় যেগুলো একমাত্র ওয়েল্ডিং
এর মাধ্যমেই করা সম্ভব। সেই ওয়েল্ডিং এ ব্যবহার করা হয়ে থাকে থার্মাইট। যেগুলো আমরা প্রায়সই ওয়েল্ডিং এর
দোকানগুলোতে দেখে থাকি।

এই থার্মাইট ব্যবহারে সুবিধা হচ্ছে আপনি আপনার ইছেমতো লোহা কাটতে পারবেন। যার কারণে পুরো বিল্ডিং দুটো একই
রকম ভাবে সুন্দর করে সোজা হয়ে পড়ে যায়।

ধ্বংসস্তূ প অপসারনের সময় সেখানে হলুদ ধোয়া বের হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে সেটা হচ্ছে থার্মাইটের পরবর্তী বিক্রিয়ার ফলে
সৃষ্ট।

এবার কার্ড সম্পর্কে একটু বলে নিই। কার্ড টি বাজারে ছাড়া হয় ১৯৯৫ সালে। কার্ডে র চিত্রটি সম্পুর্নভাবে ঘটোনার প্রেডিক্ট
করে এবং কার্ডে র গায়ে বামদিকে ইলুমিনাতির চিহ্ন দেখা যাচ্ছে।

এই কার্ড টিই পুনরায় নাড়া দেয়া শুরু করে মার্কি নীদের।

এবার আসুন সেই ১১ ই সেপ্টেম্বরের ১১ সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিইঃ

WTC Facts:

▪ The date of the attack: 9/11 – 9 + 1 + 1 = 11.

▪ Each building had 110 stories.

▪ After September 11th there are 111 days left to the end of the year.

▪ September 11th is the 254th day of the year: 2 + 5 + 4 = 11.

▪ 119 is the area code for Iraq/Iran. 1 + 1 + 9 = 11,

911 – 119 are opposites – enemies?


11 11 polarity.

▪ Twin Towers – standing side by side, looks like the number 11.

▪ The first plane to hit the towers was Flight 11.

▪ State of New York – The 11th State added to the Union.

▪ “New York City” has 11 letters.

▪ “Afghanistan” – 11 letters.

▪ “The Pentagon” – 11 letters.

▪ “Ramzi Yousef” – 11 letters (convicted of orchestrating the attack on the WTC in 1993).

▪ Flight 11 – 92 on board – 9 + 2 = 11.

▪ Flight 11 had 11 crew members onboard.

▪ Flight 77 – 65 on board – 6 + 5 = 11.

Flight 11, 93, 175, 77 – If these numbers are broken down, 11 actually remains the same in
numerology, 93 becomes 12, 175 becomes 13 and 77 becomes 14. 11 – 12 – 13 – 14 Broken down
again and you have

2 – 3 = 4 – 5. Add them all up and break them all down!

11 + 93 + 175 + 77 = 356 = 14 = 5

11 + 12 + 13 + 14 = 50 = 5
2 + 3 + 4 + 5 = 14 = 5

মনে রাখতে হবে ৩,৭,১১,১৩,৩৩,৩৯ এগুলো ফ্রী মেসনারি এবং সেক্রেট সোসাইটির সঙ্কেত প্রকাশ করে ড্যান ব্রাউনের
বইয়ে আমরা এই কোড ব্রেকিং গুলো দেখতে পাই।

৮ টা ৪৫ মিনিটে প্রথম বিমানটি নর্থ টাউয়ারে আঘাত হানে। বলা হয় যারা পাগান পূজারী তাদের কাছে উত্তর দিক হচ্ছে
অন্ধকার, কু সংস্কার এবং অবহেলার বাস। মেসনারিরা সূর্য পূজারী তাই এরা পূর্ব দিকে প্রার্থনা করে থাকে। আর উত্তর
টাওয়ারে আগে হামলার উদ্দেশ্য হচ্ছে বাইবেলে আচ্ছে

God sits on His throne in the north [Isaiah 14:13] এই কারনে উত্তর দিকে আঘাতের মাধ্যমে এরা প্রতীকি ভাবে
যেনো গডকেই আঘাত করলো।

ধ্বংসাবষেশ থেকে পাওয়া থার্মাইটের টু করা

ইলুমিনাতি পর্ব-৮
(flesh eating bacteria)

