মহিলাদের শাড়ী/সালোয়ার-কামিজ মার্জিত রুচি ও ব্যক্তিত্ব
বহনকারী হতে হবে
আমন্ত্রণপত্রে উল্লেখিত নির্দেশ অনুযায়ী পোষাক পরিধান করা।
নৈমিত্তিক সরকারী কাজে নিম্নবর্নিত পোষাক পরিধান করতে হবে সাফারী স্যুট (অর্ধ বা পুরা হাতা) অথবা টাউজার ও বুশ শার্ট (অর্ধ বা পুরা হাতা) অথবা টাউজার ও ট্রাউজারের ভিতরে গুটানো শার্ট (অর্ধ বা পুরা হাতা) অধবা কম্বিনেশন স্যুট অথবা শেরওয়ানীর সাথে পায়জামা/ট্রাউজার। কেবল মাত্র ধর্মীয় অনুষ্টানে ও ক্রীড়া সংক্রান্ত অনুষ্ঠানে পোষাক সংক্রান্ত বিধিমালা শিথিলযোগ্য
পায়জামা-পান্জাবী (কেবলমাত্র তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর জন্য ঐচিছক,
তারা ইচ্ছে করিলে জুতার পরিবর্তে স্যান্ডেল পরিধান করতে পারবেন
কর্মচারীদের বেলায় তাদের নির্ধারিত ইউনিফরম (যেমন- বাংলাদেশ
বিমানের ইউনিফরম)
যে সকল কর্মচারীদেরকে পোষাক ও ইউনিফরম বা লিভারিজ প্রদান
করা হয় তাদেরকে অবশ্যই সেসব পোশাক পরিধান করে আসা ; পোষাক সম্পর্কে যা বর্জ নীয়ঃ
চপ্পল, স্যান্ডেল বা মোজা ছাড়া জুতা;
ফুলহাতার আস্তিন গুটানো; অপরিছন্ন কাপড়
পায়জামা-পান্জাবী না পরা , পায়জামা-পান্জাবী পরলে আচকান
পরতে হবে
খেয়াল মাফিক অলংকারযুক্ত,নকশা করা চকচকে ও খেলার পোষাক
পরিধান করে অফিসে আসা সকল কর্মকর্তা/কর্মচারী জন্য নিষিদ্ধ।
গেঞ্জি বা টি-শার্ট বা ট্র্যাক-স্যুট পড়ে অফিস করা খেলাধূলার
অনুষ্ঠান ছাড়া এগুলি সর্বাবস্থায় বর্জনীয়। সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানসমূহের সকল পুরুষ কর্মকর্তা মার্চ-নভেম্বর সময়ে আনুষ্ঠানিক বাধ্যবাধকতা না থাকলে স্যুট-টাই পরিধান না করে অফিসে প্যান্ট-শার্ট (অর্ধ/পুরা হাতা) পরিধান করবেন।