'সেবা' ৬ বছরে পা দিল। ১১শ সংখ্যাটি বেরুলো এই জুন ২০১৪তে। বছরে দুবার বেরোয় করিমগঞ্জ, অসম থেকে। সম্পাদনা করেন অপর্ণা দেব। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন মিহির কুমার চৌধুরি, সুব্রত সেনগুপ্ত, প্রবাল কান্তি সেন এবং বনানী চৌধুরী। শুধু মাত্র প্রবীণ নাগরিকদের জন্যে নিবেদিত আর কোনো কাগজ অসম থেকে বেরোয় আমাদের জানা নেই। 'বেলাভূমি' নামে একটি বয়স্কদের আবাসিক অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন তাঁরা। কাগজটি তাঁরই মুখপত্র। আবাসিকদের মানসিক চাহিদা মেটাবার সঙ্গে সঙ্গে বাকি প্রবীণদের দিশা নির্শেদের কথা মাথাতে রেখেই কাগজটি বেরোয়। এবং কোনো চাকচিক্য ছাড়াই, শুধু তাঁদের দায়বদ্ধতার জোরেই ইতিমধ্যে অসম তথা পূর্বোত্তরে বেশ একটি খ্যাতি অর্জন করেছে কাগজটি। সে তার পাতাতে নজর বুলোলে যে কেউ ধরতে পারবেন।
এই সংখ্যাতে যেমন প্রবন্ধ লিখেছেনঃ করুণা শঙ্কর ভট্টাচার্য, মৃণাল কান্তি দত্ত, শতরূপা ভট্টাচার্য, সমর বিজয় চক্রবর্তী, বনানী চৌধুরী, , অপর্ণা দেব, গীতা সাহা, কিরণ শঙ্কর মোহান্ত, এবং অমিতাভ গুহসরকার।
কবিতা লিখেছেনঃ বিকাশ সরকার, শৈলেন দাস, ফণিভূষণ আচার্য, মানব রতন মুখোপাধ্যায় এবং জ্যোতিষ কুমার দেব। ছোট গল্প লিখেছেনঃ বিজয়া দেব,সজল পাল। এই সঙ্গে রয়েছে শহরের প্রবীণ নাগরিক প্রাক্তন পশু চিকিৎসক বারিদ বরণ নাথের একটি সাক্ষাৎকার।
৫৮ পৃষ্ঠার এই কাগজে এছাড়াও রয়েছে নিয়মিত বিভাগ। যেখানে পাঠকেরা তাঁদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। সংগঠনের বছরভর বিভিন্ন অনুষ্ঠানের প্রতিবেদন ছাড়াও আবাসিকদের সঙ্গে পাঠকদের পরিচয় করিয়ে দিতেও ভোলেন না সম্পাদক মণ্ডলি। ফলে শুধু আবাসিকদের নিজেদের মধ্যেই নয়, মানসিক ভাবে এরা সম্পর্কিত হয়ে পড়েন দূর দূরান্তের পাঠকদের সঙ্গেও। এমন ঘরছাড়া ঘর--এই সম্মান এবং স্নেহ-- মনে হয় না তাঁরা এর আগে কল্পনাও করতে পেরেছিলেন।
বর্তমান সংখ্যার পিডিএফ পাঠিয়ে কাগজটি আন্তর্জালে সহজলভ্য করে তোলবার সুযোগ করে দিলেন সম্পাদিকা অপর্ণা দেব।
'সেবা' ৬ বছরে পা দিল। ১১শ সংখ্যাটি বেরুলো এই জুন ২০১৪তে। বছরে দুবার বেরোয় করিমগঞ্জ, অসম থেকে। সম্পাদনা করেন অপর্ণা দেব। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন মিহির কুমার চৌধুরি, সুব্রত সেনগুপ্ত, প্রবাল কান্তি সেন এবং বনানী চৌধুরী। শুধু মাত্র প্রবীণ নাগরিকদের জন্যে নিবেদিত আর কোনো কাগজ অসম থেকে বেরোয় আমাদের জানা নেই। 'বেলাভূমি' নামে একটি বয়স্কদের আবাসিক অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন তাঁরা। কাগজটি তাঁরই মুখপত্র। আবাসিকদের মানসিক চাহিদা মেটাবার সঙ্গে সঙ্গে বাকি প্রবীণদের দিশা নির্শেদের কথা মাথাতে রেখেই কাগজটি বেরোয়। এবং কোনো চাকচিক্য ছাড়াই, শুধু তাঁদের দায়বদ্ধতার জোরেই ইতিমধ্যে অসম তথা পূর্বোত্তরে বেশ একটি খ্যাতি অর্জন করেছে কাগজটি। সে তার পাতাতে নজর বুলোলে যে কেউ ধরতে পারবেন।
এই সংখ্যাতে যেমন প্রবন্ধ লিখেছেনঃ করুণা শঙ্কর ভট্টাচার্য, মৃণাল কান্তি দত্ত, শতরূপা ভট্টাচার্য, সমর বিজয় চক্রবর্তী, বনানী চৌধুরী, , অপর্ণা দেব, গীতা সাহা, কিরণ শঙ্কর মোহান্ত, এবং অমিতাভ গুহসরকার।