গ্রাম নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়া


গ্রাম নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়া

আজকের ইলুমিনাতির বিষয় হচ্ছে মাংশাসী ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কি ত। সম্পুর্ন একটা নতু ন বিষয় আমাদের কাছে। কি এই
ব্যাকটেরিয়া? কখোনোও কি আমরা জানতে চেয়েছি যে আমাদের আশে পাশে কি ঘটে যাচ্ছে। অতি নগন্য বিষয় যেগুলো
সব মিডিয়াতেও আশে না, কিন্তু এ ধরনের ঘটনা এক সময় মানব জাতির জন্য হুমকি হয়ে যাবে আর প্রতিষ্ঠিত হবে এক
বিশ্ব ব্যাবস্থা। বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে, এই কার্ড টা তৈরী হয় ১৯৯৫ সালে আর এই ব্যাকটেরিয়া প্রথম ধরা পড়ে ২০১০
সালে! আসুন শুরু করা যাক।
ইউ কে ডিজিজ রিসাঈচ এন্ড কন্ট্রল সিস্টেম এর পক্ষ্য থেকে প্রফেসর টিমথি ওয়ালস ও তার দল সায়েন্স জার্নালে
প্রকাশ করেন যে New Delhi-Metallo -1 /NDM 2010 Superbug নামক এক ধরনের এনজাইম পাওয়া গেছে যা
ব্যাকটেরিয়াকে সবধরনের এন্টি বায়োটিক থেকে প্রতিরোধি করে তোলে। কিছু মানুষের গায়ে এ ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গেছে
যাদের কে আমরা বলি ফ্লেশ ইটিং ব্যাকটেরিয়া । অর্থাৎ যেসব ব্যাকটেরিয়া ঐ এঞ্জাইম তার নিজ শরীরে কনভার্ট করতে
পারে তারাই হবে ফ্লেশ ইটিং ব্যাকটেরিয়া। সাধারনত গ্রাম নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়া যারা, তারা এ কাজটি খুব স্বাচ্ছন্দে করতে
পারে। তো যে লোকটার গায়ে ব্যাকটেরিয়াটা পাওয়া যায় সেটা ছিলো গ্রাম নেগেটিভ। এবং সে ছিলো সব ধরনের এন্টি
বায়োটিক থেকে র‌্যাসিসিটেন্ট। এবার আসি এর নামকরন প্রসঙ্গে।

New Delhi metallo-beta-lactamase-1 (NDM-1) হচ্ছে একটি এনজাইম যা সব ধরনের beta-lactam antibiotics
থেকে ব্যাকটেরিয়াকে প্রতিরোধী করে তোলে এমনকি carbapenem পরিবারের এন্টি বায়োটিক থেক্লেও। এই কার্বাপেনেম
হচ্ছে এমন এন্টি বায়োটিক যারা ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে ডাক্তারের শেষ মারনাস্ত্র। যেসব ব্যাকটেরিয়া এই কার্বাপেনেম
প্রতিরোধী তাদেরকে বলা হয় সুপার বাগ অর্থাৎ তাদের দ্বারা আক্রান্ত রোগীর চিকিতসা করে ভালো করে তোলে খুব
অসম্ভব। এই এনজাইম সর্ব প্রথম সনাক্ত করা হয় Klebsiella pneumoniae ব্যাকটেরিয়া থেকে যেটা সুইডিশ কিন্ত্য
ভারতীয় বংশদ্ভূ ত এক নাগরিকের গা এ বাস করতো। । কিন্তু পরবর্তীতে ভারত পাকিস্তান আমেরিকা, ইংল্যান্ড ব্রাজিল
আর আফগানিস্তানের থেকে কিছু ব্যাকটেরিয়া সংগ্রহ করা হয় যে গুলো এর মধ্যে এই এমজাইম পাওয়া যায়। যে কোন
গ্রাম নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়াই হতে পারে ঝু কিপূর্ন, যদি তারা এই এনজাইম নিজের শরীরে নিতে পারে। যেমন Escherichia
coli কিংবা Klebsiella pneumoniae এর মতো সাধারন ব্যাকটেরিয়া। এই NDM 1 এক স্ট্রেইন থেকে আরেক স্ট্রেনে
যেতে পারে হরাইজন্টাল জিন ট্রান্সফার পদ্ধতিতে। এটা এমন এক পদ্ধতি যার সাহায্যে বাবা ও মা দুই জন থেকেই জীন
ট্রান্সফার হবে বাচ্চার গায়ে। আরেকটা আছে ভার্টি কাল পদ্ধতি, যেটাতে শুধু মাত্র বাবার গা থেকেই বাচ্চার গায়ে ট্রান্সফার
হবে। কার্বাপেনাম হচ্ছে এমন একটা beta-lactam এন্টিবায়োয়িক যা ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচির ধংস করে একে মেরে
ফেলে। beta-lactamase এনজাইমের প্রভাবে ব্যাকটেরিয়ার গায়ে যে প্রতিরধী ক্ষমতা তৈরী হয় তা ধংস করতেই একে
প্রয়োগ করা হয়। blaNDM-1 জীন NDM 1 তৈরী করে থাকে। যেটি হচ্ছে carbapenemase beta-lactamase এনজাইম
যেটি ধ্বংস করে কার্বাপেনাম এর কার্যকারীতা ব্যাকটেরিয়াকে করে তোলে সুপার রেসিস্ট্যান্ট । নিউ দিল্লী নাম রাখার কারন
হচ্ছে ভারতের এক নাগরিক যিনি সুইদেণে বাস করছেন , তার শরীরেই একে সনাক্ত করা হয়। তিনি ব্যাবসায়িক কাজে
ভারত সফরে গিয়েছিলেন পরে ভারত থেকে সুইডেনে যাওয়ার পর তার শরীরে এই ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্ব ধরা পড়ে। ২০১০
সালে মুম্বাই এর একটি হাসপাতেলে আবারও ধরা পড়ে এই ব্যাকটেরিয়া। এর পর এক ব্রিটিশ লোকের শরীরে ধরা পড়ে
এই রোগ, জানা যায় তিনি ডায়ালেসিস করাতে ভারত গিয়েছিলেন। পরে রিসার্চে একে ভারত থেকে উদ্ভূ ত বলা হলে এর
নামের সাথে নিউ দিল্লী নামটিও জুড়ে দেয়া হয়। আমেরিকার এক লোকের গায়ে এই রোগ ধরা পড়ার পর ভালো করে
খোজ নিয়ে জানা যায় যেসব লোকেরা দক্ষিন এশিয়া থেকে ভ্রমন করে এসেছেন তাদের গায়েই পাওয়া গেছে এর অস্তিত্ব।
দোষ চাপিউয়ে দেয়া হয় ভারতের উপর এবং আমেরিকার ডিজিজ কন্ট্রোল সিস্টেম থেকে বলা হয় ভারতে যাওয়াটা ঝু কি
পূর্ন। আর এও বলা হয় যে মেডিক্যাল টু রিস্ট রা আরোও ঝু কিপূর্ন।
আচ্ছা তাহলে প্রশ্ন আসয়েই পারতে যে এর সাথে সেক্রেট সোসাইটির লাভ টা কোথায়? কি ই বা তাদের উদ্দেশ্য। আসুন
তাহলে দেখি তারা কি করতে চেয়েছিলো।

