Professional Documents
Culture Documents
Sensitivity: This Document Is Classified As "LNT Internal Use"
Sensitivity: This Document Is Classified As "LNT Internal Use"
বাংলার ইতিহাসে ডাকাতদের এক বিশেষ জায়গা রয়েছে। আর প্রসঙ্গ যদি হয় কালী পুজো, তা
হলে তো কথাই নেই!
মা কালীর সঙ্গে ডাকাতদের যোগ বেশ আত্মিক। এক সময়ে রাতের অন্ধকারে ডাকাতদের
গোপন আস্তানায় চলত মা কালীর আরাধনা। পুজো শেষে মায়ের আশীর্বাদ নিয়ে রওনা
দিত ডাকাতেরা। পুজোয় বলি দেওয়া হত পাঁঠা থেকে মানুষ, সবই।
০২০৭
গগন ডাকাতের পুজো: সিঙ্গুরের কালী পুজোর ইতিহাসে রয়েছে এই পুজো। স্বাধীনতার
আগে ব্রিটিশের বিরোধিতা করতে জমিদার বাড়িতে চলত ডাকাতি বা লুঠতরাজ। সেই
রঘু ডাকাতের পুজো: রঘু ডাকাতের নাম কে না শুনেছে? হুগলীর বাঁশবেড়িয়া অঞ্চলের
ত্রাস ছিলেন রঘু ডাকাত। শুধু ডাকাতি নয়, তাঁর নাম ছিল কালীভক্ত হিসেবেও।
লুঠতরাজে সাফল্যের জন্যই তিনি প্রতিষ্ঠা করেন কালী মন্দির। বাসুদেবপুরে মা কালী ও
ত্রিবেণীতে ডাকাত কালীর পুজো শুরু তাঁর হাতেই। কথিত, রঘু ডাকাত নাকি রোজ
পোড়া ল্যাটা মাছ মাকে অর্পণ করে পুজো দিতেন। যে প্রথা আজও চলছে।
Advertisement
০৫০৭
একবার কেতু গ্রামের রাম-সীতা মন্দিরে ডাকাতি করতে গিয়ে এক মহিলাকে আক্রমণ করে ডাকাত দলের এক জন। মহিলা স্পর্শের
৮ টি ছবি
০৭০৭
গ্রামের লোকজন। এক করে স্থানীয় সব জমিদারেরা একজোট ওঠে পাল্টা হামলা করেন ডাকাত দলের উপরে। তখন নাকি মা কালী তাঁদের রক্ষা