কবিতা লিখেছেনঃ বিকাশ সরকার, শৈলেন দাস, ফণিভূষণ আচার্য, মানব রতন মুখোপাধ্যায় এবং জ্যোতিষ কুমার দেব। ছোট গল্প লিখেছেনঃ বিজয়া দেব,সজল পাল। এই সঙ্গে রয়েছে শহরের প্রবীণ নাগরিক প্রাক্তন পশু চিকিৎসক বারিদ বরণ নাথের একটি সাক্ষাৎকার।
৫৮ পৃষ্ঠার এই কাগজে এছাড়াও রয়েছে নিয়মিত বিভাগ। যেখানে পাঠকেরা তাঁদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। সংগঠনের বছরভর বিভিন্ন অনুষ্ঠানের প্রতিবেদন ছাড়াও আবাসিকদের সঙ্গে পাঠকদের পরিচয় করিয়ে দিতেও ভোলেন না সম্পাদক মণ্ডলি। ফলে শুধু আবাসিকদের নিজেদের মধ্যেই নয়, মানসিক ভাবে এরা সম্পর্কিত হয়ে পড়েন দূর দূরান্তের পাঠকদের সঙ্গেও। এমন ঘরছাড়া ঘর--এই সম্মান এবং স্নেহ-- মনে হয় না তাঁরা এর আগে কল্পনাও করতে পেরেছিলেন।
বর্তমান সংখ্যার পিডিএফ পাঠিয়ে কাগজটি আন্তর্জালে সহজলভ্য করে তোলবার সুযোগ করে দিলেন সম্পাদিকা অপর্ণা দেব।
'সেবা' ৬ বছরে পা দিল। ১১শ সংখ্যাটি বেরুলো এই জুন ২০১৪তে। বছরে দুবার বেরোয় করিমগঞ্জ, অসম থেকে। সম্পাদনা করেন অপর্ণা দেব। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন মিহির কুমার চৌধুরি, সুব্রত সেনগুপ্ত, প্রবাল কান্তি সেন এবং বনানী চৌধুরী। শুধু মাত্র প্রবীণ নাগরিকদের জন্যে নিবেদিত আর কোনো কাগজ অসম থেকে বেরোয় আমাদের জানা নেই। 'বেলাভূমি' নামে একটি বয়স্কদের আবাসিক অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন তাঁরা। কাগজটি তাঁরই মুখপত্র। আবাসিকদের মানসিক চাহিদা মেটাবার সঙ্গে সঙ্গে বাকি প্রবীণদের দিশা নির্শেদের কথা মাথাতে রেখেই কাগজটি বেরোয়। এবং কোনো চাকচিক্য ছাড়াই, শুধু তাঁদের দায়বদ্ধতার জোরেই ইতিমধ্যে অসম তথা পূর্বোত্তরে বেশ একটি খ্যাতি অর্জন করেছে কাগজটি। সে তার পাতাতে নজর বুলোলে যে কেউ ধরতে পারবেন।
এই সংখ্যাতে যেমন প্রবন্ধ লিখেছেনঃ করুণা শঙ্কর ভট্টাচার্য, মৃণাল কান্তি দত্ত, শতরূপা ভট্টাচার্য, সমর বিজয় চক্রবর্তী, বনানী চৌধুরী, , অপর্ণা দেব, গীতা সাহা, কিরণ শঙ্কর মোহান্ত, এবং অমিতাভ গুহসরকার।
কবিতা লিখেছেনঃ বিকাশ সরকার, শৈলেন দাস, ফণিভূষণ আচার্য, মানব রতন মুখোপাধ্যায় এবং জ্যোতিষ কুমার দেব। ছোট গল্প লিখেছেনঃ বিজয়া দেব,সজল পাল। এই সঙ্গে রয়েছে শহরের প্রবীণ নাগরিক প্রাক্তন পশু চিকিৎসক বারিদ বরণ নাথের একটি সাক্ষাৎকার।
৫৮ পৃষ্ঠার এই কাগজে এছাড়াও রয়েছে নিয়মিত বিভাগ। যেখানে পাঠকেরা তাঁদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। সংগঠনের বছরভর বিভিন্ন অনুষ্ঠানের প্রতিবেদন ছাড়াও আবাসিকদের সঙ্গে পাঠকদের পরিচয় করিয়ে দিতেও ভোলেন না সম্পাদক মণ্ডলি। ফলে শুধু আবাসিকদের নিজেদের মধ্যেই নয়, মানসিক ভাবে এরা সম্পর্কিত হয়ে পড়েন দূর দূরান্তের পাঠকদের সঙ্গেও। এমন ঘরছাড়া ঘর--এই সম্মান এবং স্নেহ-- মনে হয় না তাঁরা এর আগে কল্পনাও করতে পেরেছিলেন।
বর্তমান সংখ্যার পিডিএফ পাঠিয়ে কাগজটি আন্তর্জালে সহজলভ্য করে তোলবার সুযোগ করে দিলেন সম্পাদিকা অপর্ণা দেব।