ভারতের মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানী, চিকিতসা, পর্যটন খাতের জনপ্রিয়তা আমাদের সবার জানা আছে। তাদের উদ্দেশ্য
হচ্ছে এই ৩ টা খাত ধ্বংস করে দেয়া। তাই বলে ভারতের মানুষেরাও বসে ছিলেন না। ১২ ই আগস্ট ২০১০ এ হিন্দুস্তান
টাইমস একটি খবর প্রকাশ করে, যেখানে দেখানো হয় ভারতীয় জনতার পার্টি র একজন মেম্বার এস এস আহ্লুওয়ালিয়া
ভারত সরকারকে এই রোগের ঔষুধ এবং চিকিতসার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন করতে অনুরোধ জানান। তিনি এও
বলেন যে বিদেশী মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানী একটি প্রপাগান্ডা তৈরী করেছে যা উদ্দেশ্য হচ্ছে বিশ্ববাসীকে ইন্ডিয়া
বিনিয়োগে বিমুখ করে তোলা, কিন্ত বিভিন্ন রিসার্চে দেখা গেছে যে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে যে ৩৭ জনরোগী পাওয়া গেচগে
তারা সবাই ভারতে গিয়েছিলেন চিকিতসার জন্যে। রাজ্যসভায় তিনি এ বিষয় গুরুত্বের সাথে তু লে ধরেন এবং স্বাস্থ মন্ত্রীকে
অনুরোধ করেন এই রোগী সনাক্ত করা গেলে যেনো তাকে নিবন্ধন করানো হয় যাতে করে অন্য কোথাও যেকোন রোগী
সনাক্ত হলে যেনো বলা না হয় যে সে ভারত থেকে পরিদর্শন করে এসেছে। এতে করে রিসার্চাররাও জার্নালে উলটা পালটা
তথ্য দিতে পারবেনা, ভারত সম্পর্কে । তিনি এও বলেন যে এমন সময় এই এজেন্ডা করা হয়েছে যখন ভারত মেডিক্যাল
টু রিজমের একতা নতু ন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছিলো।

http://www.hindustantimes.com/India-news/NewDelhi/MNCs-behind-superbug-propoganda-
Ahluwalia/Article1-585630.aspx
তাছাড়া আস্ফগানিস্তান এবং পাকিস্তানেও এই ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান পাওয়া যায় মানব দেহে। ২০১০ সালের জুন সংখ্যায়
CDC এর weekly Morbidity and Mortality Weekly Report (MMWR) এ প্রকাশ পায় ইরাকের মিলিটারি
হাসপাতালে Acinetobacter baumanii নামক গ্রাম ব্যাকটেরিয়াতে এই এনজাইম পাওয়া যায়, তাছাড়াও
আফগানিস্তানে Providencia stuartii নামক গ্রাম নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়াতেও এই এনজাইম পাওয়া গেছে।

আমরা অনেকে শুনেছি বায়ো ওয়েপনের কথা । এক সময় ৩য় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার মতো দেশ গুলো বায়ো ওয়েপন
ব্যবাহার করবে যাতে ব্যাবহার হবে এই ব্যাকটেরিয়া।

সাধারনত পপুলেশান রিডাকশান বা কমানোর জন্য, সেক্রেট সোসাইটির ষঢ়যন্ত্র অনুযায়ী বিভিন্ন রোগ, দুর্ঘটনা কিংবা
প্রাকৃ তিক দূর্যোগ পরিচালনা করা হয়। আমরা পরবর্তীতে এগুলো আলোচনা করবো।

http://theextinctionprotocol.wordpress.com/2011/06/09/deadly-ndm-1-super-bug-from-india-now-
jumps-to-afghanistan/
ইলুমিনাতি পর্ব-৯ (earthquake)
হাইতি ভূ মিকম্পের পর তোলা। গেম কার্ডে র সাথে কোন অমিল কি পান? কার্ড বাজারে আসে ১৯৯৫ সালে আর এই
ঘটনা ঘোতে ২০১০ সালে।

আজ আমাদের আলোচনা হবে ভূ মিকম্প নিয়ে । বিভিন্ন স্থানের সৃষ্ট ভূ মিকম্প গুলো নিয়ে সন্দেহের ফলেই এর পেছনে
রহস্য উদঘাটনে লেগে পড়েন অনেকেই। প্রশ্ন করতেই পারেন যে প্রত্যেকটা ভূ মিক্মপের পেছনেই কি এদের হাত ছিলো
কিনা। আমার উত্তর হচ্ছে না। যেসব ভূ মিক্মপের পেছনে কিছু কাযকর্ম সন্দেহের উদ্রেক করে তাদের নিয়ে তৈরী হয় সন্দেহ।
সজা বাংলায় বললে কিছু কর্ম কান্ডই সন্দেহের উদ্রেক করে। আজ আমরা সেরকম একটা ঘটনার কথা জানবো।

হাইতির ভূ মিকম্পের কথা নিশ্চই সবার মনে আছে। ভু লে যাবার কথা নয়। কারন যে পরিমান মানুষ মারা গিয়েছিলো তা
ছিলো স্মরনকালের ভয়াবহ তম। সংখ্যায় কত সেতা ঠিক বলতে পারবো না কারন একেক ওয়েবসাইটে একেক রকম
তথ্য পাওয়া যায়। তবে শুধু এটা বলে রাখতে পারি যে ১৭৫১ সালে ডমিনিকান রিপাবলকের পর এটা হচ্ছে ২য়। আর
আজকে এতা আলোচনায় আসার কারণ হচ্ছে এটাও কার্ডে প্রেডিক্ট করা। ইয়াহলে আপনি আমাকে বলতে পারেন
ভূ মিকম্প সৃষ্টি করা আদৌ সম্ভব কিনা। তাহলে আমাকে আমেরিকার সেই হার্প প্রজেক্টের কথা দিয়েই শুরু করতে হয়।

হার্প, উইকিপিডিয়ার সংজ্ঞা অনু্যায়ী High Frequency Active Auroral Research Program (HAARP) যা
আমেরিকার নৌ বাহিনী , বিমান বাহিনী, ইউনিভার্সিটি অব আলাস্কা এবং Defense Advanced Research Projects
Agency (DARPA) এর অর্থায়নে পরিচালিত আয়োনোস্ফেয়ার গবেষনামুলক একটি প্রজেক্ট। এদের গবেষনার মূল কাজ
এবং উদ্দেশ্য পরিষ্কার না। অর্থাৎ এরা কি করতে চায় বা কি তাদের উদ্দেশ্য এটা সম্পর্কে সবার ধারনা নেই। এই হার্প কেই
দায়ী করা হয় ভূ মিকম্পের কারণ হিসেবে।

কনস্পিরেসি থিওরিস্ট দের মতে হার্প থেকে এমন একোটা তরং তৈরী করা যায় যেটা দিয়ে যেকোন সময় যে কোন দেশের
আবহাওয়া নিয়ন্ত্রন করা যায়। ওয়েদার কোন্ট্রোল নিয়ে আমরা পরবর্তীতে আলোচনা করব।

অনেকের মতে হাইতী ভূ মিকপম্পের আগে সেখানে মাইনিং করা হয় তেল উত্তোলনের কাজে ( এটা অবশ্য আমেরিকান
দের মতে, অন্যদের মতে সেটাই ছিলো তরং সৃষ্টির কার্যক্রম) ।
তবে এটা আসলে প্রমানের জন্য যথেষ্ট নয়। আসুন তাহলে ফিরে দেখা যাক। ১২ ই জানুয়ারী হাইতিতে ভূ মিক্মপ সঙ্ঘটিত
হয় আর ১০ ই জানুয়ারী সেখানে ইউ এস নেভী দ্বারা একটা ড্রিল পরিচালনা করা হয়। অর্থাৎ তারা দূর্যোগে ত্রান কিভাবে
দেবে সেটারই একটা মহড়া করে হাইতীতে। মিডিয়ার সামনে তারা অবশ্য বলে যে কয়েকদিন আগে ঘটে যাওয়া হারিকেনের
ত্রান দিতেই তারা এসেছে। এ উদ্দেশ্যে তারা একটা অনলাইন ওয়েব পোর্টাল চালু করে যেটা করা হয় ত্রানে কো
অর্ডি নেশান করার জন্য। অর্থাৎ ত্রান সঠিক ভাবে পরিচালনা হচ্ছে কিনা তা দেখা শোনা করার জন্য এটা চালু করা হয়।
কিন্তু লক্ষ্যনীয় ব্যাপার হচ্ছে তার দুই দিন পর সঙ্ঘটিত হয় স্মুণকালের সবচেয়ে বড় ভূ মিকম্প! তারপরে আরেকটা ব্যাপার
হচ্ছে, ভূ মিকম্পের পরের দিন ও না ভূ মিকম্প শেষ হয়েছে ১২ ঘন্টার মধ্যে ত্রান এসে পড়ে হাইতীতে। এটা কি করে সম্ভব!
আমাদের দেশে যখন সিডর হলো তখনোও তো দুই দিন পর বিদেশ থেকে ত্রান আসে।

১৯৯৮ সালে জেরি ই স্মিথ এর একটি বই প্রকাসজিত হয় The Military’s Plan to Draft Mother Nature যেটা
নিউজিল্যান্ড সরকার পরে ব্যান করে দেয়। সেই বইটা তে তিনি ১৮৯০ সালে নিকোলাস টেসলার ভু মিকম্প মেশিনের
কথা দিয়ে শুরু করেন। তিনি সেই বইতে যন্ত্রের সাহায্যে বা ফ্রিকোয়েন্সির সাহায্যে ভূ মিকম্প তৈরীর কথা বলেন, যেটাতে
নেভাডা মরুভূ মির ভূ মিকম্প, ২০০৪ সালের ক্রিসমাস সুনামি এর কারন উদঘাটনের কথা বলা আছে। click here for
author’s web page

এবার আসুন দেখা যাক হাইতির ভূ মিকম্পের পেছনে কন্সপিরেসি গুলো কি ছিলো?

হাইতি ছিলো হার্প থেকে ১০০ মাইল দূরে অবস্থিত একটি নিরাপত্তা বিহীন, অনাকাঙ্খিত, দুর্বল প্রযুক্তি সম্পন্ন একটি দেশ।
যেখানে বিভিন্ন গবেষনা করা যাতে পারে অনেকটা নিভৃ তে কিংবা ধরা খাওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম তাই। যেখানে
কেন্দ্রস্থল সেখানেই কম মাত্রার ভূ কম্পন অনুভূ ত হয়। যেমন হাইতি তে যেটা হয়েছিলো সেটার কেন্দ্রস্থল ছিলো উত্তর
আমেরিকার ক্যারিবিয়ান প্লেটে। যেখানে কোন ক্কয় ক্ষতি হয় নাই। কিন্তু হাইতিতে ৭ মাত্রার ভূ মিকম্প অনুভূ ত হয়। সবচেয়ে
বড় কথা হচ্ছে এতো মাত্রার একটা কম্পন হলো কিন্তু কোন সুনামির সৃষ্টি হয় নাই যেখানে সেটা একটা দ্বীপ আমরা সবাই
জানি। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে বলা হয় সেটার ক্মপনের তরং ছিলো সমান্তরাল, উলম্ব ভাবে হলে সেটাতে অনেক বড়
সুনামি হতে পারতো।

একজন পর্যটক ভূ মিকম্পের সময় তার ক্যামেরা ফোনের খূটির সাথে বেধে দিয়েছিলেন। সেখানে দেখা যায়, কম্পন টা
উপর নীচে হচ্ছে অর্থাৎ ভূ মিকম্পে যেমন দুলুনি দেয় ঠিক তেমনটা নয়। আর মাটির ভাঙ্গা অংশ থেকে ধোয়া বের হচ্ছে।
এর থেকে সহযে বোঝা যায় যে এটা কোন ক্রাস্ট স্লিপেজ কিংবা ক্রাস্ট স্মেশিং এর ফলেও হয় নাই, এটা হতে পারে গ্রাউন্ড
ওয়াটার হিট হয়ে যাবার ফলে সৃষ্ট গ্যাস এর কারনে। তাছাড়া ভূ মিক্মপের কেন্দ্রস্থল নিয়ে ইভিনিং নিউজ নামক হাইতিয়ান
একটা পত্রিকা ভু ল রিপর্ট দেয়। যেটা পরে তারা আবার সংশোধন করে।
কিছু রাজনৈতিক অভিসন্ধি ও রয়েছে। আমেরিকা থেকে যেসব কাপড় দেয়া হয়েছিল সেসব জামার গায়ে লেখা ছিলো
আমেরিকা কিংবা স্যামসাং এসবের নাম, কিংবা স্টার চিহ্ন। সব তরুন তরুনীদের গায়ে দেখা যায় এই কাপড়। এটাই
ইলুমিনাতিদের একটা নীতি___ ভিক্টিমদের থেকে ভালোবাসা পাওয়া বা তাদের হৃদয় জিতে নেয়া। সেখানে আমেরিকার
একটা গুলি বা বোম খরচ করা লাগে নাই দখল করার জন্য। ইসরাইলের সবচেয়ে বড় এজেন্ডা যেটা সেটা হচ্ছে, তারা ত্রান
দেয়ার পর তাদের মিডিয়া গুলো ফলাও করে প্রচার করে যে আরব দেশ গুলো ত্রান না দিলেও ইসরায়েল বড় ভূ মিকা
পালন করেছে। তারা জাতিসংঘে এ ব্যাপারটা তু লে ধরে গুরুত্বের সাথে । হতে পারে জাতিসঙ্ঘে তাদের নিজেদের
অবস্থানকে শক্ত করার জন্য তারা এ কাজটি করেছে। তাছাড়া এই ভূ মিকম্পের পর মিডেল ইস্ট থেকে ইসরায়েল ছাড়া
আর কারও কোন ত্রান আসেনি। মুসলিম দেশ থেকে ত্রানদিয়েছিলো একমাত্র সৌদি আরব আর আরব আমিরাত।

এই হচ্ছে আজকের আলোচনা। এখানে কিছু বিষয় উঠে এসেছে। যেমন হার্প, ওয়েদার কন্ট্রোল—– আমরা এগুলো নিয়ে
পরবর্তীতে আলোচনা করবো। তবে আমেরিকা তার প্রতিবেশি দেশ গুলোর জন্য আবহাওয়াকেই অস্ত্র হিসেবে দেখে থাকে।
অর্থাৎ জলবায়ু পরিবর্ত নের মাধ্যমে দুর্যোগ সৃষ্টি করে তারা সে দেশ গুলোকে ঘায়েল করতে চায়, যেটা হবে পরমানু বোমা
থেকেও অনেক বেশী কার্যকর। সেক্ষেত্রে ইলুমিনাতি গেইমে কানাডা নামক একটা কার্ড আছে যেখানে হরিন, পাখি,
বরফাচ্ছাদিত পাহাড়ের ছবি আছে । হতে পারে, তারা হয়তো তাদেরকে ক্লাইমেট ভিক্টিম বানানোর পরিকল্পনা করে রেখেছে।
সেটা তারাই ভালো জানে। আয়োনোস্ফেয়ারের মেঘ কে উত্তপ্ত করে কোন স্থানে মেঘ সৃষ্টি বা খরা সৃষ্টি করা সম্ভব। আর তা
করতে পারলে ওয়েদার কন্ট্রোল সময়ের ব্যাপার।

http://www.nextgov.com/defense/2010/01/defense-launches-online-system-to-coordinate-haiti-relief-
efforts/45740/

ইলুমিনাতি পর্ব ১০
( combined disester)
Posted on June 30, 2012
আজকের বিষয় ইলুমিনাতি গেম কার্ড এর কম্বাইন্ড ডিজেজটার নামক কার্ড । হ্যা, আমি বুঝাতে চাইছি জাপানের সেই
পরমানু দুর্ঘটনাটি যেটা সঙ্ঘটিত হয়েছিলো ভূ মিকম্পের ফলে। আর সে ঘটোনাটি ১৯৯৫ সালের ইলুমিনাতি কার্ডে
প্রেডিক্ট করা।

১১ ই মার্চ , ২০১১ তে জাপানে ভয়াবহ ভূ কম্পন এর ফলে সুনামি তৈরী হয়, ভূ মিকম্পের কারনে জাপানে র ফু কু শিমা
দাইচি পরমানু কেন্দ্রের ৪,৫,৬ নাম্বার রিয়েক্টর গুলো বন্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যাবার ফলে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া চলতে থাকে
নিয়ন্ত্রনহীন ভাবে। যার ফলে রেডিয়েশান ছড়িয়ে পড়ে । সে সাথে ১,২,৩ নাম্বার রিয়েক্টর গুলো গলে যায়, ফলশ্রুতিতে
রেডিয়েশান ছড়িয়ে পড়ে ৩০ থেকে ৫০ কিমি দূর পর্যন্ত। সিজিয়াম ছিলো রেডিয়েশন এর কারন। ১৯৮৬ সালের
চেরনোবিল দুর্ঘটোনার পর এটাই ২য় বৃহত্তম। অনেক দিন ধরে জ্বলতে থাকে ফু কু শিমা। একটা প্রশ্ন অনেকের মনে উদয় হয় ,
রাশিয়া তারপর জাপানে আরেকটি দুর্ঘটোনা দুটোই আমেরিকার শত্রু দেশ। যাক সে কথা।

ফু কু শিমা থেকে চেরনোবিল দূরত্ব টা তেমন নয়, ইতিমধ্যে ৭৭০০০০ কিমি স্থান চেরনোবিল থেকে পরমানু রেডিয়েশানে
আক্রান্ত। জাপানের ফু কু শিমা থেকে চেরনোবিল যদি পরমানু দুর্ঘটনায় আক্রান্ত করা যায়, তাহলে উত্তর পূর্ব এশিয়া পুরোটাই
অর্থনৈতিক ভাবে আর সমৃদ্ধ হতে পারবে না।

এবার কার্ডে র দিকে তাকান, দেখা যাচ্ছে একটা বড় ঘড়ি সমৃদ্ধ টাওয়ার পড়ে যাচ্ছে , কার্ডে র নাম কম্বাইন্ড ডিজেজটার।
অনেকেই বলে থাকে এটা আসলে লন্ডন অলিম্পিকের দুর্ঘটনাকে প্রেডিক্ট করা হয়েছে, আর নীচের লোকগুলো যারা
দৌড়াচ্ছে তারা আসলে অলিম্পিকের সার্কে ল গুলোর রঙ এ পোশাক পড়ে আছে যেটা দিয়ে বুঝানো হয়েছে লন্ডন
অইলিম্পিকে কি ছু একটা ঘটতে যাচ্ছে। কিন্তু আমার মতে এটা আসলে জাপানের দুর্ঘটনা কেই প্রেডিক্ট করা হয়েছে
কারণ,

ভালো করে লক্ষ্য করুন, এখানে লোক গুলো এশিয়ান দেখতে, তাছাড়া ঘড়ির সময় দেখুন, ২টা ৪৬ মিনিট বাজে, ঠিক
যখন প্রথম ৯ মাত্রার ভূ মিকম্প আঘাত হানে সে সময়টি দেয়া আছে কার্ডে ।
উপরের টাওয়ারের ঘড়িটা হচ্ছে জাপানের ওয়াকো টাওয়ার। যেটা ভেঙ্গে পড়ছে, পিছনে আগুন দিয়ে বুঝানো হয়েছে
ফু কু শিমা বিস্ফোরণ। ভূ মিকম্প, সুনামি, ফু কু শিমা পরমানু দুর্ঘটনা এক সাথে হয়েছে বিধায় স্টিভ জ্যাকসন কার্ডে র নাম
দিয়েছেন ‘ কম্বাইন্ড ডীজেজটার’। আর আপনি যদি জিজ্ঞেস করে থাকেন যে কিভাবে ইলুমিনাতি এটার সাথে ইনভলভড
হলো তাহলে আপইনাকে বলবো আমার আগের নোটে হার্প নিয়ে কিছু কথা লেখা আছে, যেটাকে মেক্সিকো, হাইতি,
জাপান এর ভূ মিকম্পের কারণ বলে মনে করা হয়।আর কার্ড টি ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে ওয়াকো টাওয়ারের
ভাঙ্গা টু করার একটা ত্রিকোনানাকার চিহ্ন যেটা একটা সেক্রেট সোসাইটিকে প্রকাশ করে।

ওয়াকো টাওয়ার

http://www.cyprusfreethinkers.org/archives/52

ইলুমিনাতি পর্ব ১০
( combined disester)
আজকের বিষয় ইলুমিনাতি গেম কার্ড এর কম্বাইন্ড ডিজেজটার নামক কার্ড । হ্যা, আমি বুঝাতে চাইছি জাপানের সেই
পরমানু দুর্ঘটনাটি যেটা সঙ্ঘটিত হয়েছিলো ভূ মিকম্পের ফলে। আর সে ঘটোনাটি ১৯৯৫ সালের ইলুমিনাতি কার্ডে
প্রেডিক্ট করা।

১১ ই মার্চ , ২০১১ তে জাপানে ভয়াবহ ভূ কম্পন এর ফলে সুনামি তৈরী হয়, ভূ মিকম্পের কারনে জাপানে র ফু কু শিমা
দাইচি পরমানু কেন্দ্রের ৪,৫,৬ নাম্বার রিয়েক্টর গুলো বন্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যাবার ফলে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া চলতে থাকে
নিয়ন্ত্রনহীন ভাবে। যার ফলে রেডিয়েশান ছড়িয়ে পড়ে । সে সাথে ১,২,৩ নাম্বার রিয়েক্টর গুলো গলে যায়, ফলশ্রুতিতে
রেডিয়েশান ছড়িয়ে পড়ে ৩০ থেকে ৫০ কিমি দূর পর্যন্ত। সিজিয়াম ছিলো রেডিয়েশন এর কারন। ১৯৮৬ সালের
চেরনোবিল দুর্ঘটোনার পর এটাই ২য় বৃহত্তম। অনেক দিন ধরে জ্বলতে থাকে ফু কু শিমা। একটা প্রশ্ন অনেকের মনে উদয় হয় ,
রাশিয়া তারপর জাপানে আরেকটি দুর্ঘটোনা দুটোই আমেরিকার শত্রু দেশ। যাক সে কথা।

ফু কু শিমা থেকে চেরনোবিল দূরত্ব টা তেমন নয়, ইতিমধ্যে ৭৭০০০০ কিমি স্থান চেরনোবিল থেকে পরমানু রেডিয়েশানে
আক্রান্ত। জাপানের ফু কু শিমা থেকে চেরনোবিল যদি পরমানু দুর্ঘটনায় আক্রান্ত করা যায়, তাহলে উত্তর পূর্ব এশিয়া পুরোটাই
অর্থনৈতিক ভাবে আর সমৃদ্ধ হতে পারবে না।

এবার কার্ডে র দিকে তাকান, দেখা যাচ্ছে একটা বড় ঘড়ি সমৃদ্ধ টাওয়ার পড়ে যাচ্ছে , কার্ডে র নাম কম্বাইন্ড ডিজেজটার।
অনেকেই বলে থাকে এটা আসলে লন্ডন অলিম্পিকের দুর্ঘটনাকে প্রেডিক্ট করা হয়েছে, আর নীচের লোকগুলো যারা
দৌড়াচ্ছে তারা আসলে অলিম্পিকের সার্কে ল গুলোর রঙ এ পোশাক পড়ে আছে যেটা দিয়ে বুঝানো হয়েছে লন্ডন
অইলিম্পিকে কি ছু একটা ঘটতে যাচ্ছে। কিন্তু আমার মতে এটা আসলে জাপানের দুর্ঘটনা কেই প্রেডিক্ট করা হয়েছে
কারণ,

ভালো করে লক্ষ্য করুন, এখানে লোক গুলো এশিয়ান দেখতে, তাছাড়া ঘড়ির সময় দেখুন, ২টা ৪৬ মিনিট বাজে, ঠিক
যখন প্রথম ৯ মাত্রার ভূ মিকম্প আঘাত হানে সে সময়টি দেয়া আছে কার্ডে ।
উপরের টাওয়ারের ঘড়িটা হচ্ছে জাপানের ওয়াকো টাওয়ার। যেটা ভেঙ্গে পড়ছে, পিছনে আগুন দিয়ে বুঝানো হয়েছে
ফু কু শিমা বিস্ফোরণ। ভূ মিকম্প, সুনামি, ফু কু শিমা পরমানু দুর্ঘটনা এক সাথে হয়েছে বিধায় স্টিভ জ্যাকসন কার্ডে র নাম
দিয়েছেন ‘ কম্বাইন্ড ডীজেজটার’। আর আপনি যদি জিজ্ঞেস করে থাকেন যে কিভাবে ইলুমিনাতি এটার সাথে ইনভলভড
হলো তাহলে আপইনাকে বলবো আমার আগের নোটে হার্প নিয়ে কিছু কথা লেখা আছে, যেটাকে মেক্সিকো, হাইতি,
জাপান এর ভূ মিকম্পের কারণ বলে মনে করা হয়।আর কার্ড টি ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে ওয়াকো টাওয়ারের
ভাঙ্গা টু করার একটা ত্রিকোনানাকার চিহ্ন যেটা একটা সেক্রেট সোসাইটিকে প্রকাশ করে।

আগের নোটের লিঙ্ক

https://www.facebook.com/siam.ashraful?sk=notes#!/notes/siam-ashraful/
%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BF
%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AA
%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A7%AF-earthquake/392703477460879
ওয়াকো টাওয়ার

http://www.cyprusfreethinkers.org/archives/52

You might also like